হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
১৬৭

পরিচ্ছেদঃ যারা ধারণা করে যে, হাদীসটি সুহাইল বিন আবী সালিহ এককভাবে বর্ণনা করেছেন, তাদের ধারণা অপনোদনকারী হাদীসের বর্ণনা

১৬৭. আবু হুরাইরা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: ’’ঈমানের ষাটের অধিক শাখা-প্রশাখা। লজ্জাও ঈমানের একটি শাখা।’[1]

قَالَ أَبُو حَاتِمٍ اخْتَصَرَ سُلَيْمَانُ بْنُ بِلَالٍ هَذَا الْخَبَرَ فَلَمْ يَذْكُرْ ذِكْرَ الْأَعْلَى وَالْأَدْنَى مِنَ الشُّعَبِ وَاقْتَصَرَ عَلَى ذِكْرِ السِّتِّينَ دُونَ السَّبْعِينَ وَالْخَبَرُ فِي بِضْعٍ وَسَبْعِينَ خَبَرٌ مُتَقَصًّى صَحِيحٌ لَا ارْتِيَابَ فِي ثُبُوتِهِ وَخَبَرُ سُلَيْمَانَ بْنِ بِلَالٍ خَبَرٌ مُخْتَصَرٌ غَيْرُ مُتَقَصًّى وَأَمَّا الْبِضْعُ فَهُوَ اسْمٌ يَقَعُ عَلَى أَحَدِ أَجْزَاءِ الْأَعْدَادِ لِأَنَّ الْحِسَابَ بِنَاؤُهُ عَلَى ثَلَاثَةِ أَشْيَاءَ عَلَى الْأَعْدَادِ وَالْفُصُولِ وَالتَّرْكِيبِ فَالْأَعْدَادُ مِنَ الْوَاحِدِ إِلَى التِّسْعَةِ وَالْفُصُولُ هِيَ الْعَشَرَاتُ وَالْمِئُونُ وَالْأُلُوفُ وَالتَّرْكِيبُ مَا عَدَا مَا ذَكَرْنَا وَقَدْ تَتَبَّعْتُ مَعْنَى الْخَبَرِ مُدَّةً وَذَلِكَ أَنَّ مَذْهَبَنَا أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمْ يَتَكَلَّمْ قَطُّ إِلَّا بِفَائِدَةٍ وَلَا مِنْ سُنَنِهِ شَيْءٌ لَا يُعْلَمُ مَعْنَاهُ فَجَعَلْتُ أَعُدُّ الطَّاعَاتِ مِنَ الْإِيمَانِ فَإِذَا هِيَ تَزِيدُ عَلَى هَذَا الْعَدَدِ شَيْئًا كَثِيرًا فَرَجَعْتُ إِلَى السُّنَنِ فَعَدَدْتُ كُلَّ طَاعَةٍ عَدَّهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنَ الْإِيمَانِ فَإِذَا هِيَ تَنْقُصُ مِنَ الْبِضْعِ وَالسَّبْعِينَ فَرَجَعْتُ إِلَى مَا بَيْنَ الدَّفَّتَيْنِ مِنْ كَلَامِ رَبِّنَا وَتَلَوْتُهُ آيَةً آيَةً بِالتَّدَبُّرِ وَعَدَدْتُ كُلَّ طَاعَةٍ عَدَّهَا اللَّهُ جَلَّ وَعَلَا مِنَ الْإِيمَانِ فَإِذَا هِيَ تَنْقُصُ عَنِ الْبِضْعِ وَالسَّبْعِينَ فَضَمَمْتُ الْكِتَابَ إِلَى السُّنَنِ وَأَسْقَطْتُ الْمُعَادَ مِنْهَا فَإِذَا كُلُّ شَيْءٍ عَدَّهُ اللَّهُ جَلَّ وَعَلَا مِنَ الْإِيمَانِ فِي كِتَابِهِ وَكُلُّ طَاعَةٍ جَعَلَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنَ الْإِيمَانِ فِي سُنَنِهِ تِسْعٌ وَسَبْعُونَ شُعْبَةً لَا يَزِيدُ عَلَيْهَا وَلَا يَنْقُصُ مِنْهَا شَيْءٌ فَعَلِمْتُ أَنَّ مُرَادَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ فِي الْخَبَرِ أَنَّ الْإِيمَانَ بِضْعٌ وَسَبْعُونَ شُعْبَةً فِي الْكِتَابِ وَالسُّنَنِ .

فَذَكَرْتُ هَذِهِ المسألة بِكَمَالِهَا بِذِكْرِ شُعْبَةَ فِي كِتَابِ "وَصْفُ الْإِيمَانِ وَشُعَبِهِ" بِمَا أَرْجُو أَنَّ فِيهَا الْغَنِيَّةَ لِلْمُتَأَمِّلِ إِذَا تَأَمَّلَهَا فَأَغْنَى ذَلِكَ عَنْ تِكْرَارهَا فِي هَذَا الْكِتَابِ. وَالدَّلِيلُ عَلَى أَنَّ الْإِيمَانَ أَجْزَاءٌ بِشُعَبٍ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فِي خَبَرِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ: "الْإِيمَانُ بِضْعٌ وَسَبْعُونَ شُعْبَةً أَعْلَاهَا شَهَادَةُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ" فَذَكَرَ جُزْءًا مِنْ أَجْزَاءِ شُعَبِهِ هِيَ كُلُّهَا فَرْضٌ عَلَى الْمُخَاطَبِينَ فِي جَمِيعِ الْأَحْوَالِ لِأَنَّهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمْ يَقُلْ وَأَنِّي رَسُولُ اللَّهِ وَالْإِيمَانُ بِمَلَائِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْجَنَّةِ وَالنَّارِ وَمَا يُشْبِهُ هَذَا مِنْ أَجْزَاءِ هَذِهِ الشُّعْبَةِ وَاقْتَصَرَ عَلَى ذِكْرِ جُزْءٍ وَاحِدٍ مِنْهَا حَيْثُ قَالَ: "أَعْلَاهَا شَهَادَةُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ" فَدَلَّ هَذَا عَلَى أَنَّ سَائِرَ الْأَجْزَاءِ مِنْ هَذِهِ الشُّعْبَةِ كُلُّهَا مِنَ الْإِيمَانِ ثُمَّ عَطَفَ فَقَالَ وَأَدْنَاهَا "إِمَاطَةُ الْأَذَى عَنِ الطَّرِيقِ فَذَكَرَ جُزْءًا مِنْ أَجْزَاءِ شُعَبِهِ" هِيَ نَفْلٌ كُلُّهَا لِلْمُخَاطَبِينَ فِي كُلِّ الْأَوْقَاتِ فَدَلَّ ذَلِكَ عَلَى أَنَّ سَائِرَ الْأَجْزَاءِ الَّتِي هِيَ مِنْ هَذِهِ الشُّعْبَةِ وَكُلَّ جُزْءٍ مِنْ أَجْزَاءِ الشُّعَبِ الَّتِي هِيَ مِنْ بَيْنِ الْجُزْأَيْنِ الْمَذْكُورَيْنِ فِي هَذَا الْخَبَرِ اللذين هما من أَعْلَى الْإِيمَانِ وَأَدْنَاهُ كُلُّهُ مِنَ الْإِيمَانِ.

وَأَمَّا قَوْلُهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: "الْحَيَاءُ شُعْبَةٌ مِنَ الْإِيمَانِ" فَهُوَ لَفْظَةٌ أُطْلِقَتْ عَلَى شَيْءٍ بِكِنَايَةِ سَبَبِهِ وَذَلِكَ أَنَّ الْحَيَاءَ جِبِلَّةٌ فِي الْإِنْسَانِ فَمِنَ النَّاسِ مَنْ يُكْثِرُ فِيهِ وَمِنْهُمْ مَنْ يَقِلُّ ذَلِكَ فِيهِ وَهَذَا دَلِيلٌ صَحِيحٌ عَلَى زِيَادَةِ الْإِيمَانِ وَنُقْصَانِهِ لِأَنَّ النَّاسَ لَيْسُوا كُلُّهُمْ عَلَى مَرْتَبَةٍ وَاحِدَةٍ فِي الْحَيَاءِ فَلَمَّا اسْتَحَالَ اسْتِوَاؤُهُمْ عَلَى مَرْتَبَةٍ وَاحِدَةٍ فِيهِ صَحَّ أَنَّ مَنْ وُجِدَ فِيهِ أَكْثَرُ كَانَ إِيمَانُهُ أَزِيدَ وَمَنْ وُجِدَ فِيهِ مِنْهُ أَقَلُّ كَانَ إِيمَانُهُ أَنْقَصَ وَالْحَيَاءُ فِي نَفْسِهِ هُوَ الشَّيْءُ الْحَائِلُ بَيْنَ الْمَرْءِ وَبَيْنَ مَا يُبَاعِدُهُ مِنْ ربه عن الْمَحْظُورَاتِ فَكَأَنَّهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَعَلَ تَرْكَ الْمَحْظُورَاتِ شُعْبَةً مِنَ الْإِيمَانِ بِإِطْلَاقِ اسْمِ الحياء عليه على ما ذكرناه.

