পরিচ্ছেদঃ ২১. একটি শপথ ও একটি সাক্ষীর ভিত্তিতে ফায়সালা দেয়া

৩৬০৮। ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি শপথ এবং একজনের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।[1]

সহীহ।

بَابُ الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ وَالشَّاهِدِ

حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَالْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ، أَنَّ زَيْدَ بْنَ الْحُبَابِ، حَدَّثَهُمْ، حَدَّثَنَا سَيْفٌ الْمَكَّيُّ، قَالَ: عُثْمَانُ سَيْفُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ قَيْسِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ: أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَضَى بِيَمِينٍ وَشَاهِدٍ

صحيح

حدثنا عثمان بن ابي شيبة، والحسن بن علي، ان زيد بن الحباب، حدثهم، حدثنا سيف المكي، قال: عثمان سيف بن سليمان، عن قيس بن سعد، عن عمرو بن دينار، عن ابن عباس: ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قضى بيمين وشاهد صحيح


Ibn 'Abbas said:
The Messenger of Allah (ﷺ) gave a decision on the basis of an oath and a single witness.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
১৯/ বিচার ব্যবস্থা (كتاب الأقضية) 19. The Office of the Judge (Kitab Al-Aqdiyah)

পরিচ্ছেদঃ ২১. একটি শপথ ও একটি সাক্ষীর ভিত্তিতে ফায়সালা দেয়া

৩৬০৯। ’আমর ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে এ সনদে উপরের হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত। সালামাহ তার হাদীসে বলেন, আমর (রহঃ) বলেছেন, তা ছিলো অধিকারস্বত্ব সম্পর্কিত বিষয়।[1]

সহীহ।

بَابُ الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ وَالشَّاهِدِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى، وَسَلَمَةُ بْنُ شَبِيبٍ، قَالَا: حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مُسْلِمٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، بِإِسْنَادِهِ وَمَعْنَاهُ، قَالَ سَلَمَةُ فِي حَدِيثِهِ: قَالَ عَمْرٌو: فِي الْحُقُوقِ

صحيح مقطوع

حدثنا محمد بن يحيى، وسلمة بن شبيب، قالا: حدثنا عبد الرزاق، اخبرنا محمد بن مسلم، عن عمرو بن دينار، باسناده ومعناه، قال سلمة في حديثه: قال عمرو: في الحقوق صحيح مقطوع


The tradition mentioned above has also been transmitted by 'Amr bin Dinar through a different chain of narrators and to the same effect. Salamah has in his version:
'Amr said: In the rights (of the people).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
১৯/ বিচার ব্যবস্থা (كتاب الأقضية) 19. The Office of the Judge (Kitab Al-Aqdiyah)

পরিচ্ছেদঃ ২১. একটি শপথ ও একটি সাক্ষীর ভিত্তিতে ফায়সালা দেয়া

৩৬১০। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন সাক্ষী এবং শপথের ভিত্তিতে ফায়সালা দিয়েছেন।[1]

সহীহ।

بَابُ الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ وَالشَّاهِدِ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ أَبُو مُصْعَبٍ الزُّهْرِيُّ، حَدَّثَنَا الدَّرَاوَرْدِيُّ، عَنْ رَبِيعَةَ بْنِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ سُهَيْلِ بْنِ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ: أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَضَى بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ، قَالَ أَبُو دَاوُدَ: وَزَادَنِي الرَّبِيعُ بْنُ سُلَيْمَانَ الْمُؤَذِّنُ فِي هَذَا الْحَدِيثِ، قَالَ: أَخْبَرَنِي الشَّافِعِيُّ، عَنْ عَبْدِ الْعَزِيزِ، قَالَ: فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لِسُهَيْلٍ، فَقَالَ: أَخْبَرَنِي رَبِيعَةُ وَهُوَ عِنْدِي ثِقَةٌ أَنِّي حَدَّثْتُهُ إِيَّاهُ وَلَا أَحْفَظُهُ قَالَ عَبْدُ الْعَزِيزِ: وَقَدْ كَانَ أَصَابَتْ سُهَيْلًا عِلَّةٌ أَذْهَبَتْ بَعْضَ عَقْلِهِ وَنَسِيَ بَعْضَ حَدِيثِهِ فَكَانَ سُهَيْلٌ، بَعْدُ يُحَدِّثُهُ عَنْ رَبِيعَةَ، عَنْ أَبِيه

صحيح

حدثنا احمد بن ابي بكر ابو مصعب الزهري، حدثنا الدراوردي، عن ربيعة بن ابي عبد الرحمن، عن سهيل بن ابي صالح، عن ابيه، عن ابي هريرة: ان النبي صلى الله عليه وسلم قضى باليمين مع الشاهد، قال ابو داود: وزادني الربيع بن سليمان الموذن في هذا الحديث، قال: اخبرني الشافعي، عن عبد العزيز، قال: فذكرت ذلك لسهيل، فقال: اخبرني ربيعة وهو عندي ثقة اني حدثته اياه ولا احفظه قال عبد العزيز: وقد كان اصابت سهيلا علة اذهبت بعض عقله ونسي بعض حديثه فكان سهيل، بعد يحدثه عن ربيعة، عن ابيه صحيح


Narrated AbuHurayrah:

The Prophet (ﷺ) gave a decision on the basis of an oath and a single witness.

Abu Dawud said: Al-Rabi' bin Sulaiman al-Mu'adhdhin told me some additional words in this tradition: Al-Shafi'i told me from 'Abd al-'Aziz. I then mentioned it fo Suhail who said: Rabi'ah told me - and he is reliable in my opinion - that I told him this (tradition) and I do not remember it. 'Abd al-'Aziz said: Suhail suffered from some disease which caused him to lose a little of his intelligence, and he forgot some of his traditions. Thereafter Suhail would narrate traditions from Rabi'ah on the authority of his father.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
১৯/ বিচার ব্যবস্থা (كتاب الأقضية) 19. The Office of the Judge (Kitab Al-Aqdiyah)

পরিচ্ছেদঃ ২১. একটি শপথ ও একটি সাক্ষীর ভিত্তিতে ফায়সালা দেয়া

৩৬১১। রবী’আহ (রহঃ) থেকে আবূ মুস’আব সূত্রে উপরোল্লেখিত হাদীস বর্ণিত।[1]

সহীহ।

بَابُ الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ وَالشَّاهِدِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ دَاوُدَ الْإِسْكَنْدَرَانِيُّ، حَدَّثَنَا زِيَادٌ يَعْنِي ابْنَ يُونُسَ، حَدَّثَنِي سُلَيْمَانُ بْنُ بِلَالٍ، عَنْ رَبِيعَةَ، بِإِسْنَادِ أَبِي مُصْعَبٍ، وَمَعْنَاهُ قَالَ سُلَيْمَانُ: فَلَقِيتُ سُهَيْلًا فَسَأَلْتُهُ، عَنْ هَذَا الْحَدِيثِ، فَقَالَ: مَا أَعْرِفُهُ فَقُلْتُ لَهُ: إِنَّ رَبِيعَةَ أَخْبَرَنِي بِهِ عَنْكَ، قَالَ: فَإِنْ كَانَ رَبِيعَةُ أَخْبَرَكَ عَنِّي فَحَدِّثْ بِهِ عَنْ رَبِيعَةَ عَنِّي

صحيح

حدثنا محمد بن داود الاسكندراني، حدثنا زياد يعني ابن يونس، حدثني سليمان بن بلال، عن ربيعة، باسناد ابي مصعب، ومعناه قال سليمان: فلقيت سهيلا فسالته، عن هذا الحديث، فقال: ما اعرفه فقلت له: ان ربيعة اخبرني به عنك، قال: فان كان ربيعة اخبرك عني فحدث به عن ربيعة عني صحيح


The tradition mentioned above has also been transmitted by Rabi'ah through the chain of Abu Mus'ab and to the same effect. Sulaiman said:
I then met Suhail and asked him about this tradition. He said: I do not know it. I said to him: Rabi'ah transmitted it to me from you. He said: If Rabi'ah transmitted it to you from me, then retransmit it from Rabi'ah on my authority.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
১৯/ বিচার ব্যবস্থা (كتاب الأقضية) 19. The Office of the Judge (Kitab Al-Aqdiyah)

পরিচ্ছেদঃ ২১. একটি শপথ ও একটি সাক্ষীর ভিত্তিতে ফায়সালা দেয়া

৩৬১২। যাবীব আল-আনবারী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আনবার গোত্রের বিরুদ্ধে একদল সৈন্য প্রেরণ কররেন। তারা তাদেরকে তায়েফের কাছে রুকবাহ নামক জায়গায় গ্রেপ্তার করে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট নিয়ে এলো। আমি সকলের আগেই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট পৌঁছলাম। আমি বললাম, আসসালামু ’আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহি ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আমাদের নিকট আপনার সৈন্যবাহিনী গিয়েছে এবং তারা আমাদেরকে ধরে নিয়ে এসেছে।

অথচ আমরা ইসলাম গ্রহণ করেছি এবং আমাদের পশুগুলোর কান চিরে ফেলেছি। যখন আনবার গোত্রের লোকেরা এসে পৌঁছলো তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ তোমরা এ অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বে ইসলাম কবূল করেছো এর কোনো প্রমাণ আছে কি? আমি বললাম, হ্যাঁ আছে। তিনি বললেনঃ কে তোমার সাক্ষী? আমি বললাম, আনবার গোত্রের সামুরাহ এবং অন্য একজন, তার নামও তাঁকে বললাম।

অতঃপর লোকটি সাক্ষ্য দিলো। সামুরাহ সাক্ষ্য দিতে চাইলেন না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে তো তোমার পক্ষে সাক্ষ্য দিতে সম্মত নয়। এখন তুমি কি তোমার অপর সাক্ষীর সাথে শপথ করবে? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি আমাকে শপথ করালেন। আমি আল্লাহর নামে কসম করলাম, আমরা অমুক অমুক দিন ইসলাম কবূল করেছি এবং আমাদের পশুগুলোর কান চিরে ফেলেছি।

অতঃপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৈনিকদের বললেনঃ যাও, তোমরা অর্ধেক সম্পদ রাখো এবং তাদের সন্তান-সন্ততিদের গায়ে হাত দিও না। মহান আল্লাহ যদি মুজাহিদদের আমল নিষ্ফল হওয়া অপছন্দ না করতেন তবে আমি তোমাদের এক গাছি রশিও রেখে দিতাম না।

যাবীর (রহঃ) বলেন, আমার মা আমাকে ডেতে বললেন, এ লোকটি (সৈন্য) আমার বিছানা নিয়ে গেছে। আমি আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট গিয়ে বিষয়টি জানালাম। তিনি আমাকে বললেনঃ তাকে ধরে আনো। আমি তার ঘাড়ে আমার কাপড় জড়িয়ে তাকে ধরে নিয়ে এলাম এবং তার পাশে একই স্থানে দাঁড়ালাম। আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আমাদের দাঁড়ানো অবস্থায় দেখে বললেন, তোমার বন্দীর ব্যাপারে কী করতে চাও? আমি আমার হাত থেকে তাকে ছেড়ে দিলাম।

আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উঠে দাঁড়ালেন, অতঃপর লোকটিকে বললেনঃ এর মায়ের কাছ থেকে তুমি যে বিছানা নিয়ে এসেছো তা একে ফিরিয়ে দাও। সে বললো, হে আল্লাহর নবী! তা আমার হাতছাড়া হয়ে গেছে। বর্ণনাকারী বলেন, আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লোকটির তরবারি খুলে নিয়ে তা আমাকে দিলেন, অতঃপর লোকটিকে বললেনঃ যাও, তাকে কয়েক সা’ খাদ্যদ্রব্য প্রদান করো। সুতরাং সে আমাকে কয়েক সা’ বার্লি দিলো।[1]

দুর্বলঃ যঈফাহ (৫৭৩১)।

بَابُ الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ وَالشَّاهِدِ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ، حَدَّثَنَا عَمَّارُ بْنُ شُعَيْثِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الزُّبَيْبِ الْعَنْبَرِيُّ، حَدَّثَنِي أَبِي، قَالَ: سَمِعْتُ جَدِّي الزُّبَيْبَ، يَقُولُ بَعَثَ نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَيْشًا إِلَى بَنِي الْعَنْبَرِ فَأَخَذُوهُمْ بِرُكْبَةَ مِنْ نَاحِيَةِ الطَّائِفِ فَاسْتَاقُوهُمْ إِلَى نَبِيِّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَرَكِبْتُ فَسَبَقْتُهُمْ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقُلْتُ: السَّلَامُ عَلَيْكَ يَا نَبِيَّ اللَّهِ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ، أَتَانَا جُنْدُكَ فَأَخَذُونَا وَقَدْ كُنَّا أَسْلَمْنَا وَخَضْرَمْنَا آذَانَ النَّعَمِ، فَلَمَّا قَدِمَ بَلْعَنْبَرِ، قَالَ لِي نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: هَلْ لَكُمْ بَيِّنَةٌ عَلَى أَنَّكُمْ أَسْلَمْتُمْ قَبْلَ أَنْ تُؤْخَذُوا فِي هَذِهِ الْأَيَّامِ؟ قُلْتُ: نَعَمْ، قَالَ: مَنْ بَيِّنَتُكَ؟ قُلْتُ: سَمُرَةُ رَجُلٌ مِنْ بَنِي الْعَنْبَرِ وَرَجُلٌ آخَرُ سَمَّاهُ لَهُ فَشَهِدَ الرَّجُلُ، وَأَبَى سَمُرَةُ أَنْ يَشْهَدَ، فَقَالَ نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: قَدْ أَبَى أَنْ يَشْهَدَ لَكَ، فَتَحْلِفُ مَعَ شَاهِدِكَ الْآخَرِ؟ قُلْتُ: نَعَمْ، فَاسْتَحْلَفَنِي، فَحَلَفْتُ بِاللَّهِ لَقَدْ أَسْلَمْنَا يَوْمَ كَذَا وَكَذَا وَخَضْرَمْنَا آذَانَ النَّعَمِ، فَقَالَ نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: اذْهَبُوا فَقَاسِمُوهُمْ أَنْصَافَ الْأَمْوَالِ، وَلَا تَمَسُّوا ذَرَارِيَّهُمْ لَوْلَا أَنَّ اللَّهَ لَا يُحِبُّ ضَلَالَةَ نَمَل مَا رَزَيْنَاكُمْ عِقَالًا قَالَ الزُّبَيْبُ: فَدَعَتْنِي أُمِّي، فَقَالَتْ: هَذَا الرَّجُلُ أَخَذَ زِرْبِيَّتِي فَانْصَرَفْتُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَعْنِي فَأَخْبَرْتُهُ، فَقَالَ لِي: احْبِسْهُ فَأَخَذْتُ بِتَلْبِيبِهِ، وَقُمْتُ مَعَهُ مَكَانَنَا، ثُمَّ نَظَرَ إِلَيْنَا نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَائِمَيْنِ، فَقَالَ: مَا تُرِيدُ بِأَسِيرِكَ؟ فَأَرْسَلْتُهُ مِنْ يَدِي، فَقَامَ نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ لِلرَّجُلِ: رُدَّ عَلَى هَذَا زِرْبِيَّةَ أُمِّهِ الَّتِي أَخَذْتَ مِنْهَا، فَقَالَ: يَا نَبِيَّ اللَّهِ إِنَّهَا خَرَجَتْ مِنْ يَدِي، قَالَ: فَاخْتَلَعَ نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَيْفَ الرَّجُلِ فَأَعْطَانِيهِ، وَقَالَ لِلرَّجُلِ: اذْهَبْ فَزِدْهُ آصُعًا مِنْ طَعَامٍ، قَالَ: فَزَادَنِي آصُعًا مِنْ شَعِيرٍ

ضعيف، الضعيفة (٥٧٣١)

حدثنا احمد بن عبدة، حدثنا عمار بن شعيث بن عبد الله بن الزبيب العنبري، حدثني ابي، قال: سمعت جدي الزبيب، يقول بعث نبي الله صلى الله عليه وسلم جيشا الى بني العنبر فاخذوهم بركبة من ناحية الطاىف فاستاقوهم الى نبي الله صلى الله عليه وسلم، فركبت فسبقتهم الى النبي صلى الله عليه وسلم، فقلت: السلام عليك يا نبي الله ورحمة الله وبركاته، اتانا جندك فاخذونا وقد كنا اسلمنا وخضرمنا اذان النعم، فلما قدم بلعنبر، قال لي نبي الله صلى الله عليه وسلم: هل لكم بينة على انكم اسلمتم قبل ان توخذوا في هذه الايام؟ قلت: نعم، قال: من بينتك؟ قلت: سمرة رجل من بني العنبر ورجل اخر سماه له فشهد الرجل، وابى سمرة ان يشهد، فقال نبي الله صلى الله عليه وسلم: قد ابى ان يشهد لك، فتحلف مع شاهدك الاخر؟ قلت: نعم، فاستحلفني، فحلفت بالله لقد اسلمنا يوم كذا وكذا وخضرمنا اذان النعم، فقال نبي الله صلى الله عليه وسلم: اذهبوا فقاسموهم انصاف الاموال، ولا تمسوا ذراريهم لولا ان الله لا يحب ضلالة نمل ما رزيناكم عقالا قال الزبيب: فدعتني امي، فقالت: هذا الرجل اخذ زربيتي فانصرفت الى النبي صلى الله عليه وسلم يعني فاخبرته، فقال لي: احبسه فاخذت بتلبيبه، وقمت معه مكاننا، ثم نظر الينا نبي الله صلى الله عليه وسلم قاىمين، فقال: ما تريد باسيرك؟ فارسلته من يدي، فقام نبي الله صلى الله عليه وسلم، فقال للرجل: رد على هذا زربية امه التي اخذت منها، فقال: يا نبي الله انها خرجت من يدي، قال: فاختلع نبي الله صلى الله عليه وسلم سيف الرجل فاعطانيه، وقال للرجل: اذهب فزده اصعا من طعام، قال: فزادني اصعا من شعير ضعيف، الضعيفة (٥٧٣١)


Narrated Zubayb ibn Tha'labah al-Anbari:

The Messenger of Allah (ﷺ) sent an army to Banu al-Anbar. They captured them at Rukbah in the suburbs of at-Ta'if and drove them to the Holy Prophet (ﷺ).

I rode hurriedly to the Holy Prophet (ﷺ) and said: Peace be on you, Messenger of Allah, and the mercy of Allah and His blessings. Your contingent came to us and arrested us, but we had already embraced Islam and cut the sides of the ears of our cattle.

When Banu al-Anbar arrived, the Holy Prophet (ﷺ) said to me: Have you any evidence that you had embraced Islam before you were captured today?

I said: Yes. He said: Who is your witness? I said: Samurah, a man from Banu al-Anbar, and another man whom he named. The man testified but Samurah refused to testify. The Holy Prophet (ﷺ) said: He (Samurah) has refused to testify for you, so take an oath with your other witness. I said: Yes. He then dictated an oath to me and I swore to the effect that we had embraced Islam on a certain day, and that we had cut the sides of the ears of the cattle.

The Holy Prophet (ﷺ) said: Go and divide half of their property, but do not touch their children. Had Allah not disliked the wastage of action, we should not have taxed you even a rope.

Zubayb said: My mother called me and said: This man has taken my mattress. I then went to the Holy Prophet (ﷺ) and informed him.

He said to me: Detain him. So I caught him with a garment around his neck, and stood there with him . Then the Holy Prophet (ﷺ) looked at us standing there. He asked: What do you intend (doing) with your captive?

I said: I shall let him go free if he returns to this (man) the mattress of his mother which he has taken from her.

He said: Prophet of Allah (ﷺ), I no longer have it.

He said: The Holy Prophet (ﷺ) took the sword of the man and gave it to me, and said to him: Go and give him some sa's of cereal. So he gave me some sa's of barley.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
১৯/ বিচার ব্যবস্থা (كتاب الأقضية) 19. The Office of the Judge (Kitab Al-Aqdiyah)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে