পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৩২. ইবনু ইদরীস তার চাচা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি ইবরাহীম এর নিকট থেকে বের হয়ে এলাম। তখন হাম্মাদ আমার সাথে সাক্ষাত করে আমার উপর আটটি বিষয়ে প্রশ্ন (মাস’আলা) চাপিয়ে দিলেন। ফলে আমি তাঁকে (ইবরাহীমকে) (সেই মাস’আলাগুলো সম্পর্কে) জিজ্ঞেস করলাম। আর তিনি চারটি মাস’আলার জবাব দিলেন এবং চারটি মাস’আলা উপেক্ষা করলেন (জবাব দিলেন না)।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا سَلْمُ بْنُ جُنَادَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ إِدْرِيسَ عَنْ عَمِّهِ، قَالَ: خَرَجْتُ مِنْ عِنْدِ إِبْرَاهِيمَ، فَاسْتَقْبَلَنِي حَمَّادٌ، «فَحَمَّلَنِي ثَمَانِيَةَ أَبْوَابٍ، مَسَائِلَ. فَسَأَلْتُهُ، فَأَجَابَنِي عَنْ أَرْبَعٍ وَتَرَكَ أَرْبَعًا

إسناده ضعيف لضعف عم عبد الله بن إدريس وهو داود بن يزيد الأودي

اخبرنا سلم بن جنادة، حدثنا ابن ادريس عن عمه، قال: خرجت من عند ابراهيم، فاستقبلني حماد، «فحملني ثمانية ابواب، مساىل. فسالته، فاجابني عن اربع وترك اربعا اسناده ضعيف لضعف عم عبد الله بن ادريس وهو داود بن يزيد الاودي

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৩৩. যুবাইদ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি যখনই ইবরাহীমকে কোন বিষয়ে কোন প্রশ্ন করেছি, তখনই তার চেহারায় অপছন্দনীয়-ভাব লক্ষ্য করেছি।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا قَبِيصَةُ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ أَبْجَرَ، عَنْ زُبَيْدٍ، قَالَ: مَا سَأَلْتُ إِبْرَاهِيمَ عَنْ شَيْءٍ إِلَّا عَرَفْتُ الْكَرَاهِيَةَ فِي وَجْهِهِ

اخبرنا قبيصة، اخبرنا سفيان، عن عبد الملك بن ابجر، عن زبيد، قال: ما سالت ابراهيم عن شيء الا عرفت الكراهية في وجهه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৩৪. উমার ইবনু আবী যায়িদাহ বলেন, কোন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে ’এ বিষয়ে আমার জানা নাই’- এ কথাটি শা’বী’র চেয়ে অপর কোন ব্যক্তিকে এত অধিকবার বলতে শুনিনি।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ، حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ مَنْصُورٍ، عَنْ عُمَرَ بْنِ أَبِي زَائِدَةَ، قَالَ: مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَكْثَرَ أَنْ يَقُولَ إِذَا سُئِلَ عَنْ شَيْءٍ لَا عِلْمَ لِي بِهِ مِنَ الشَّعْبِيِّ

إسناده صحيح

اخبرنا محمد بن احمد، حدثنا اسحاق بن منصور، عن عمر بن ابي زاىدة، قال: ما رايت احدا اكثر ان يقول اذا سىل عن شيء لا علم لي به من الشعبي اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৩৫. ইবনু আউন থেকে বর্ণিত, আমি তাকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন: শা’বী’র নিকট কোন বিষয় (সম্পর্কে প্রশ্ন) আসলে, তিনি বিরত থাকতেন। আর ইবরাহীম (জবাবে) বলতেই থাকতেন, আর বলতেই থাকতেন আর বলতেই থাকতেন (জবাব দিয়েই যেতেন)। আবু আসিম (বর্ণনাকারী) বলেন, এ বিষয়ে ইবরাহীমের চেয়ে শা’বী’র অবস্থা-ই ইবনু আউনের নিকট অধিক উত্তম ছিল।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا أَبُو عَاصِمٍ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، - قَالَ سَمِعْتُهُ يَذْكُرُ - قَالَ: كَانَ الشَّعْبِيُّ إِذَا جَاءَهُ شَيْءٌ اتَّقَى. وَكَانَ إِبْرَاهِيمُ يَقُولُ، وَيَقُولُ، وَيَقُولُ ". قَالَ أَبُو عَاصِمٍ: كَانَ الشَّعْبِيُّ فِي هَذَا أَحْسَنَ حَالًا عِنْدَ ابْنِ عَوْنٍ مِنْ إِبْرَاهِيمَ

