পরিচ্ছেদঃ ৫/৭৮. জুমু‘আহর সালাত ফরয।

১/১০৮১। জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দেন। তিনি বলেনঃ হে মানবমন্ডলী! তোমরা মরার পূর্বেই আল্লাহ্‌র নিকট তওবা করো এবং কর্মব্যস্ত হয়ে পড়ার পূর্বেই সৎ কাজের দিকে দ্রুত ধাবিত হও। তাঁর অধিক যিকরের মাধ্যমে তোমাদের রবের সাথে তোমাদের সম্পর্ক স্থাপন করো এবং গোপনে ও প্রকাশ্যে অধিক পরিমাণে দান-খয়রাত করো, এজন্য তোমাদের রিযিক বাড়িয়ে দেয়া হবে, সাহায্য করা হবে এবং তোমাদের অবস্থার সংশোধন করা হবে।

তোমরা জেনে রাখো, নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা আমার এই স্থানে আমার এই দিনে, আমার এই মাসে এবং আমার এই বছরে তোমাদের উপর কিয়ামতের দিন পর্যন্ত জুমুআহর সালাত (নামায/নামাজ) ফরয করেছেন। অতএব যে ব্যক্তি আমার জীবদ্দশায় বা আমার ইন্তেকালের পরে, ন্যায়পরায়ণ অথবা যালেম শাসক থাকা সত্ত্বেও জুমুআহর সালাত তুচ্ছ মনে করে বা অস্বীকার করে তা বর্জন করবে, আল্লাহ তার বিক্ষিপ্ত বিষয়কে একত্রে গুছিয়ে দিবেন না এবং তার কাজে বরকত দান করবেন না।

সাবধান! তার সালাত, যাকাত, হাজ্জ (হজ্জ), সাওম (রোযা/রোজা/সিয়াম/ছিয়াম) এবং অন্য কোন নেক আমল গ্রহণ করা হবে না, যতক্ষণ না সে তওবা করে। যে ব্যক্তি তওবা করে, আল্লাহ তাআলা তার তওবা কবূল করেন। সাবধান! নারী পুরুষের, বেদুইন মুহাজিরের এবং পাপাচারী মুমিন ব্যক্তির ইমামতি করবে না। তবে স্বৈরাচারী শাসক তাকে বাধ্য করলে এবং তার তরবারি ও চাবুকের ভয় থাকলে স্বতন্ত্র কথা।

بَاب فِي فَرْضِ الْجُمُعَةِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ بُكَيْرٍ أَبُو خَبَّابٍ، حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ الْعَدَوِيُّ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ خَطَبَنَا رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَقَالَ ‏ "‏ يَا أَيُّهَا النَّاسُ تُوبُوا إِلَى اللَّهِ قَبْلَ أَنْ تَمُوتُوا وَبَادِرُوا بِالأَعْمَالِ الصَّالِحَةِ قَبْلَ أَنْ تُشْغَلُوا وَصِلُوا الَّذِي بَيْنَكُمْ وَبَيْنَ رَبِّكُمْ بِكَثْرَةِ ذِكْرِكُمْ لَهُ وَكَثْرَةِ الصَّدَقَةِ فِي السِّرِّ وَالْعَلاَنِيَةِ تُرْزَقُوا وَتُنْصَرُوا وَتُجْبَرُوا وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ قَدِ افْتَرَضَ عَلَيْكُمُ الْجُمُعَةَ فِي مَقَامِي هَذَا فِي يَوْمِي هَذَا فِي شَهْرِي هَذَا مِنْ عَامِي هَذَا إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ فَمَنْ تَرَكَهَا فِي حَيَاتِي أَوْ بَعْدِي وَلَهُ إِمَامٌ عَادِلٌ أَوْ جَائِرٌ اسْتِخْفَافًا بِهَا أَوْ جُحُودًا بِهَا فَلاَ جَمَعَ اللَّهُ لَهُ شَمْلَهُ وَلاَ بَارَكَ لَهُ فِي أَمْرِهِ أَلاَ وَلاَ صَلاَةَ لَهُ وَلاَ زَكَاةَ لَهُ وَلاَ حَجَّ لَهُ وَلاَ صَوْمَ لَهُ وَلاَ بِرَّ لَهُ حَتَّى يَتُوبَ فَمَنْ تَابَ تَابَ اللَّهُ عَلَيْهِ أَلاَ لاَ تَؤُمَّنَّ امْرَأَةٌ رَجُلاً وَلاَ يَؤُمَّنَّ أَعْرَابِيٌّ مُهَاجِرًا وَلاَ يَؤُمَّ فَاجِرٌ مُؤْمِنًا إِلاَّ أَنْ يَقْهَرَهُ بِسُلْطَانٍ يَخَافُ سَيْفَهُ وَسَوْطَهُ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا محمد بن عبد الله بن نمير، حدثنا الوليد بن بكير ابو خباب، حدثني عبد الله بن محمد العدوي، عن علي بن زيد، عن سعيد بن المسيب، عن جابر بن عبد الله، قال خطبنا رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ فقال ‏ "‏ يا ايها الناس توبوا الى الله قبل ان تموتوا وبادروا بالاعمال الصالحة قبل ان تشغلوا وصلوا الذي بينكم وبين ربكم بكثرة ذكركم له وكثرة الصدقة في السر والعلانية ترزقوا وتنصروا وتجبروا واعلموا ان الله قد افترض عليكم الجمعة في مقامي هذا في يومي هذا في شهري هذا من عامي هذا الى يوم القيامة فمن تركها في حياتي او بعدي وله امام عادل او جاىر استخفافا بها او جحودا بها فلا جمع الله له شمله ولا بارك له في امره الا ولا صلاة له ولا زكاة له ولا حج له ولا صوم له ولا بر له حتى يتوب فمن تاب تاب الله عليه الا لا تومن امراة رجلا ولا يومن اعرابي مهاجرا ولا يوم فاجر مومنا الا ان يقهره بسلطان يخاف سيفه وسوطه ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Jabir bin ‘Abdullah said:
“The Messenger of Allah (ﷺ) delivered a sermon to us and said: ‘O people! Repent to Allah before you die. Hasten to do good deeds before you become preoccupied (because of sickness and old age). Uphold the relationship that exists between you and your Lord by remembering Him a great deal and by giving a great deal of charity in secret and openly. (Then) you will be granted provision and Divine support, and your condition will improve. Know that Allah has enjoined Friday upon you in this place of mine, on this day, in this month, in this year, until the Day of Resurrection. Whoever abandons it, whether during my lifetime or after I am gone, whether he has a just or an unjust ruler, whether he takes it lightly or denies (that it is obligatory), may Allah cause him to lose all sense of tranquility and contentment, and may He not bless him in his affairs. Indeed, his prayer will not be valid, his Zakat will not be valid, his Hajj will not be valid, his fasting will not be valid, and his righteous deeds will not be accepted, until he repents. Whoever repents, Allah will accept his repentance. No woman should be appointed as Imam over a man, no Bedouin should be appointed as Imam over a Muhajir, no immoral person should be appointed as Imam over a (true) believer, unless that is forced upon him and he fears his sword or whip.’”


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৫/ সালাত কায়িম করা ও নিয়ম-কানুন (كتاب إقامة الصلاة والسنة) 6/ Establishing the Prayer and the Sunnah Regarding Them

পরিচ্ছেদঃ ৫/৭৮. জুমু‘আহর সালাত ফরয।

২/১০৮২। আবদুর রহমান ইবনু কাব ইবনু মালিক (রহ ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার পিতা অন্ধ হয়ে গেলে আমি ছিলাম তার পরিচালক। আমি তাকে নিয়ে যখন জুমুআহর সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতে বের হতাম, তিনি আযান শুনলেই আবূ উমামাহ আসআদ ইবনু যুরারাহ্ (রাঃ) এর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতেন এবং দুআ করতেন। আমি তাকে ক্ষমা প্রার্থনা ও দুআ করতে শুনে কিছুক্ষণ থামলাম, অতঃপর মনে মনে বললাম, আল্লাহ্‌র শপথ! কি বোকামী! তিনি জুমুআহর আযান শুনলেই আমি তাকে আবূ উমামাহ -এর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা ও দুআ করতে শুনি, অথচ আমি তাকে তার কারণ জিজ্ঞেস করিনি? আমি তাকে নিয়ে যেমন বের হতাম, তদ্রূপ একদিন তাঁকে নিয়ে জুমুআহর উদ্দেশে বের হলাম।

