পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬১. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার, আলী, যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম বর্ণনা করেছেন এবং আমার মনে হয়- আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুও বর্ণনা করেছেন যে, তারা বলেছেন: অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি।’ এর দ্বারা তারা বয়োজেষ্ঠ বলতে ঐ সকল ব্যক্তিদেরকে বুঝিয়েছেন, যারা ছিলেন পিতা কিংবা মাতার দিক থেকে নিকটাত্মীয়।[1]
তাখরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ১০/৩০৩; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ২৬৭। এটি সামনেও আসছে।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا أَشْعَثُ عَنْ الشَّعْبِيِّ عَنْ عُمَرَ وَعَلِيٍّ وَزَيْدٍ قَالَ وَأَحْسَبُهُ قَدْ ذَكَرَ عَبْدَ اللَّهِ أَيْضًا أَنَّهُمْ قَالُوا الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ يَعْنُونَ بِالْكُبْرِ مَا كَانَ أَقْرَبَ بِأَبٍ أَوْ أُمٍّ
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬২. আব্দুল্লাহ ইবনু উতবাহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট পত্র যোগে ফুকাইহাহ বিনতে সাম’আন সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলো যে তার সহোদর ভাইয়ের এক ছেলে এবং বৈমাত্রেয় এক ভাইয়ের ছেলে রেখে মৃত্যু বরণ করেছিল। তখন উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু লিখে পাঠালেন যে, ’অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি।’[1]
তাখরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৯ অপর একটি সহীহ সনদে ইবনু সীরীন হতে।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
حَدَّثَنَا يَزِيدُ حَدَّثَنَا أَشْعَثُ عَنْ ابْنِ سِيرِينَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُتْبَةَ قَالَ كُتِبَ إِلَى عُمَرَ فِي شَأْنِ فُكَيْهَةَ بِنْتِ سَمْعَانَ أَنَّهَا مَاتَتْ وَتَرَكَتْ ابْنَ أَخِيهَا لِأَبِيهَا وَأُمِّهَا وَابْنَ أَخِيهَا لِأَبِيهَا فَكَتَبَ عُمَرُ إِنَّ الْوَلَاءَ لِلْكُبْرِ
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬৩. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ’অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তিগণ।’আর আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও শুরাইহ বলেন, তা পাবে তার ওয়ারিসগণ।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৪০৪ নং ১১৬০৭; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ২৬৮।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ حَدَّثَنَا أَبُو شِهَابٍ عَنْ الشَّيْبَانِيِّ عَنْ الشَّعْبِيِّ أَنَّ عَلِيًّا وَزَيْدًا قَالَا الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ وَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ وَشُرَيْحٌ لِلْوَرَثَةِ
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬৪. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার, আব্দুল্লাহ, আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ফায়সালা করেছেন যে, ’অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তিগণ।’[1]
তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ৩০৫৮ তে।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُسْهِرٍ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ قَضَى عُمَرُ وَعَبْدُ اللَّهِ وَعَلِيٌّ وَزَيْدٌ لِلْكُبْرِ بِالْوَلَاءِ
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬৫. ইবনু সীরীন (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ফুকাইহাহ বিনতে সাম’আন তার বৈমাত্রেয় এক ভাইয়ের ছেলে এবং সহোদর ভাইয়ের এক ছেলের ছেলে (নাতি) রেখে মৃত্যু বরণ করেছিল। তখন উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তার বৈমাত্রেয় এক ভাইয়ের ছেলেকে তার সম্পদের উত্তরাধিকার বানিয়ে দিলেন।’[1]
তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ৩০৫৯ নং তে এবং সামনে আসছে ৩০৬৫ তে।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ ابْنِ سِيرِينَ قَالَ تُوُفِّيَتْ فُكَيْهَةُ بِنْتُ سَمْعَانَ وَتَرَكَتْ ابْنَ أَخِيهَا لِأَبِيهَا وَبَنِي بَنِي أَخِيهَا لِأَبِيهَا وَأُمِّهَا فَوَرَّثَ عُمَرُ بَنِي أَخِيهَا لِأَبِيهَا
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬৬. ইবরাহীম (রহঃ) হতে বর্ণিত, উমার, আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম বলেন, ’অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তিগণ।’[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৮৮ নং ১১৫৫০, ১১/৪০৪ নং ১১৬০৬; বাইহাকী, ফারাইয ১০/ ৩০৩,৩০৬।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا عَبْدُ السَّلَامِ بْنُ حَرْبٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ عُمَرَ وَعَلِيٍّ وَزَيْدٍ أَنَّهُمْ قَالُوا الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬৭. ইবরাহীম (রহঃ) হতে বর্ণিত, দু’ভাই যারা এক মুক্ত দাসের উত্তরাধিকার লাভ করে, যাকে তাদের উভয়ের পিতা মুক্তি দান করেন। তিনি এমন দাস সম্পর্কে বলেন, আলী, যাইদ ও আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ’অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তিগণ।’[1]
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসূর নং ২৬৫, ২৬৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/৪০৩ নং ১১৬০৫; বাইহাকী, ফারাইয ১০/ ৩০৩। এটি পূর্বেও গত হয়েছে।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ مُغِيرَةَ عَنْ إِبْرَاهِيمَ فِي أَخَوَيْنِ وَرِثَا مَوْلًى كَانَ أَعْتَقَهُ أَبُوهُمَا فَمَاتَ أَحَدُهُمَا وَتَرَكَ وَلَدًا قَالَ كَانَ عَلِيٌّ وَزَيْدٌ وَعَبْدُ اللَّهِ يَقُولُونَ الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬৮. হাম্মাদ ইবনু যাইদ (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি মাত্বর ইবনু ওয়ররাককে বলতে শুনেছি যে, উমার ও আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: ’অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তিগণ।’[1]
তাখরীজ: এছাড়া, তাখরীজের জন্য দেখুন পূর্বের টীকাটি।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ قَالَ سَمِعْتُ مَطَرًا الْوَرَّاقَ يَقُولُ قَالَ عُمَرُ وَعَلِيٌّ الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৬৯. ইবনু জুরাইজ আতা হতে[1] এবং ইবনু তাউস হতে ইবনু তাউসের পিতার সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তিগণ।’[2]
তাখরীজ: পরবর্তী টীকাটি দেখুন। এছাড়া, আব্দুর রাযযাক ১৬২৪৩।
[2] তাহক্বীক্ব: এর সনদ পুর্বের হাদীসটির মতই যয়ীফ (দুর্বল)। ইবনু জুরাইজ এটি আন’ আন শব্দে বর্ণনা করেছেন।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৪০৫ নং ১১৬১০ লাইসের সূত্রে তাউস হতে, আর লাইস যয়ীফ। পুর্ববর্তী টীকাটি দেখুন।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى عَنْ رَوْحٍ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ عَطَاءٍ وَابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ ابْنِ طَاوُسٍ عَنْ أَبِيهِ قَالَ الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
পরিচ্ছেদঃ ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
৩০৭০. মানসূর হতে বর্ণিত, ইবরাহীম (রহঃ) বলেন, ’অভিভাবকত্বের অধিকারী হবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তিগণ।’[1]
তাখরীজ: বিগত ৩০৬৪ নং ও পুর্বের হাদীসটিও দেখুন।
باب الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ
أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى عَنْ إِسْرَائِيلَ عَنْ مَنْصُورٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ الْوَلَاءُ لِلْكُبْرِ