পরিচ্ছেদঃ ২. স্ত্রীলোকদের প্রতি সৎ ব্যবহার - ‘গীলা’র বৈধতা এবং ‘আযল’ এর নিষেধাজ্ঞা
১০২৩। জুযামাহ বিনতু ওয়াহাব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, কিছু লোকের মধ্যে আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকটে উপস্থিত ছিলাম, আর তিনি বলছিলেন, ’আমি অবশ্য তোমাদেরকে ’গীলা’ করার ব্যাপারে নিষেধ করার ইচ্ছা করেছিলাম। তারপর দেখলাম রোম ও পারস্যের লোকেরা ’গীলা’[1] করে থাকে তাতে তাদের শিশু সন্তানদের কোন ক্ষতি করে না। এরপর তাঁকে আযল সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বললেন, —এটাতো গোপন শিশু হত্যা![2]
[2] মুসলিম ১৪৪২, তিরমিযী ২০৭৬, ২০৭৭, নাসায়ী ৩৩২৬, আর দাউদ ৩৮৮২, ইবনু মাজাহ ২০১১, আহমাদ ২৬৪৯৪, ২৬৯০১, মালেক ১২৯২, দারেমী ২২১৭।
وَعَنْ جُذَامَةَ بِنْتِ وَهْبٍ -رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا- قَالَتْ: حَضَرْتُ رَسُولَ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - فِي أُنَاسٍ, وَهُوَ يَقُولُ: «لَقَدْ هَمَمْتُ أَنْ أَنْهَى عَنِ الْغِيلَةِ, فَنَظَرْتُ فِي الرُّومِ وَفَارِسَ, فَإِذَا هُمْ يُغِيلُونَ أَوْلَادَهُمْ فَلَا يَضُرُّ ذَلِكَ أَوْلَادَهُمْ شَيْئًا
ثُمَّ سَأَلُوهُ عَنِ الْعَزْلِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - «ذَلِكَ الْوَأْدُ الْخَفِيُّ». رَوَاهُ مُسْلِمٌ
-
صحيح. رواه مسلم (1442) (141) من طريق سعيد بن أبي أيوب، حدثني أبو الأسود، عن عروة، عن عائشة، عن جذامة، به. وقد ضعَّف بعضُهم هذا الحديثَ؛ لتعارضه مع الحديث التالي، ولهم في ذلك علل أشبه بالأوهام حتى قال الحافظ في «الفتح» (9/ 309) في معرض الرد عليهم: «وهذا دفع للأحاديث الصحيحة بالتوهم، والحديث صحيح لا ريب فيه». وانظر ما بعده