তিনি যখন আযান শুনলেন তখন তার অভ্যাস মাফিক ক্ষমা প্রার্থনা করলেন। আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, হে পিতা! জুমুআহর আযান শুনলেই আমি কি আপনাকে দেখি না যে, আপনি আসআদ ইবনু যুরারাহ্ -এর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন, তা কেন? তিনি বলেন, প্রিয় বৎস! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মক্কা থেকে (মদিনা্য়) আসার পূর্বে তিনই সর্বপ্রথম বনূ বাইয়াদার প্রস্তরময় সমতল ভূমিতে অবস্থিত নাকীউল খাযামাত-এ আমাদের নিয়ে জুমুআহর সালাত (নামায/নামাজ) পড়েন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, আপনারা তখন কতজন ছিলেন? তিনি বলেন, চল্লিশজন পুরুষ।

بَاب فِي فَرْضِ الْجُمُعَةِ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ خَلَفٍ أَبُو سَلَمَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ أَبِي أُمَامَةَ بْنِ سَهْلِ بْنِ حُنَيْفٍ، عَنْ أَبِيهِ أَبِي أُمَامَةَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ كُنْتُ قَائِدَ أَبِي حِينَ ذَهَبَ بَصَرُهُ وَكُنْتُ إِذَا خَرَجْتُ بِهِ إِلَى الْجُمُعَةِ فَسَمِعَ الأَذَانَ اسْتَغْفَرَ لأَبِي أُمَامَةَ أَسْعَدَ بْنِ زُرَارَةَ وَدَعَا لَهُ فَمَكَثْتُ حِينًا أَسْمَعُ ذَلِكَ مِنْهُ ثُمَّ قُلْتُ فِي نَفْسِي وَاللَّهِ إِنَّ ذَا لَعَجْزٌ إِنِّي أَسْمَعُهُ كُلَّمَا سَمِعَ أَذَانَ الْجُمُعَةِ يَسْتَغْفِرُ لأَبِي أُمَامَةَ وَيُصَلِّي عَلَيْهِ وَلاَ أَسْأَلُهُ عَنْ ذَلِكَ لِمَ هُوَ فَخَرَجْتُ بِهِ كَمَا كُنْتُ أَخْرُجُ بِهِ إِلَى الْجُمُعَةِ فَلَمَّا سَمِعَ الأَذَانَ اسْتَغْفَرَ كَمَا كَانَ يَفْعَلُ فَقُلْتُ لَهُ يَا أَبَتَاهُ أَرَأَيْتَكَ صَلاَتَكَ عَلَى أَسْعَدَ بْنِ زُرَارَةَ كُلَّمَا سَمِعْتَ النِّدَاءَ بِالْجُمُعَةِ لِمَ هُوَ قَالَ أَىْ بُنَىَّ كَانَ أَوَّلَ مَنْ صَلَّى بِنَا صَلاَةَ الْجُمُعَةِ قَبْلَ مَقْدَمِ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ مِنْ مَكَّةَ فِي نَقِيعِ الْخَضِمَاتِ فِي هَزْمٍ مِنْ حَرَّةِ بَنِي بَيَاضَةَ ‏.‏ قُلْتُ كَمْ كُنْتُمُ يَوْمَئِذٍ قَالَ أَرْبَعِينَ رَجُلاً ‏.‏

حدثنا يحيى بن خلف ابو سلمة، حدثنا عبد الاعلى، عن محمد بن اسحاق، عن محمد بن ابي امامة بن سهل بن حنيف، عن ابيه ابي امامة، عن عبد الرحمن بن كعب بن مالك، قال كنت قاىد ابي حين ذهب بصره وكنت اذا خرجت به الى الجمعة فسمع الاذان استغفر لابي امامة اسعد بن زرارة ودعا له فمكثت حينا اسمع ذلك منه ثم قلت في نفسي والله ان ذا لعجز اني اسمعه كلما سمع اذان الجمعة يستغفر لابي امامة ويصلي عليه ولا اساله عن ذلك لم هو فخرجت به كما كنت اخرج به الى الجمعة فلما سمع الاذان استغفر كما كان يفعل فقلت له يا ابتاه ارايتك صلاتك على اسعد بن زرارة كلما سمعت النداء بالجمعة لم هو قال اى بنى كان اول من صلى بنا صلاة الجمعة قبل مقدم رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ من مكة في نقيع الخضمات في هزم من حرة بني بياضة ‏.‏ قلت كم كنتم يومىذ قال اربعين رجلا ‏.‏


