পরিচ্ছেদঃ ৫০. অভিভাবকের (মালিকের) মীরাস
৩১৭৪. শাইবানী হতে বর্ণিত, কোনো দাস কোনো নারীকে বিয়ে করলো, অত:পর তাকে তালাক দিলো, আর তার গর্ভে এক সন্তান হলো- এ সম্পর্কে শা’বী (রহঃ) বলেন, যদি সে স্বাধীনা নারী হয়, তবে সে সন্তানের মাতার উপর থাকবে তার ব্যয়ভার; আর যদি সে - অর্থাৎ সন্তানটি- দাস হয়, তবে এর ব্যয়ভার তার মালিকদের উপর বর্তাবে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ : ইবনু আবী শাইবা ৫/১৫৩ এতে রয়েছে: ‘কোনো দাস তার স্ত্রীকে তালাক দিল, তখন তার স্ত্রী গর্ভবতী ছিল, এমতাবস্থায় শাবী বলেন, খোরপোশ তার (স্বামীর) দায়িত্বে থাকবে যতক্ষণ না সে সন্তান প্রসব করছে।’
باب مِيرَاثِ الْوَلَاءِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ حَدَّثَنَا أَبُو شِهَابٍ عَنْ الشَّيْبَانِيِّ عَنْ الشَّعْبِيِّ فِي الْعَبْدِ يَتَزَوَّجُ الْمَرْأَةَ ثُمَّ يُطَلِّقُهَا وَلَهُ مِنْهَا وَلَدٌ قَالَ إِنْ كَانَتْ حُرَّةً فَالنَّفَقَةُ عَلَى أُمِّهِ وَإِنْ كَانَ عَبْدًا يَعْنِي الصَّبِيَّ فَعَلَى مُوَالِيهِ
পরিচ্ছেদঃ ৫০. অভিভাবকের (মালিকের) মীরাস
৩১৭৫. আমীর ও ইবরাহীম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তারা উভয়ে বলেন, যে ব্যক্তি (কোনো দাসকে) প্রথম মুক্ত করা আরম্ভ করবে, তার অভিভাবকত্ব সেই ব্যক্তিরই হবে।[1]
তাখরীজ : আব্দুর রাযযাক ১৬৭২৭; ইবনু আবী শাইবা ৬/৫২২।
باب مِيرَاثِ الْوَلَاءِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ حَدَّثَنَا زَكَرِيَّا عَنْ عَامِرٍ ح وَحَدَّثَنَا جَرِيرٌ عَنْ مُغِيرَةَ عَنْ إِبْرَاهِيمَ أَنَّهُمَا قَالَا وَلَاؤُهُ لِمَنْ بَدَأَ بِالْعِتْقِ أَوَّلَ مَرَّةٍ