পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে
৩৪৮৭. আবূ দারদা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের মধ্যে লিখা হবে না।”[1] আবূ মুহাম্মদ বলেন, এর বর্ণনাকারীদের মধ্যে কেউ কেউ বর্ণনাকারী সালিম এর স্থলে রাশিদ ইবনু সা’দ এর নাম উল্লেখ করেছেন।[2]
তাখরীজ: এটি সামনে আসছে। দেখুন, মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৩৬৫৬।
[2] এটি এ সনদে ইবনু আবী শাইবা ১০/৫০৬ নং ১০১৩১ তে বর্ণনা করেছেন। আর উম্মু দারদা হতে তার কোনো বর্ণনা নেই। আল্লাহই ভাল জানেন।
باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْقَاسِمِ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُبَيْدَةَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ عَنْ يُحَنَّسَ مَوْلَى الزُّبَيْرِ عَنْ سَالِمٍ أَخِي أُمِّ الدَّرْدَاءِ فِي اللَّهِ عَنْ أُمِّ الدَّرْدَاءِ عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ قَالَ أَبُو مُحَمَّد مِنْهُمْ مَنْ يَقُولُ مَكَانَ سَالِمٍ رَاشِدُ بْنُ سَعْدٍ
পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে
৩৪৮৮. কা’ব কুরাযী হতে বর্ণিত, ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: যে ব্যক্তি রাতে একশ’টি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]
তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ‘দশ আয়াত পাঠের ফযীলতে’ নং ৩৪৮০ তে। এটি সামনেও আসছে।
باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ
حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبَانَ حَدَّثَنَا أَبُو أُوَيْسٍ عَنْ مُوسَى بْنِ عُقْبَةَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ كَعْبٍ الْقُرَظِيِّ عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ
পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে
৩৪৮৯. তামীম দারী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “যে ব্যক্তি রাতে একশ’টি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে সেই রাতের অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।”[1]
তাখরীজ: আহমাদ ৪/১০৩; তাবারাণী, কাবীর ২/৫০ নং ১২৫২; ইবনুস সু্ন্নী, আমলুল ইয়াওমী ওয়াল লাইলাহ নং ৪৩৮ হাসান সনদে।
باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ حَدَّثَنِي زَيْدُ بْنُ وَاقِدٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى عَنْ كَثِيرِ بْنِ مُرَّةَ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ لَهُ قُنُوتُ لَيْلَةٍ
পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে
৩৪৯০. আবী সালিহ হতে বর্ণিত, কা’ব কুরাযী বলেন, যে ব্যক্তি রাতে একশ’টি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০/৫০৭ নং ১০১৩৩ সহীহ সনদে।
باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ عَوْنٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ أَبِي صَالِحٍ قَالَ قَالَ كَعْبٌ مَنْ قَرَأَ مِائَةَ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ
পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে
৩৪৯১. আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, তামীম দারী ও ফুযালাহ ইবনু উবাইদ উভয়ে বলেছেন, যে ব্যক্তি রাতে একশ’টি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]
তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ‘দশ আয়াত পাঠের ফযীলতে’ নং ৩৪৭৮, ৩৪৭৯ তে। ‘পঞ্চাশ আয়াত পাঠের ফযীলতে’ নং ৩৪৮৩ তে।
باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ حَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ الْحَارِثِ عَنْ الْقَاسِمِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ وَفَضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَا مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ
পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে
৩৪৯২. আবীল আহওয়াস হতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০/৫০৮ নং ১০১৩৫। এটি গত হয়েছে নং ৩৪৮২ তে।
باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا فِطْرٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ
পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে
৩৪৯৩. হাবীব ইবনু উবাইদ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আবূ উমামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছি, “যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের মধ্যে লিখা হবে না।[1]
তাখরীজ: তাবারাণী, কাবীর ৮/২১১ নং ৭৭৪৮ মারফু’ হিসেবে যয়ীফ সনদে। সেখানে রয়েছে: একশ’টি’ এর পরিবর্তে দশটি আয়াত’ এর কথা।
باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ
حَدَّثَنَا الْحَكَمُ بْنُ نَافِعٍ أَخْبَرَنَا حَرِيزُ بْنُ عُثْمَانَ عَنْ حَبِيبِ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ يَقُولُ مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