It was narrated that ‘Abdur-Rahman bin Ka’b bin Malik said:
“I used to guide my father after he lost his sight, and when I took him out for the Friday (prayer), when he heard the Adhan he would pray for forgiveness for Abu Umamah As’ad bin Zurarah, and supplicate for him. I heard that from him for a while, then I said to myself: ‘By Allah! What is this weakness? Every time he heard the Adhan for Friday (prayer) I hear him praying for forgiveness for Abu Umamah and supplicate for him, and I do not ask him about why he does that.’ Then I took him out for Friday (prayer), as I used to take him out, and when he heard the Adhan he prayed for forgiveness as he used to do. I said to him: ‘O my father! I see you supplicating for As’ad bin Zurarah every time you hear the call for Friday; why is that?’ He said: ‘O my son, he was the first one who led us for the Friday prayer before the Messenger of Allah (ﷺ) came from Makkah, in Naqi’ Al- Khadamat (a place near Al-Madinah), in the plain of Harrah Banu Bayadah.’ I asked: ‘How many of you were there at that time?’ He said: ‘Forty men.’”


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৫/ সালাত কায়িম করা ও নিয়ম-কানুন (كتاب إقامة الصلاة والسنة) 6/ Establishing the Prayer and the Sunnah Regarding Them

পরিচ্ছেদঃ ৫/৭৮. জুমু‘আহর সালাত ফরয।

৩/১০৮৩। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জুমুআহর সালাতের (নামাযের) ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা আমাদের পূর্ববর্তীদের পথভ্রষ্ট করেছেন। ইহূদীদের জন্য ছিল শনিবার এবং খ্রিস্টানদের জন্য রবিবার। কিয়ামতের দিন পর্যন্ত তারা হবে আমাদের পশ্চাৎগামী। আমরা পৃথিবীর অধিবাসীদের মধ্যে সর্বশেষ আগমনকারী, কিন্তু সৃষ্টিকুলের বিচার অনুষ্ঠানের দিক থেকে হবো সর্বপ্রথম।

بَاب فِي فَرْضِ الْجُمُعَةِ

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْمُنْذِرِ، حَدَّثَنَا ابْنُ فُضَيْلٍ، حَدَّثَنَا أَبُو مَالِكٍ الأَشْجَعِيُّ، عَنْ رِبْعِيِّ بْنِ حِرَاشٍ، عَنْ حُذَيْفَةَ، وَعَنْ أَبِي حَازِمٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ أَضَلَّ اللَّهُ عَنِ الْجُمُعَةِ مَنْ كَانَ قَبْلَنَا كَانَ لِلْيَهُودِ يَوْمُ السَّبْتِ وَالأَحَدُ لِلنَّصَارَى فَهُمْ لَنَا تَبَعٌ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ نَحْنُ الآخِرُونَ مِنْ أَهْلِ الدُّنْيَا وَالأَوَّلُونَ الْمَقْضِيُّ لَهُمْ قَبْلَ الْخَلاَئِقِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا علي بن المنذر، حدثنا ابن فضيل، حدثنا ابو مالك الاشجعي، عن ربعي بن حراش، عن حذيفة، وعن ابي حازم، عن ابي هريرة، قال قال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ اضل الله عن الجمعة من كان قبلنا كان لليهود يوم السبت والاحد للنصارى فهم لنا تبع الى يوم القيامة نحن الاخرون من اهل الدنيا والاولون المقضي لهم قبل الخلاىق ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Abu Hurairah said:
“The Messenger of Allah (ﷺ) said: ‘Allah led those who came before us astray from Friday. Saturday was for the Jews and Sunday was for the Christians. And they will lag behind us until the Day of Resurrection. We are the last of the people of this world but we will be the first to be judged among all of creation.’”


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৫/ সালাত কায়িম করা ও নিয়ম-কানুন (كتاب إقامة الصلاة والسنة) 6/ Establishing the Prayer and the Sunnah Regarding Them
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে