পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭০. ইবনু সীরীন (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ইসলামে সর্ব প্রথম যে মহিলাকে এক অংশ (মীরাছ) ভোগ করতে দেওয়া হয়েছে, তিনি হলেন দাদী। অথচ এ মহিলার পুত্রও তখন জীবিত ছিল।[1]
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩১ নং ১১৩৪৮; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৯৯, ১০৯, ১১০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৬ (তিনি দাদাকে মীরাছে অংশ দিয়েছেন) সনদ সহীহ; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৭৯, ২৮১ (মারফু’ হিসেবে) (সনদ যয়ীফ); তিরমিযী, ফারাইয ২২০৩ যয়ীফ সনদে।
باب فِي الْجَدَّاتِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا الْأَشْعَثُ عَنْ ابْنِ سِيرِينَ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ قَالَ إِنَّ أَوَّلَ جَدَّةٍ أُطْعِمَتْ فِي الْإِسْلَامِ سَهْمًا أَمُّ أَبٍ وَابْنُهَا حَيٌّ
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭১. তাউস (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন যে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাদীকে (মীরাছে) এক ষষ্ঠাংশ ভোগ করতে দিয়েছেন।[1]
তাথরীজ: ইবনু মাজাহ, ফারাইয ২৭২৫; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩২১ নং ১১৩২০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৪।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ لَيْثٍ عَنْ طَاوُسٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَطْعَمَ جَدَّةً سُدُسًا
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭২. সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যেব (রহঃ) হতে বর্ণিত, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু পিতার সাথে দাদীকেও (মীরাছে) অংশীদার করেছেন।[1]
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৯৪; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩১ নং ১১৩৪৭; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৯০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৬ (সহীহ সনদে)।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مَيْسَرَةَ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّ عُمَرَ وَرَّثَ جَدَّةً مَعَ ابْنِهَا
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭৩. মু’তামির হতে হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবরাহিম (রহঃ) কে বলতে শুনেছি, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিন দাদী/নানীকে (মীরাছে) ভোগ করতে দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি ইবরাহীমকে জিজ্ঞাসা করলাম, তারা কে কে? তিনি উত্তর দিলেন, তোমার পিতার দিক থেকে দু’ দাদী এবং মাতার দিকে থেকে এক নানী।[1]
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩২২ নং ১১৩২৩; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৬; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৭৯; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৭২; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৭৯।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ أَخْبَرَنِي مَنْصُورُ بْنُ الْمُعْتَمِرِ قَالَ سَمِعْتُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ أَطْعَمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثَلَاثَ جَدَّاتٍ سُدُسًا قَالَ قُلْتُ لِإِبْرَاهِيمَ مَنْ هُنَّهْ قَالَ جَدَّتَاكَ مِنْ قِبَلِ أَبِيكَ وَجَدَّتُكَ مِنْ قِبَلِ أُمِّكَ
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭৪. ইবরাহীম (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, হাসান (রহঃ) আমার নিকট বর্ণনা করেছেন যে, দাদী তার সন্তানের জীবিত থাকা অবস্থাই (নাতীর সম্পদের) মীরাছ পাবে।[1]
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩২ নং ১১৩৫৩; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৯৬, ৯৭; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৬; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/ ২৮১।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ أَنْبَأَنِي الْحَسَنُ قَالَ تَرِثُ الْجَدَّةُ وَابْنُهَا حَيٌّ
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭৫. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, পিতার মা তথা পিতামহী (দাদী) (নাতীর সম্পদের) মীরাছ লাভ করবে না। তার গর্ভজাত পুত্রই মীরাছ পায় না, সেখানে সে কিভাবে মীরাছ পাবে?[1]
তাথরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৬; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৮৯; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/ ২৭৫।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ دَاوُدَ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ لَا تَرِثُ أُمُّ أَبِ الْأُمِّ ابْنُهَا الَّذِي تُدْلِي بِهِ لَا يَرِثُ فَكَيْفَ تَرِثُ هِيَ
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭৬. আবী দাহমাহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইমরান ইবনু হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, দাদী তার ছেলের জীবিত থাকা অবস্থাই (নাতীর সম্পদের) মীরাছ পাবে।[1]
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩১ নং ১১৩৪৯; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৬; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ১০২; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/ ২৮০ যয়ীফ সনদে।
باب فِي الْجَدَّاتِ
أَخْبَرَنَا أَبُو مَعْمَرٍ عَنْ إِسْمَعِيلَ ابْنِ عُلَيَّةَ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ عَلْقَمَةَ عَنْ حُمَيْدِ بْنِ هِلَالٍ عَنْ أَبِي الدَّهْمَاءِ عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ قَالَ تَرِثُ الْجَدَّةُ وَابْنُهَا حَيٌّ