পরিচ্ছেদঃ ১৯৫. ‘‘যারা রোযার সামর্থ্য রাখে অথচ রোযা রাখে না তারা ফিদ্য়া দিবে’’ আ্লাহ্ তা‘আলার এ বাণী মানসূখ্ ( রহিত) হওয়া।

২৩০৯. কুতায়বা ইবন সাঈদ ..... সালমা ইবনুল আকওয়া (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন এ আয়াত নাযিল হয়ঃ (অর্থ) ’’যারা সামর্থবান (অথচ রোযা রাখে না বা রোযা রাখার ক্ষমতা রাখে না) তারা মিসকীনদের ফিদিয়া দিবে’’। আমাদের মধ্যে যারা রোযা না রেখে ফিদিয়া দেওয়ার ইচ্ছা করতো, তারা তা করতো। এরপর পরবর্তী আয়াত নাযিল হওয়ায় পূর্ববর্তী আয়াতের হুকুম মানসূখ (রহিত) হয়ে যায়।

باب نَسْخِ قَوْلِهِ ‏{‏ وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ ‏}‏

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا بَكْرٌ، - يَعْنِي ابْنَ مُضَرَ - عَنْ عَمْرِو بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ بُكَيْرٍ، عَنْ يَزِيدَ، مَوْلَى سَلَمَةَ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ الأَكْوَعِ، قَالَ لَمَّا نَزَلَتْ هَذِهِ الآيَةُ ‏(‏ وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ طَعَامُ مِسْكِينٍ ‏)‏ كَانَ مَنْ أَرَادَ مِنَّا أَنْ يُفْطِرَ وَيَفْتَدِيَ فَعَلَ حَتَّى نَزَلَتِ الآيَةُ الَّتِي بَعْدَهَا فَنَسَخَتْهَا ‏.‏

حدثنا قتيبة بن سعيد، حدثنا بكر، - يعني ابن مضر - عن عمرو بن الحارث، عن بكير، عن يزيد، مولى سلمة عن سلمة بن الاكوع، قال لما نزلت هذه الاية ‏(‏ وعلى الذين يطيقونه فدية طعام مسكين ‏)‏ كان من اراد منا ان يفطر ويفتدي فعل حتى نزلت الاية التي بعدها فنسختها ‏.‏


Salamah bin Al Akwa said “After the revelation of the verse “For those who can do it(with hardship) is a ransom, the feeding of one, that is indigent, is one of us intended to leave fast and pay ransom, he could do so.” until the verse following it was revealed and abrogated the (previous) verse.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৮/ সওম (كتاب الصوم ) 8/ Fasting (Kitab Al-Siyam)

পরিচ্ছেদঃ ১৯৫. ‘‘যারা রোযার সামর্থ্য রাখে অথচ রোযা রাখে না তারা ফিদ্য়া দিবে’’ আ্লাহ্ তা‘আলার এ বাণী মানসূখ্ ( রহিত) হওয়া।

২৩১০. আহমদ ইবন মুহাম্মদ ...... ইবন আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যারা সামর্থবান, তারা মিসকীনদের ফিদয়া দিবে। এরপর তাদের মধ্যে যে মিসকীনদের ফিদিয়া দিতে ইচ্ছা করতো, সে তা প্রদান করতো এবং সে নিজের রোযা পূর্ণ করতো। এরপর আল্লাহ্ বলেনঃ যে ব্যক্তি অধিক দান খয়রাত করবে, তা তার জন্য উত্তম। আর যদি তোমরা রোযা রাখ, তবে তা অধিক উত্তম। আল্লাহ্ তা’আলা আরো বলেনঃ যে ব্যক্তি রামাযান মাসে উপনীত হয়, সে যেন অবশ্যই রোযা রাখে। আর যে অসুস্থ হবে বা সফরে থাকবে সে তা অন্য দিনে গণনা করবে, অর্থাৎ রোযা আদায় করবে।

باب نَسْخِ قَوْلِهِ ‏{‏ وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ ‏}‏

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنِي عَلِيُّ بْنُ حُسَيْنٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ يَزِيدَ النَّحْوِيِّ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، ‏(‏ وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ طَعَامُ مِسْكِينٍ ‏)‏ فَكَانَ مَنْ شَاءَ مِنْهُمْ أَنْ يَفْتَدِيَ بِطَعَامِ مِسْكِينٍ افْتَدَى وَتَمَّ لَهُ صَوْمُهُ فَقَالَ ‏(‏ فَمَنْ تَطَوَّعَ خَيْرًا فَهُوَ خَيْرٌ لَهُ وَأَنْ تَصُومُوا خَيْرٌ لَكُمْ ‏)‏ وَقَالَ ‏(‏ فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ وَمَنْ كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلَى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ‏)‏ ‏.‏

حدثنا احمد بن محمد، حدثني علي بن حسين، عن ابيه، عن يزيد النحوي، عن عكرمة، عن ابن عباس، ‏(‏ وعلى الذين يطيقونه فدية طعام مسكين ‏)‏ فكان من شاء منهم ان يفتدي بطعام مسكين افتدى وتم له صومه فقال ‏(‏ فمن تطوع خيرا فهو خير له وان تصوموا خير لكم ‏)‏ وقال ‏(‏ فمن شهد منكم الشهر فليصمه ومن كان مريضا او على سفر فعدة من ايام اخر ‏)‏ ‏.‏


Ibn ‘Abbas explain the Qur’anic verse “For those who can do it(with hardship) is a ransom, the feeding of one, that is indigent” said “If one of them wished to pay ransom by providing food to an indigent person he could pay ransom.. Thus, his fast was complete. Allaah, the Exalted pronounced “But he that will give more of his own free will, it is better for him”. Again he pronounced “So every one of you who is present (at his home) during that month should spend it in fasting.” But, if anyone is ill or on a journey the prescribed period (should be made up) by days later.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৮/ সওম (كتاب الصوم ) 8/ Fasting (Kitab Al-Siyam)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে