পরিচ্ছেদঃ ২৪১. ইমামের খুতবা দেয়ার সময় কথা বলা নিষেধ।

১১১২. আল-কানবী ..... আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ইমামের খুতবা দেয়ার সময় যদি তুমি কাউকে চুপ থাকতেও বল, তবে তুমি বেহুদা কাজ করলে। (মুসলিম, নাসাঈ, ইবনে মাজা)

باب الْكَلاَمِ وَالإِمَامُ يَخْطُبُ

حَدَّثَنَا الْقَعْنَبِيُّ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ إِذَا قُلْتَ أَنْصِتْ وَالإِمَامُ يَخْطُبُ فَقَدْ لَغَوْتَ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا القعنبي، عن مالك، عن ابن شهاب، عن سعيد، عن ابي هريرة، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ اذا قلت انصت والامام يخطب فقد لغوت ‏"‏ ‏.‏


Abu Hurairah reported the Messenger of Allah (ﷺ) as saying:
When you tell (your brother on Friday) to be silent while the imam is giving the sermon you are guilty of idle talk.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) 2/ Prayer (Kitab Al-Salat)

পরিচ্ছেদঃ ২৪১. ইমামের খুতবা দেয়ার সময় কথা বলা নিষেধ।

১১১৩. মুসাদ্দাদ ও আবু কামেল (রাঃ) ...... আব্দুল্লাহ ইবনে আমর থেকে বর্ণিত। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: মসজিদে তিন প্রকারের লোক হাযির হয়ে থাকে। একধরণের লোক মসজিদে উপস্থিত হয়ে এদিক-ওদিক ঘুরাফেরা করে এবং অনর্থক কথা বলে। আর একধরণের লোক মসজিদে হাযির হয়ে খুতবার সময় দোয়া ইত্যাদিতে মশগুল থাকে। আল্লাহ্ ইচ্ছা করলে এদের দোয়া কবুল করতেও পারেন আবার নাও করতে পারেন। আর এক ধরণের লোক মসজিদে হাযির হয়ে খুতবা পাঠের সময় নিশ্চুপ থাকে এবং অন্যের ঘাড়ের উপর দিয়ে চলাফেরা করেনা এবং অন্যকে কষ্ট দেয় না। এই (তৃতীয় ধরণের) ব্যক্তির জন্য বিগত জুমা হতে এ পর্যন্ত এবং সামনের তিনদিনের জন্য এই নীরবতা কাফ্‌ফারা স্বরূপ হবে। তা এই জন্য যে, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন: “যে ব্যক্তি একটি ভাল কাজ করবে সে এর বিনিময়ে দশগুণ সওয়াব পাবে”।

باب الْكَلاَمِ وَالإِمَامُ يَخْطُبُ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، وَأَبُو كَامِلٍ قَالاَ حَدَّثَنَا يَزِيدُ، عَنْ حَبِيبٍ الْمُعَلِّمِ، عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ يَحْضُرُ الْجُمُعَةَ ثَلاَثَةُ نَفَرٍ رَجُلٌ حَضَرَهَا يَلْغُو وَهُوَ حَظُّهُ مِنْهَا وَرَجُلٌ حَضَرَهَا يَدْعُو فَهُوَ رَجُلٌ دَعَا اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ إِنْ شَاءَ أَعْطَاهُ وَإِنْ شَاءَ مَنَعَهُ وَرَجُلٌ حَضَرَهَا بِإِنْصَاتٍ وَسُكُوتٍ وَلَمْ يَتَخَطَّ رَقَبَةَ مُسْلِمٍ وَلَمْ يُؤْذِ أَحَدًا فَهِيَ كَفَّارَةٌ إِلَى الْجُمُعَةِ الَّتِي تَلِيهَا وَزِيَادَةُ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ وَذَلِكَ بِأَنَّ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ يَقُولُ ‏(‏ مَنْ جَاءَ بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا ‏)‏ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا مسدد، وابو كامل قالا حدثنا يزيد، عن حبيب المعلم، عن عمرو بن شعيب، عن ابيه، عن عبد الله بن عمرو، عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ‏"‏ يحضر الجمعة ثلاثة نفر رجل حضرها يلغو وهو حظه منها ورجل حضرها يدعو فهو رجل دعا الله عز وجل ان شاء اعطاه وان شاء منعه ورجل حضرها بانصات وسكوت ولم يتخط رقبة مسلم ولم يوذ احدا فهي كفارة الى الجمعة التي تليها وزيادة ثلاثة ايام وذلك بان الله عز وجل يقول ‏(‏ من جاء بالحسنة فله عشر امثالها ‏)‏ ‏"‏ ‏.‏


Narrated Abdullah ibn Amr ibn al-'As:

The Prophet (ﷺ) said: Three types of people attend Friday prayer; One is present in a frivolous way and that is all he gets from it; another comes with a supplication, Allah may grant or refuse his request as He wishes; another is present silently and quietly with-out stepping over a Muslim or annoying anyone, and that is an atonement for his sins till the next Friday and three days more, the reason being that Allah, the Exalted, says: "He who does a good deed will have ten times as much" (vi.160).


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) 2/ Prayer (Kitab Al-Salat)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে