পরিচ্ছেদঃ ২৫/৩৪. জায়েয ঝাড়ফুঁক সম্পর্কে।
১/৩৫১৩। বুরায়দা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, বদনজর ও বিষাক্ত প্রাণীর দংশন ছাড়া অন্য কিছুতে ঝাড়ফুঁক বৈধ নয়।
بَاب مَا رَخَّصَ فِيهِ مِنْ الرُّقَى
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ أَبِي جَعْفَرٍ الرَّازِيِّ، عَنْ حُصَيْنٍ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنْ بُرَيْدَةَ بْنِ الْحُصَيْبِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " لاَ رُقْيَةَ إِلاَّ مِنْ عَيْنٍ أَوْ حُمَةٍ " .
It was narrated from Buraidah that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“There is no Ruqyah except for the evil eye or from the sting of a scorpion.”
পরিচ্ছেদঃ ২৫/৩৪. জায়েয ঝাড়ফুঁক সম্পর্কে।
২/৩৫১৪। আবূ বকর ইবনে মুহাম্মাদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। আনাস-কন্যা উম্মু নবী হাযম খালিদা আস-সাইদিয়া (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট আসেন এবং ঝাড়ফুঁক করার মন্ত্র পেশ করেন। তিনি তাকে তা দ্বারা ঝাড়ফুঁক করার অনুমতি দেন।
بَاب مَا رَخَّصَ فِيهِ مِنْ الرُّقَى
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ إِدْرِيسَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عُمَارَةَ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُحَمَّدٍ، أَنَّ خَالِدَةَ بِنْتَ أَنَسٍ أُمَّ بَنِي حَزْمٍ السَّاعِدِيَّةَ، جَاءَتْ إِلَى النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَعَرَضَتْ عَلَيْهِ الرُّقَى فَأَمَرَهَا بِهَا .
It as narrated from Abu Bakr bin Muhammad that Khalidah bint Anas, the mother of Banu Hazm As-Sa’idiyyah, came to the Prophet (ﷺ) and recited a Ruqyah to him, and he told her to use it.
পরিচ্ছেদঃ ২৫/৩৪. জায়েয ঝাড়ফুঁক সম্পর্কে।
৩/৩৫১৫। জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আনসার সম্প্রদায়ভুক্ত আমর ইবনে হাযম নামক পরিবার বিষাক্ত প্রাণীর দংশনে ঝাড়ফুঁক করতো। অথচ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঝাড়ফুঁক করতে নিষেধ করেছেন। তারা তাঁর নিকট এসে বললো, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি তো ঝাড়ফুঁক করতে নিষেধ করেছেন, অথচ আমরা বিষাক্ত প্রাণীর দংশনে ঝাড়ফুঁক করি। তিনি তাদের বলেনঃ সেগুলো আমার সামনে পেশ করো। তারা তা তাঁর নিকট পেশ করেন। তিনি বলেনঃ এগুলো দোষের কিছু নেই। এগুলো নির্ভরযোগ্য।
بَاب مَا رَخَّصَ فِيهِ مِنْ الرُّقَى
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ أَبِي الْخَصِيبِ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ عِيسَى، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي سُفْيَانَ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ كَانَ أَهْلُ بَيْتٍ مِنَ الأَنْصَارِ يُقَالُ لَهُمْ آلُ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ يَرْقُونَ مِنَ الْحُمَةِ وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَدْ نَهَى عَنِ الرُّقَى فَأَتَوْهُ فَقَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّكَ قَدْ نَهَيْتَ عَنِ الرُّقَى وَإِنَّا نَرْقِي مِنَ الْحُمَةِ . فَقَالَ لَهُمُ " اعْرِضُوا عَلَىَّ " . فَعَرَضُوهَا عَلَيْهِ فَقَالَ " لاَ بَأْسَ بِهَذِهِ هَذِهِ مَوَاثِيقُ " .
It was narrated that Jabir said:
“There was a family among the Ansar, called Al ‘Amr bin Hazm, who used to recite Ruqyah for the scorpion sting, but the Messenger of Allah (ﷺ) forbade Ruqyah. They came to him and said: ‘O Messenger of Allah! You have forbidden Ruqyah, but we recite Ruqyah against the scorpion’s sting.’ He said to them: ‘Recite it to me.’ So they recited it to him, and he said: ‘There is nothing wrong with this, this is confirmed.’”
পরিচ্ছেদঃ ২৫/৩৪. জায়েয ঝাড়ফুঁক সম্পর্কে।
৪/৩৫১৬। আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিষাক্ত প্রাণীর দংশন, বদনজর ও ব্রণ-ফুসকুড়ি (pimple) সারাতে ঝাড়ফুঁক করার অনুমতি দিয়েছেন।
بَاب مَا رَخَّصَ فِيهِ مِنْ الرُّقَى
حَدَّثَنَا عَبْدَةُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ هِشَامٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَاصِمٍ، عَنْ يُوسُفَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ أَنَسٍ، أَنَّ النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ رَخَّصَ فِي الرُّقْيَةِ مِنَ الْحُمَةِ وَالْعَيْنِ وَالنَّمْلَةِ .
It was narrated from Anas that the Prophet (ﷺ) allowed Ruqyah for the scorpion’s sting, the evil eye, and Namlah (sores or small pustules ulcers or sores on a person’s sides).