পরিচ্ছেদঃ ২১. রোযাদারের জন্য (স্ত্রীকে) চুম্বন করার অনুমতি রয়েছে

১৭৫৯. ’আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রোযাদার অবস্থায় চুম্বন করতেন।[1] এরপর উরওয়াহ (বর্ণনাকারী) বলেন, তবে সেটি (সবসময়) কল্যাণ বয়ে আনে না (অকল্যাণের কারণও হতে পারে)।

بَاب الرُّخْصَةِ فِي الْقُبْلَةِ لِلصَّائِمِ

حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُقَبِّلُ وَهُوَ صَائِمٌ فَقَالَ عُرْوَةُ أَمَا إِنَّهَا لَا تَدْعُو إِلَى خَيْرٍ

حدثنا حجاج بن منهال حدثنا حماد بن سلمة عن هشام بن عروة عن ابيه عن عاىشة ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يقبل وهو صاىم فقال عروة اما انها لا تدعو الى خير

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৪. সাওম অধ্যায় (كتاب الصوم)

পরিচ্ছেদঃ ২১. রোযাদারের জন্য (স্ত্রীকে) চুম্বন করার অনুমতি রয়েছে

১৭৬০. (অপর সনদে) ’আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রোযাদার অবস্থায় তাঁকে চুম্বন করতেন।[1]

بَاب الرُّخْصَةِ فِي الْقُبْلَةِ لِلصَّائِمِ

أَخْبَرَنَا سَعْدُ بْنُ حَفْصٍ الطَّلْحِيُّ حَدَّثَنَا شَيْبَانُ عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُقَبِّلُهَا وَهُوَ صَائِمٌ

اخبرنا سعد بن حفص الطلحي حدثنا شيبان عن يحيى بن ابي كثير عن ابي سلمة عن عمر بن عبد العزيز عن عروة عن عاىشة ان النبي صلى الله عليه وسلم كان يقبلها وهو صاىم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৪. সাওম অধ্যায় (كتاب الصوم)

পরিচ্ছেদঃ ২১. রোযাদারের জন্য (স্ত্রীকে) চুম্বন করার অনুমতি রয়েছে

১৭৬১. জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একদা রোযাদার অবস্থায় আমি (আমার স্ত্রীর সাথে) আনন্দ করতে করতে চুম্বন করে ফেলি। এরপর আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে বলি, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! আজ আমি একটি গুরুতর কাজ করে ফেলেছি - রোযাদার অবস্থায় আমি (আমার স্ত্রীকে) চুম্বন করে ফেলেছি।’ তিনি বলেন, “তুমি যদি (রোযাদার অবস্থায়) পানি দিয়ে কুলি করতে, তবে (সে ক্ষেত্রে) তোমার মতামত কি? আমি বলি, ’সেক্ষেত্রে তো কোন ক্ষতি হতো না।’ তিনি বললেন: “তদ্রূপ এতে আর কি?”[1] (কোনো ক্ষতি নেই)।

بَاب الرُّخْصَةِ فِي الْقُبْلَةِ لِلصَّائِمِ

حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ حَدَّثَنَا لَيْثُ بْنُ سَعْدٍ عَنْ بُكَيْرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْأَشَجِّ عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ سَعِيدٍ الْأَنْصَارِيِّ عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ قَالَ هَشِشْتُ فَقَبَّلْتُ وَأَنَا صَائِمٌ فَجِئْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقُلْتُ إِنِّي صَنَعْتُ الْيَوْمَ أَمْرًا عَظِيمًا قَبَّلْتُ وَأَنَا صَائِمٌ قَالَ أَرَأَيْتَ لَوْ مَضْمَضْتَ مِنْ الْمَاءِ قُلْتُ إِذًا لَا يَضِيرُ قَالَ فَفِيمَ

حدثنا ابو الوليد الطيالسي حدثنا ليث بن سعد عن بكير بن عبد الله بن الاشج عن عبد الملك بن سعيد الانصاري عن جابر بن عبد الله عن عمر بن الخطاب قال هششت فقبلت وانا صاىم فجىت رسول الله صلى الله عليه وسلم فقلت اني صنعت اليوم امرا عظيما قبلت وانا صاىم قال ارايت لو مضمضت من الماء قلت اذا لا يضير قال ففيم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৪. সাওম অধ্যায় (كتاب الصوم)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে