পরিচ্ছেদঃ তিন দিনের পরও কুরবানীর গোশত আহার করার অনুমতি
১৫১৭। কুতায়বা (রহঃ) ... আবিস ইবনু রাবীআ (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি উম্মূল মু’মিনীন (আয়িশা)-কে বললাম, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি কুরবানীর মাংস খেতে নিষেধ করেছেন? তিনি বললেন, না, তবে কম সংখ্যক লোকই কুরবানী করার সামর্থ রাখতেন। তাই তিনি পছন্দ করতেন তারা যেন যারা কুরবানী দিতে পারে নি তাদের খাওয়ায়, (পরবর্তীতে) আমরা তো কুরবানীর পশুর ঠ্যাং রেখে দিতাম এবং দশ দিন পরেও তা খেতাম।
এই বর্ণনাটি দুর্বল, এর মূল বক্তব্য সহীহ মুসলিমে বর্ণিত আছে, ইরওয়া ৪/৩৭০, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১৫১১ [আল মাদানী প্রকাশনী]
এ হাদীস হাসান-সহীহ। এখানে উম্মূল মু’মেনীন বলতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সহধর্মিণী ’আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা-কে বুঝানো হয়েছে। তাঁর থেকে এ হাদীসটি একাধিক সূত্রে বর্ণিত আছে।
باب مَا جَاءَ فِي الرُّخْصَةِ فِي أَكْلِهَا بَعْدَ ثَلاَثٍ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا أَبُو الأَحْوَصِ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ عَابِسِ بْنِ رَبِيعَةَ، قَالَ قُلْتُ لأُمِّ الْمُؤْمِنِينَ أَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَنْهَى عَنْ لُحُومِ الأَضَاحِي قَالَتْ لاَ وَلَكِنْ قَلَّ مَنْ كَانَ يُضَحِّي مِنَ النَّاسِ فَأَحَبَّ أَنْ يُطْعَمَ مَنْ لَمْ يَكُنْ يُضَحِّي وَلَقَدْ كُنَّا نَرْفَعُ الْكُرَاعَ فَنَأْكُلُهُ بَعْدَ عَشَرَةِ أَيَّامٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَأُمُّ الْمُؤْمِنِينَ هِيَ عَائِشَةُ زَوْجُ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَقَدْ رُوِيَ عَنْهَا هَذَا الْحَدِيثُ مِنْ غَيْرِ وَجْهٍ .
Narrated 'Abis bin Rabi'ah:
"I said to the Mother of the Believers: 'Did the Messenger of Allah (ﷺ) prohibit from the meat of the sacrifice?' She said: 'No, but only a few people could slaughter, so he liked that they feed those who did not slaughter. (Later) we would store a leg to eat after ten days."