পরিচ্ছেদঃ ৩. সালাতের শর্তসমূহ - সফর অবস্থায় মুসাফিরের পক্ষে নফল সালাত আদায়ের বর্ণনা
২১৩. ’আমির বিন রাবি’আহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে যে কোন দিকে গমনকারী সওয়ারী (জন্তুর) উপর সালাত আদায় করতে দেখেছি।[1] বুখারী বৃদ্ধি করেছেন : (রুকূ’ সিজদার সময়) তিনি তাঁর মাথা নুইয়ে ইঙ্গিত করতেন। আর তিনি ফারয সালাতে এরূপ করতেন না।[2]
[2] এখানে অতিরিক্ত অংশটুকু ইমাম বুখারীর (১০৯৭)।
وَعَنْ عَامِرِ بْنِ رَبِيعَةَ - رضي الله عنه - قَالَ: رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - يُصَلِّي عَلَى رَاحِلَتِهِ حَيْثُ تَوَجَّهَتْ بِهِ. مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ
زَادَ الْبُخَارِيُّ: يُومِئُ بِرَأْسِهِ, وَلَمْ يَكُنْ يَصْنَعُهُ فِي الْمَكْتُوبَةِ
-
صحيح رواه البخاري (1093)، ومسلم (701) وهذه الصلاة صلاة السبحة بالليل كما في رواية مسلم، وبعض روايات البخاري، واللفظ الذي ذكره الحافظ هنا هو لفظ البخاري
هذه الزيادة للبخاري برقم (1097)، ويومئ برأسه أي في الركوع والسجود
পরিচ্ছেদঃ ৩. সালাতের শর্তসমূহ - সফর অবস্থায় মুসাফিরের পক্ষে নফল সালাত আদায়ের বর্ণনা
২১৪. আবূ দাউদে আনাস (রাঃ)-এর বর্ণনায় রয়েছে- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সফরের অবস্থায় যখন নফল সালাত আদায়ের ইচ্ছা করতেন তখন তিনি সওয়ারী জন্তুটিকে কিবলামুখী করে নিয়ে আল্লাহু আকবার (তাকবীরে তাহরীমা বেঁধে) বলে সালাত আরম্ভ করতেন, তারপর তাঁর সওয়ারীর মুখ যে কোন দিকে যেতো। এর সানাদটি হাসান।[1]
وَلِأَبِي دَاوُدَ: مِنْ حَدِيثِ أَنَسٍ: كَانَ إِذَا سَافَرَ فَأَرَادَ أَنْ يَتَطَوَّعَ اسْتَقْبَلَ بِنَاقَتِهِ الْقِبْلَةِ, فَكَبَّرَ, ثُمَّ صَلَّى حَيْثُ كَانَ وَجْهُ رِكَابِهِ. وَإِسْنَادُهُ حَسَنٌ
-
حسن. رواه أبو داود (1225) وصححه غير واحد