আবু হাতিম ইবনু হিব্বান রহিমাহুল্লাহ বলেন: “সুলাইমান বিন বিলাল হাদীসটি সংক্ষেপে বর্ণনা করেছেন। তিনি ঈমানের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন শাখা উল্লেখ করেননি এবং সত্তরটি উল্লেখ না করে ষাটটি উল্লেখের উপর ক্ষ্যান্ত থেকেছেন। সত্তরেরও বেশি শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট হাদীসটি বিস্তারিত ও সহীহ, সেটি বিশুদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। সুলাইমান বিন বিলালের হাদীসটি সংক্ষিপ্ত, বিস্তারিত নয়।

আরবি الْبِضْعُ (৩-৯ পর্যন্ত সংখ্যা) শব্দটি একক যে কোন সংখ্যার উপর ব্যবহৃত হয়। কেননা সংখ্যার গণনা তিনটি জিনিসের উপর প্রতিষ্ঠিত; একক সংখ্যা, ফুসূল (দশক, শতক ও সহস্রবোধক শব্দ) এবং যৌগিক সংখ্যা। একক  সংখ্যা হলো ১-৯ পর্যন্ত, ফুসূল হলো দশক, শতক ও সহস্রবোধক শব্দ আর বাকীগুলো  যৌগিক সংখ্যা।

আমি হাদীসটির অর্থ একটা দীর্ঘ সময় অনুসন্ধান করেছি। কারণ আমাদের অভিমত হলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফায়দা বিহীন কোন কথা বলেননি। আর হাদীসেও এমন কোন কিছু নেই যার অর্থ জানা যায় না। ফলে আমি সৎকাজগুলোকে ঈমানের অন্তর্ভূক্ত ধরে গণনা করতে থাকি, অতঃপর দেখি যে, তার এই সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি হয়। অতঃপর আমি হাদীসে ফিরে যাই এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেসব আমলকে ঈমানের পর্যায়ভুক্ত হিসেবে গণ্য করেছেন, দেখি সেগুলো সত্তরের কম হয়। তারপর আমি দুই খন্ডে সংরক্ষিত আল্লাহর কিতাবের দিকে ফিরে গেলাম এবং তিনি তাঁর কিতাবে যেসব আমলকে ঈমান হিসেবে গণ্য করেছেন, দেখলাম সেগুলি সত্তরের কম হয়। তারপর হাদীসের সংখ্যার সাথে কুরআনের সংখ্যা যোগ করলাম এবং পুনরুক্ত বিষয়গুলো বাদ দিলাম, ফলে আমি দেখলাম যে, যেসব আমলকে মহান আল্লাহ তাঁর কিতাবে ঈমানের অন্তর্ভূক্ত করেছেন এবং যেসব আমলকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদীসে ঈমানের অন্তর্ভূক্ত করেছেন, সেগুলি ৭৯ টি; একটিও কম-বেশি নেই। ফলে আমি জানলাম যে, হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উদ্দেশ্য হলো কুরআন ও হাদীসে ঈমানের শাখা সত্তরের অধিক।

অতঃপর ঈমানের প্রত্যেকটি শাখার আলোচনা وَصْفُ الْإِيمَانِ وَشُعَبِهِ (ঈমান ও তার শাখা-প্রশাখার বিবরণ) নামক কিতাবে পরিপূর্ণভাবে উল্লেখ করেছি। আমি আশা করি, চিন্তাশীল মানুষের জন্য সেটিই যথেষ্ট, যদি তিনি সেটা চিন্তা-গবেষণা করেন। আর এজন্য আমরা সে সম্পর্কে আলোচনা এখানে পুনারাবৃত্তি করছি না। ঈমান বিভিন্ন শাখা-প্রশাখায় বিভক্ত এই মর্মে দলীল হলো আব্দুল্লাহ বিন দীনার বর্ণিত হাদীসে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: ’ঈমানের সত্তরেরও অধিক শাখা-প্রশাখা আছে। সর্বোচ্চ শাখা হলো ’লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এখানে তিনি ঈমানের শাখাসমূহের মাঝে একটি শাখার একাংশের কথা বলেছেন, যে শাখার পুরোটা মুখাতাব ব্যক্তিদের উপর সর্বাবস্থায় ফরয। কারণ এখানে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেননি যে, ’আমি আল্লাহর রাসূল।’ ফেরেস্তা, আসমানী কিতাবসমূহ, রাসূলগণ, জান্নাত, জাহান্নাম প্রভৃতির প্রতি ঈমান এই শাখার অন্তর্ভূক্ত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এখানে একটি শাখার একাংশ উল্লেখ করে বলেছেন: ’সর্বোচ্চ শাখা হলো ’লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’। কাজেই এটি প্রমাণ করে যে, এই শাখার অন্যান্য বাকী অংশগুলোও ঈমানের অন্তর্ভূক্ত। এরপর তিনি আতফ করে (পূর্বের বাক্যের সাথে যোগ করে) বলেছেন: ’সর্বনিম্ন হলো: রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিস অপসারণ করা।’ এখানে তিনি ঈমানের শাখাসমূহের একটির অংশ উল্লেখ করেছেন, যার সম্পূর্ণটাই মুখাতাব ব্যক্তিদের উপর সর্বাবস্থায় নফল। কাজেই এটি প্রমাণ করে যে, এই শাখার অন্যান্য অংশসমূহ এবং ঈমানের শাখাসমূহের মধ্য হতে হাদীসে উল্লেখিত সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন দুটি অংশ- সবই ঈমানের অন্তর্ভূক্ত।

অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ভাষ্য: ’লজ্জাও ঈমানের একটি শাখা।’ এখানে الْحَيَاءُ শব্দটি একটি জিনিসের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে, তার উপকরণের প্রতি ইঙ্গিত করে। কারণ الْحَيَاءُ  মানুষের মাঝে একটি প্রকৃতিগত বৈশিষ্ট্য যা কিছু মানুষের মাঝে বেশি পরিমাণে থাকে আবার কিছু মানুষের মাঝে তা অল্প পরিমাণে থাকে। কাজেই ঈমানের হ্রাস-বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এটি একটি বিশুদ্ধ দলীল। কারণ লজ্জার ক্ষেত্রে একই পর্যায়ভূক্ত নয়। কাজেই লজ্জার ক্ষেত্রে যখন মানুষ একই পর্যায়ভূক্ত হওয়া সম্ভব নয়, সুতরাং এটি সঠিক কথা যে, যার মধ্যে লজ্জা তুলনামূলকভাবে অধিক পরিমাণে পাওয়া যাবে, তার ঈমানও তুলনামূলকভাবে বেশি হবে আর যার মধ্যে লজ্জা তুলনামূলকভাবে কম পরিমাণে পাওয়া যাবে, তার ঈমানও তুলনামূলকভাবে কম হবে। আর মানুষ ও যেসব নিষিদ্ধ জিনিস মানুষকে তার প্রভু থেকে দূরে ঠেলে দেয়- উভয়ের মাঝে অন্তরায় সৃষ্টিকারী সেসব জিনিসই হলো সত্তাগতভাবে الْحَيَاءُ বা লজ্জা। কাজেই লজ্জাকে ঈমানের শাখার ক্ষেত্রে ব্যবহার করে যেন তিনি নিষিদ্ধ জিনিস বর্জন করাকেই ঈমানের শাখা হিসেবে গণ্য করেছেন, যা আমরা আলোচনা করলাম।”

ذِكْرُ الْخَبَرِ الْمُدْحِضِ قَوْلَ مَنْ زَعَمَ أَنَّ هَذَا الْخَبَرَ تَفَرَّدَ بِهِ سُهَيْلُ بْنُ أَبِي صَالِحٍ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ الْأَزْدِيُّ حَدَّثَنَا أَبُو قُدَامَةَ عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا أَبُو عَامِرٍ الْعَقَدِيُّ حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ بِلَالٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ عَنْ أَبِي صَالِحٍ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: "الْإِيمَانُ بِضْعٌ وستون شعبة والحياء شعبة من الإيمان". الراوي : أَبُوْ هُرَيْرَةَ | المحدث : العلامة ناصر الدين الألباني | المصدر : صحيح ابن حبان الصفحة أو الرقم: 167 | خلاصة حكم المحدث: صحيح.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