পরিচ্ছেদঃ ৮৯. হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা সম্পর্কে
৮৬৭. আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা তিনদিন।[1]আব্দুল্লাহ আদ-দারেমীকে জিজ্ঞাসা করা হলো, আপনি কি এ মত গ্রহণ করেছেন? তিনি বললেন: হাঁ, যদি সেটি তার রীতি হয়ে থাকে। আমি তাকে এ ব্যাপারে আবারও জিজ্ঞেস করলাম। (এবারে) তিনি বললেন: হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা একদিন একরাত আর এর সর্বোচ্চ সীমা পনেরো দিন।
তাখরীজ: আমি এটি আর কোথাও আছে বলে জানতে পারিনি।
بَابٌ فِي أَقَلِّ الْحَيْضِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ قَالَ قَالَ سُفْيَانُ بَلَغَنِي عَنْ أَنَسٍ أَنَّهُ قَالَ أَدْنَى الْحَيْضِ ثَلَاثَةُ أَيَّامٍ سُئِلَ عَبْدُ اللَّهِ الدَّارِمِيُّ تَأْخُذُ بِهَذَا قَالَ نَعَمْ إِذَا كَانَ عَادَتَهَا وَسَأَلْتُهُ أَيْضًا عَنْ هَذَا قَالَ أَقَلُّ الْحَيْضِ يَوْمٌ وَلَيْلَةٌ وَأَكْثَرُهُ خَمْسَ عَشْرَةَ
إسناده ضعيف لانقطاعه
পরিচ্ছেদঃ ৮৯. হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা সম্পর্কে
৮৬৮. হাসান রাহি. হলে বর্ণিত, তিনি বলেন, হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা তিনদিন।[1]
তাখরীজ: ((মুহাক্বিক্ব এর কোন তাখরীজ দেননি।–অনুবাদক))
بَابٌ فِي أَقَلِّ الْحَيْضِ
أَخْبَرَنَا الْحَكَمُ بْنُ الْمُبَارَكِ أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي زَكَرِيَّا قَالَ أَبُو مُحَمَّد هُوَ أَبُو سَعْدٍ الصَّغَّانِيُّ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ الرَّبِيعِ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ أَدْنَى الْحَيْضِ ثَلَاثٌ
إسناده ضعيف لضعف محمد بن أبي زكريا
পরিচ্ছেদঃ ৮৯. হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা সম্পর্কে
৮৬৯. আতা’ রাহি. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা একদিন।[1]
তাখরীজ: দারুকুতনী ১/৮০২; বাইহাকী ১/৩২০, ৭/৪১৯;
এবং বুখারী হায়েয অধ্যায়ে এটি তা’লীক (সনদবিহীনভাবে) বর্ণনা করেছেন। আর হাফিজ (ইবনু হাজার) ফাতহুল বারী ১/৪২৫ এ বলেন: ‘দারেমী এটি অবিচ্ছিন্নভাবে সহীহ সনদে বর্ণনা করেছেন।
বাইহাকী, আল মা’রিফাহ ২/১৭১ এ ইমাম শাফিঈ’র কথা উদ্ধৃত করেছেন, তিনি বলেছেন: ‘আমাদের নিকট আতা’ হতে বর্ণনা করা হয়েছে যে, তিনি বলতেন, হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা একদিন।’
بَابٌ فِي أَقَلِّ الْحَيْضِ
أَخْبَرَنَا الْحَكَمُ بْنُ الْمُبَارَكِ أَخْبَرَنَا مَخْلَدُ بْنُ يَزِيدَ عَنْ مَعْقِلِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ عَنْ عَطَاءٍ قَالَ أَدْنَى الْحَيْضِ يَوْمٌ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৮৯. হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা সম্পর্কে
৮৭০. হাসান রাহি. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যদি কোন মহিলা তার হায়েয শুরু হওয়ার একদিন বা দু’দিন পূর্বে রক্তস্রাব দেখে তবে তা তার হায়েয বলে গণ্য হবে।[1]
তাখরীজ: (মুহাক্কিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি।-অনুবাদক)
بَابٌ فِي أَقَلِّ الْحَيْضِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الرَّقَاشِيُّ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ إِذَا رَأَتْ الدَّمَ قَبْلَ حَيْضِهَا يَوْمًا أَوْ يَوْمَيْنِ فَهُوَ مِنْ الْحَيْضِ
إسناده صحيح