পরিচ্ছেদঃ ৫৩. রাতের বেলায় মুযদালিফা হতে প্রত্যাবতর্নের অনুমতি প্রসঙ্গে
১৯২২. উম্মু হাবীবাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে রাতের বেলায় মুযদালিফা হতে প্রত্যাবতর্নের নির্দেশ দেন।[1]
তাখরীজ: মুসলিম, হাজ্জ ১২৯২; আহমাদ ৬/৩২৭, ৪২৭; নাসাঈ, মানাসিক ৫/২৬১-২৬২; বাইহাকী ৫/১২৪।
بَاب الرُّخْصَةِ فِي النَّفْرِ مِنْ جَمْعٍ بِلَيْلٍ
أَخْبَرَنَا أَبُو عَاصِمٍ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ عَطَاءٍ عَنْ ابْنِ شَوَّالٍ أَخْبَرَهُ أَنَّ أُمَّ حَبِيبَةَ أَخْبَرَتْهُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَمَرَهَا أَنْ تَنْفِرَ مِنْ جَمْعٍ بِلَيْلٍ
পরিচ্ছেদঃ ৫৩. রাতের বেলায় মুযদালিফা হতে প্রত্যাবতর্নের অনুমতি প্রসঙ্গে
১৯২৩. আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, সাওদাহ বিনতে জাম’আহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট (মুযদালিফা হতে) তাঁর প্রত্যাবর্তনের পূর্বে প্রত্যাবর্তন করার অনুমতি চাইলেন, ফলে তাকে অনুমতি দেওয়া হলো।
আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুযদালিফার রাতে সাওদা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা নবী রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে তার আগে এবং সব লোকের একযোগে চলার ভীর এড়ানোর জন্য যাত্রা করার অনুমুতি চাইলেন।
কাসিম বলেন, সাওদা (রাঃ) স্থুলদেহি (الثَّبِطَةُ) ছিলেন। কাসিম বলেন, স্থুলদেহি (الثَّبِطَةُ) অর্থ: ভারী (الثَّقِيلَةُ)।
সুতরাং তিনি (তাঁর আগেই) রওনা হলেন। আর আমাদেরকে ভোর হওয়া পর্যন্ত সেখানেই অপেক্ষা করতে হল। তারপর আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রওনা হলাম।
আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা বলেন: যদি আমিও সাওদার মত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে অনুমতি চাইতাম এবং লোকদের যাওয়ার পূর্বেই চলে যেতাম তাহলে (অন্য যেকোনো) খুশী হওয়ার মতো বিষয়ের চেয়ে এটা আমার জন্য অধিক ভাল হতো।[1]
তাখরীজ: বুখারী, হাজ্জ ১৬৮০; মুসলিম, হাজ্জ ১২৯০।আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৪৮০৮ ও সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৩৮৬১, ৩৮৬৪, ৩৮৬৬ তে।
بَاب الرُّخْصَةِ فِي النَّفْرِ مِنْ جَمْعٍ بِلَيْلٍ
أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الْمَجِيدِ حَدَّثَنَا أَفْلَحُ قَالَ سَمِعْتُ الْقَاسِمَ بْنَ مُحَمَّدٍ يُحَدِّثُ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ اسْتَأْذَنَتْ سَوْدَةُ بِنْتُ زَمْعَةَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَأْذَنَ لَهَا فَتَدْفَعَ قَبْلَ أَنْ يَدْفَعَ فَأَذِنَ لَهَا قَالَ الْقَاسِمُ وَكَانَتْ امْرَأَةً ثَبِطَةً قَالَ الْقَاسِمُ الثَّبِطَةُ الثَّقِيلَةُ فَدَفَعَتْ وَحُبِسْنَا مَعَهُ حَتَّى دَفَعْنَا بِدَفْعِهِ قَالَتْ عَائِشَةُ فَلَأَنْ أَكُونَ اسْتَأْذَنْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَمَا اسْتَأْذَنَتْ سَوْدَةُ فَأَدْفَعَ قَبْلَ النَّاسِ أَحَبُّ إِلَيَّ مِنْ مَفْرُوحٍ بِهِ