إسناده صحيح

اخبرنا ابو عاصم، عن ابن عون، - قال سمعته يذكر - قال: كان الشعبي اذا جاءه شيء اتقى. وكان ابراهيم يقول، ويقول، ويقول ". قال ابو عاصم: كان الشعبي في هذا احسن حالا عند ابن عون من ابراهيم اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৩৬. জাফর ইবনু ইয়াস হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি সাঈদ ইবনু জুবাইরকে বললাম, আপনার কী হয়েছে, আপনি যে তালাক সম্বন্ধে কিছুই বলেন না? তিনি বললেন, এ (তালাকের) ব্যাপারে এমন কোন বিষয় নেই যা আমি (পূর্ববর্তীদেরকে) জিজ্ঞেস করিনি। কিন্তু, আমি অপছন্দ করি (এই আশংকায়) যে, (না জানি হয়তো) আমি কোন হারাম বিষয়কে হালাল বলে ফতওয়া দিয়ে ফেলি কিংবা কোন হালাল বিষয়কে হারাম বলে ফতওয়া দিয়ে ফেলি।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ، أَنبَأَنَا أَحْمَدُ بْنُ بَشِيرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ إِيَاسٍ، قَالَ: قُلْتُ لِسَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ مَا لَكَ لَا تَقُولُ فِي الطَّلَاقِ شَيْئًا؟ قَالَ: مَا مِنْهُ شَيْءٌ إِلَّا قَدْ سَأَلْتُ عَنْهُ، وَلَكِنِّي «أَكْرَهُ أَنْ أُحِلَّ حَرَامًا، أَوْ أُحَرِّمَ حَلَالًا

إسناده صحيح

اخبرنا عبد الله بن سعيد، انبانا احمد بن بشير، حدثنا شعبة، عن جعفر بن اياس، قال: قلت لسعيد بن جبير ما لك لا تقول في الطلاق شيىا؟ قال: ما منه شيء الا قد سالت عنه، ولكني «اكره ان احل حراما، او احرم حلالا اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৩৭. আতা ইবনু সায়িব বলেন, আমি আব্দুর রহমান ইবনু আবী লাইলাকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি এই মসজিদে একশত বিশ জন আনসার সাহাবীর সাক্ষাৎ পেয়েছি। তাদের কেউ হাদীস বর্ণনা করতে গেলে প্রত্যেকেই চাইতেন যে, তাঁর ভাই (অপর সাহাবী) হাদীস বর্ণনা করুক, যাতে তাঁর আর বর্ণনার প্রয়োজন না পড়ে। আবার তাদের নিকট ফতওয়া চাওয়া হলেও তাদের প্রত্যেকেই চাইতেন যে, তাঁর ভাই (অপর সাহাবী) ফাতাওয়া প্রদান করুক, যাতে তাঁর আর ফতোয়া দেওয়ার প্রয়োজন না পড়ে।।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ السَّائِبِ، قَالَ: سَمِعْتُ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ أَبِي لَيْلَى، يَقُولُ: لَقَدْ أَدْرَكْتُ فِي هَذَا الْمَسْجِدِ عِشْرِينَ وَمِائَةً مِنَ الْأَنْصَارِ، «وَمَا مِنْهُمْ مِنْ أَحَدٍ يُحَدِّثُ بِحَدِيثٍ إِلَّا وَدَّ أَنَّ أَخَاهُ كَفَاهُ الْحَدِيثَ، وَلَا يُسْأَلُ عَنْ فُتْيَا إِلَّا وَدَّ أَنَّ أَخَاهُ كَفَاهُ الْفُتْيَا

إسناده صحيح

اخبرنا ابو نعيم، حدثنا سفيان، عن عطاء بن الساىب، قال: سمعت عبد الرحمن بن ابي ليلى، يقول: لقد ادركت في هذا المسجد عشرين وماىة من الانصار، «وما منهم من احد يحدث بحديث الا ود ان اخاه كفاه الحديث، ولا يسال عن فتيا الا ود ان اخاه كفاه الفتيا اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৩৮. দাউদ রাহি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি শা’বী রাহি.কে জিজ্ঞাসা করেছি, আপনাদেরকে কোন কিছু জিজ্ঞাসা করা হলে, আপনারা কীরূপ করতেন? তিনি বলেন, তুমি অভিজ্ঞ ব্যক্তির উপরই এসে পড়েছ। যখন কোন ব্যক্তিকে কোন বিষয়ে কিছু জিজ্ঞেস করা হত, তখন তিনি তাঁর সাথীকে বলতেন, আপনি তাদেরকে ফতওয়া দিন। ফলে (সবাইকে জিজ্ঞাসা শেষ করে) প্রথম জনের নিকট ফিরে আসা পর্যন্ত এভাবেই চলতে থাকতো।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

حَدَّثَنَا يُوسُفُ بْنُ يَعْقُوبَ الصَّفَّارُ، حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرٍ، عَنْ دَاوُدَ، قَالَ سَأَلْتُ الشَّعْبِيَّ، كَيْفَ كُنْتُمْ تَصْنَعُونَ إِذَا سُئِلْتُمْ؟ قَالَ: عَلَى الْخَبِيرِ وَقَعْتَ، كَانَ " إِذَا سُئِلَ الرَّجُلُ، قَالَ لِصَاحِبِهِ: أَفْتِهِمْ، فَلَا يَزَالُ حَتَّى يَرْجِعَ إِلَى الْأَوَّلِ

إسناده حسن من أجل أبي بكر بن عياش وداود هو ابن أبي هند

حدثنا يوسف بن يعقوب الصفار، حدثنا ابو بكر، عن داود، قال سالت الشعبي، كيف كنتم تصنعون اذا سىلتم؟ قال: على الخبير وقعت، كان " اذا سىل الرجل، قال لصاحبه: افتهم، فلا يزال حتى يرجع الى الاول اسناده حسن من اجل ابي بكر بن عياش وداود هو ابن ابي هند

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৩৯. ইবনুল মুনকাদির থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নিশ্চয় একজন আলিম আল্লাহ ও তাঁর বান্দার মধ্যবর্তী বিষয়াবলীতে প্রবেশ করে। ফলে সে যেন নিজের জন্য (তা থেকে) বের হওয়ার পথ খুঁজে নেয়।’[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ الْحَجَّاجِ، قَالَ سَمِعْتُ سُفْيَانَ، عَنِ ابْنِ الْمُنْكَدِرِ، قَالَ: إِنَّ الْعَالِمَ يَدْخُلُ فِيمَا بَيْنَ اللَّهِ وَبَيْنَ عِبَادِهِ، فَلْيَطْلُبْ لِنَفْسِهِ الْمَخْرَجَ

إسناده صحيح إلى ابن المنكدر

اخبرنا احمد بن الحجاج، قال سمعت سفيان، عن ابن المنكدر، قال: ان العالم يدخل فيما بين الله وبين عباده، فليطلب لنفسه المخرج اسناده صحيح الى ابن المنكدر

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪০. মিস’আর থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মা’ন ইবনু আব্দুর রহমান আমার নিকট একটি কিতাব বের করে আনলেন, তারপর আল্লাহর নামে কসম করে বললেন, এটি তার পিতার হাতের লেখা। সেখানে লেখা ছিল, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, সেই মহান সত্তার কসম, যিনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই, ’দ্বীনের ব্যাপারে অতিরঞ্জনকারী (নিজের উপর কঠোরতাকারী)’-দের বিরুদ্ধে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চেয়ে অধিক কঠোর আমি আর কাউকে দেখিনি। অনুরূপভাবে তাদের বিরুদ্ধে আবু বকরের চেয়ে কঠোর আর কাউকে দেখিনি। আর তাদের বিরুদ্ধে কিংবা তাদের জন্য উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর চেয়ে ভয়ংকর কাউকে দেখিনি।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ قُدَامَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ مِسْعَرٍ قَالَ: أَخْرَجَ إِلَيَّ مَعْنُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ كِتَابًا، فَحَلَفَ لِي بِاللَّهِ أنَّهُ خَطُّ أَبِيهِ، فَإِذَا فِيهِ: قَالَ عَبْدُ اللَّهِ: وَالَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ «مَا رَأَيْتُ أَحَدًا كَانَ أَشَدَّ عَلَى الْمُتَنَطِّعِينَ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَمَا رَأَيْتُ أَحَدًا كَانَ أَشَدَّ عَلَيْهِمْ مِنْ أَبِي بَكْرٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ - وَإِنِّي لَأَرَى عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ - كَانَ أَشَدَّ خَوْفًا عَلَيْهِمْ أَوْ لَهُمْ

إسناده صحيح

اخبرنا محمد بن قدامة، حدثنا ابو اسامة، عن مسعر قال: اخرج الي معن بن عبد الرحمن كتابا، فحلف لي بالله انه خط ابيه، فاذا فيه: قال عبد الله: والذي لا اله الا هو «ما رايت احدا كان اشد على المتنطعين من رسول الله صلى الله عليه وسلم، وما رايت احدا كان اشد عليهم من ابي بكر رضي الله عنه - واني لارى عمر رضي الله عنه - كان اشد خوفا عليهم او لهم اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪১. উছমান ইবনু হাযির আল-আযদী থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা’র নিকট প্রবেশ করে তাঁকে বললাম, আমাকে কিছু উপদেশ দিন। তিনি বললেন, ঠিক আছে, শোন। তুমি অবশ্যই আল্লাহকে ভয় করে চলবে, আর (দ্বীনে) অবিচল থাকবে। আর ইত্তিবা বা অনুসরণ করবে আর কখনো নতুন কিছু উদ্ভাবন (বিদ’আত) করবে না ।”[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ، حَدَّثَنَا زَمْعَةُ بْنُ صَالِحٍ، عَنْ عُثْمَانَ بْنِ حَاضِرٍ الْأَزْدِيِّ، قَالَ: دَخَلْتُ عَلَى ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا فَقُلْتُ أَوْصِنِي. فَقَالَ: نَعَمْ، عَلَيْكَ بِتَقْوَى اللَّهِ، وَالِاسْتِقَامَةِ، اتَّبِعْ وَلَا تَبْتَدِعْ

إسناده ضعيف لضعف زمعة

اخبرنا ابو نعيم، حدثنا زمعة بن صالح، عن عثمان بن حاضر الازدي، قال: دخلت على ابن عباس رضي الله عنهما فقلت اوصني. فقال: نعم، عليك بتقوى الله، والاستقامة، اتبع ولا تبتدع اسناده ضعيف لضعف زمعة

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪২. ইবনু সীরীন বলেন, তারা (তাবিঈদের সময়কার লোকেরা) মনে করতেন, যতক্ষণ পর্যন্ত কোন লোক হাদীসের উপর আমল করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত (সঠিক) পথেই থাকবে।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا مَخْلَدُ بْنُ مَالِكِ بْنِ جَابِرٍ، أَنبَأَنَا النَّضْرُ بْنُ شُمَيْلٍ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، عَنِ ابْنِ سِيرِينَ، قَالَ: كَانُوا يَرَوْنَ أَنَّهُ عَلَى الطَّرِيقِ مَا كَانَ عَلَى الْأَثَرِ

إسناده صحيح

اخبرنا مخلد بن مالك بن جابر، انبانا النضر بن شميل، عن ابن عون، عن ابن سيرين، قال: كانوا يرون انه على الطريق ما كان على الاثر اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪৩. ইবনু সীরীন হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত (কোন লোক) হাদীসের উপর আমল করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সে সঠিক পথেই থাকবে।”[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا يُوسُفُ بْنُ مُوسَى، حَدَّثَنَا أَزْهَرُ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، عَنِ ابْنِ سِيرِينَ قَالَ: «مَا دَامَ عَلَى الْأَثَرِ فَهُوَ عَلَى الطَّرِيقِ

إسناده صحيح

اخبرنا يوسف بن موسى، حدثنا ازهر، عن ابن عون، عن ابن سيرين قال: «ما دام على الاثر فهو على الطريق اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪৪. আবু কিলাবা হতে বর্ণিত, ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন: ইলম উঠিয়ে নেওয়ার পূর্বেই তোমরা তা শিখে নাও। আর ইলম উঠে যাওয়া অর্থ হলো আহলে ইলম বা জ্ঞানীদের ‍মৃত্যু হওয়া। তোমরা (দ্বীনের ব্যাপারে নিজেদের উপর) কঠোরতা করা, গভীরে প্রবেশ (চুলচেরা বিশ্লেষণ) করা এবং নতুন বিষয় উদ্ভাবন (বিদ’আত) থেকে সাবধান থাকবে। আর প্রাচীনদের (পদ্ধতি তথা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর মহান সাহাবীদের [1]) কে আঁকড়ে থাকবে।[2]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ، حَدَّثَنَا الْأَوْزَاعِيُّ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، عَنْ أَبِي قِلَابَةَ، قَالَ: قَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْعُودٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ: «تَعَلَّمُوا الْعِلْمَ قَبْلَ أَنْ يُقْبَضَ، وَقَبْضُهُ أَنْ يَذْهَبَ أَهْلُهُ، أَلَا وَإِيَّاكُمْ وَالتَّنَطُّعَ، وَالتَّعَمُّقَ، وَالْبِدَعَ، وَعَلَيْكُمْ بِالْعَتِيقِ

رجاله ثقات غير أنه منقطع أبو قلابة: عبد الله بن زيد الجرمي لم يدرك عبد الله بن مسعود

اخبرنا ابو المغيرة، حدثنا الاوزاعي، عن يحيى بن ابي كثير، عن ابي قلابة، قال: قال عبد الله بن مسعود رضي الله عنه: «تعلموا العلم قبل ان يقبض، وقبضه ان يذهب اهله، الا واياكم والتنطع، والتعمق، والبدع، وعليكم بالعتيق رجاله ثقات غير انه منقطع ابو قلابة: عبد الله بن زيد الجرمي لم يدرك عبد الله بن مسعود

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪৫. আবী কিলাবাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ইলম উঠিয়ে নেওয়ার পূর্বেই তোমরা তা অর্জন করবে। আর ইলম উঠে যাওয়া অর্থ হলো আহলে ইলম বা জ্ঞানীদের ‍মৃত্যু হওয়া। তোমরা অবশ্যই ইলম অর্জন করবে। কেননা, তোমরা কেউ জানো না, কখন তোমার এ ইলমের প্রয়োজন হবে, অথবা কোন সময় তোমাদের নিকট রক্ষিত (এ ইলমের) প্রয়োজনীয়তা (অন্যদের নিকট) অনুভূত হবে। অচিরেই তোমরা এমন কিছু লোকের সাক্ষাত পাবে যাদের ধারণা, তারা তোমাদেরকে আল্লাহর কিতাবের দিকেই আহ্বান করছে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা একে (কিতাবকে) তাদের পশ্চাতে নিক্ষেপ করেছে। সুতরাং তোমাদের উপর অবশ্য কর্তব্য হল ইলম অর্জন করা। আর তোমরা নতুন বিষয় উদ্ভাবন (বিদ’আত) থেকে বেঁচে থাকবে। তোমরা (দ্বীনের ব্যাপারে নিজেদের উপর) কঠোরতা আরোপ করা থেকে বেঁচে থাকবে, এবং কোন বিষয়ের গভীরে প্রবেশ (চুলচেরা বিশ্লেষণ) থেকেও বেঁচে থাকবে। তোমাদের উপর অবশ্য কর্তব্য হল, প্রাচীনদের (সুন্নাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সুন্নাতে সাহাবা)-কে আঁকড়ে থাকা।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، وَأَبُو النُّعْمَانِ عَنْ حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلَابَةَ، قَالَ: قَالَ ابْنُ مَسْعُودٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ «عَلَيْكُمْ بِالْعِلْمِ قَبْلَ أَنْ يُقْبَضَ، وَقَبْضُهُ أَنْ يُذْهَبَ بِأَصْحَابِهِ، عَلَيْكُمْ بِالْعِلْمِ، فَإِنَّ أَحَدَكُمْ لَا يَدْرِي مَتَى يُفْتَقَرُ إِلَيْهِ أَوْ يُفْتَقَرُ إِلَى مَا عِنْدَهُ، إِنَّكُمْ سَتَجِدُونَ أَقْوَامًا يَزْعُمُونَ أَنَّهُمْ يَدْعُونَكُمْ إِلَى كِتَابِ اللَّهِ وَقَدْ نَبَذُوهُ وَرَاءَ ظُهُورِهِمْ فَعَلَيْكُمْ بِالْعِلْمِ، وَإِيَّاكُمْ وَالتَّبَدُّعَ، وَإِيَّاكُمْ وَالتَّنَطُّعَ، وَإِيَّاكُمْ وَالتَّعَمُّقَ، وَعَلَيْكُمْ بِالْعَتِيقِ

إسناده ضعيف لانقطاعه أبو قلابة لم يدرك ابن مسعود

حدثنا سليمان بن حرب، وابو النعمان عن حماد بن زيد، عن ايوب، عن ابي قلابة، قال: قال ابن مسعود رضي الله عنه «عليكم بالعلم قبل ان يقبض، وقبضه ان يذهب باصحابه، عليكم بالعلم، فان احدكم لا يدري متى يفتقر اليه او يفتقر الى ما عنده، انكم ستجدون اقواما يزعمون انهم يدعونكم الى كتاب الله وقد نبذوه وراء ظهورهم فعليكم بالعلم، واياكم والتبدع، واياكم والتنطع، واياكم والتعمق، وعليكم بالعتيق اسناده ضعيف لانقطاعه ابو قلابة لم يدرك ابن مسعود

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪৬. সুলাইমান ইবনু ইয়াসার রাহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’সুবাইগ’ নামে এক ব্যক্তি মদীনাতে এসে কুরআনের মুতাশাবিহা (অস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থবোধক) আয়াত সম্পর্কে প্রশ্ন করতে শুরু করলো। তখন উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাকে ডাকতে লোক পাঠালেন এবং এদিকে তিনি খেজুরের কয়েকটি ডাল তার জন্য প্রস্তুত করে রাখলেন। (সে আসলে) তিনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে? সে বলল, আমি আল্লাহর বান্দা সুবাইগ। তখন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু কেটে রাখা খেজুরের ডালগুলো হতে একটি ডাল নিয়ে তাকে পিটাতে লাগলেন এবং বলতে লাগলেন, আমি আল্লাহর বান্দা উমার। তিনি তাকে এভাবে পিটাতে থাকলেন। ফলে তার মাথা ফেটে রক্ত বের হতে লাগল। তখন সে বলল, হে আমীরুল মু’মিনীন, আপনি যথেষ্ট করেছেন। আমার মাথায় যা চেপেছিল, তা দূর হয়ে গেছে।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ حَازِمٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ: أَنَّ رَجُلًا يُقَالُ لَهُ صَبِيغٌ قَدِمَ الْمَدِينَةَ فَجَعَلَ يَسْأَلُ عَنْ مُتَشَابِهِ الْقُرْآنِ، فَأَرْسَلَ إِلَيْهِ عُمَرُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ وَقَدْ أَعَدَّ لَهُ عَرَاجِينَ النَّخْلِ، فَقَالَ: مَنْ أَنْتَ؟ قَالَ: أَنَا عَبْدُ اللَّهِ صَبِيغٌ، فَأَخَذَ عُمَرُ عُرْجُونًا مِنْ تِلْكَ الْعَرَاجِينِ، فَضَرَبَهُ وَقَالَ: أَنَا عَبْدُ اللَّهِ عُمَرُ، «فَجَعَلَ لَهُ ضَرْبًا حَتَّى دَمِيَ رَأْسُهُ،» فَقَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، حَسْبُكَ، قَدْ ذَهَبَ الَّذِي كُنْتُ أَجِدُ فِي رَأْسِي

رجاله ثقات غير أنه منقطع سليمان بن يسار لم يدرك عمر بن الخطاب

اخبرنا ابو النعمان، حدثنا حماد بن زيد، حدثنا يزيد بن حازم، عن سليمان بن يسار: ان رجلا يقال له صبيغ قدم المدينة فجعل يسال عن متشابه القران، فارسل اليه عمر رضي الله عنه وقد اعد له عراجين النخل، فقال: من انت؟ قال: انا عبد الله صبيغ، فاخذ عمر عرجونا من تلك العراجين، فضربه وقال: انا عبد الله عمر، «فجعل له ضربا حتى دمي راسه،» فقال: يا امير المومنين، حسبك، قد ذهب الذي كنت اجد في راسي رجاله ثقات غير انه منقطع سليمان بن يسار لم يدرك عمر بن الخطاب

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪৭. আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তেলাওয়াত করলেন,

هُوَ الَّذِي أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ

অর্থঃ তিনিই তোমার প্রতি গ্রন্থ অবতীর্ণ করেছেন, যাতে সুস্পষ্ট অকাট্য আয়াতসমূহ রয়েছে-ওগুলো গ্রন্থের মূল এ ব্যতীত কতিপয় আয়াত অস্পষ্ট; (সুরা আলে ইমরান, ৩ : ৭)

তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: ’তোমরা যে সকল লোকদেরকে কুরআনের মুতাশাবিহা আয়াতসমূহের পেছনে ছুটতে দেখবে,তোমরা তাদের থেকে সাবধান থাকবে।’[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا أَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، وَيَزِيدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، عَنِ الْقَاسِمِ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، قَالَتْ: تَلَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ (هُوَ الَّذِي أَنْزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ) [آل عمران: 7]، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا رَأَيْتُمُ الَّذِينَ يَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ فَاحْذَرُوهُمْ

حديث متفق عليه

اخبرنا ابو الوليد الطيالسي، حدثنا حماد بن سلمة، ويزيد بن ابراهيم، عن عبد الله بن ابي مليكة، عن القاسم، عن عاىشة رضي الله عنها، قالت: تلا رسول الله صلى الله عليه وسلم (هو الذي انزل عليك الكتاب منه ايات محكمات هن ام الكتاب واخر متشابهات) [ال عمران: 7]، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «اذا رايتم الذين يتبعون ما تشابه منه فاحذروهم حديث متفق عليه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪৮. শাকীক রাহিমাহুল্লাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে কোন একটি বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হল। তখন তিনি বললেন, আমি অবশ্যই অপছন্দ করি যে, আল্লাহ তোমার উপর যা হারাম করেছেন, আমি তোমার জন্য তা হালাল ঘোষণা করে ফেলি। কিংবা আল্লাহ তোমার জন্য যা হালাল করেছেন, আমি তোমার জন্য তা হারাম করে ফেলি।’[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا حَفْصٌ، عَنِ الْأَعْمَشِ، عَنْ شَقِيقٍ قَالَ: سُئِلَ عَبْدُ اللَّهِ عَنْ شَيْءٍ فَقَالَ: إِنِّي لَأَكْرَهُ أَنْ أُحِلَّ لَكَ شَيْئًا حَرَّمَهُ اللَّهُ عَلَيْكَ، أَوْ أُحَرِّمَ مَا أَحَلَّهُ اللَّهُ لَكَ

إسناده صحيح

اخبرنا عبد الله بن محمد، حدثنا حفص، عن الاعمش، عن شقيق قال: سىل عبد الله عن شيء فقال: اني لاكره ان احل لك شيىا حرمه الله عليك، او احرم ما احله الله لك اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৪৯. ইবনু সীরীন রাহিমাহুল্লাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, হুমাইদ ইবনু আব্দুর রহমান বলেন, আমি যা জানি না তা (জানার) ভান করার চেয়ে আমার অজ্ঞতা বা (জবাব দিতে) অক্ষমতার দরূণ তাকে ফিরিয়ে দেয়াটাই আমার নিকট অধিক প্রিয়।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ الْفَزَارِيِّ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، عَنِ ابْنِ سِيرِينَ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، قَالَ: «لَأَنْ أَرُدَّهُ بِعِيِّهِ أَحَبُّ إِلَيَّ مِنْ أَنْ أَتَكَلَّفَ لَهُ مَا لَا أَعْلَمُ

اخبرنا محمد بن عيينة، عن ابي اسحاق الفزاري، عن ابن عون، عن ابن سيرين، عن حميد بن عبد الرحمن، قال: «لان ارده بعيه احب الي من ان اتكلف له ما لا اعلم

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৫০. আব্দুল্লাহ ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমার মুক্তদাস নাফি’ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, সুবাইগ আল ইরাকী মুসলিম সৈন্যদের মাঝে কুরআনের কিছু বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করতে থাকে। অবশেষে সে মিশরে পৌঁছে যায়। তখন আমর ইবনুল ’আস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র নিকট তাকে পাঠিয়ে দেন (দূত মারফত চিঠিসহ)। যখন দূত চিঠি নিয়ে তাঁর নিকট এলো, তখন তিনি চিঠিটি পাঠ করে বললেন, লোকটি কোথায়? দূত বলল, সে বাহনের উপর আছে। ’উমার বললেন, দেখো, সে যেন আবার পালিয়ে না যায়। তেমন হলে তার জন্য তোমার উপর আমার পক্ষ থেকে বেদনাদায়ক শাস্তি আপতিত হবে। ফলে দূত তাকে নিয়ে আসল। তখন উমার বললেন: তুমি (দেখছি) নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করে বেড়াচ্ছো। তিনি এক ব্যক্তিকে পাঠালেন খেজুরের ডাল নিয়ে আসার জন্য। সেই ডাল দিয়ে তিনি তাকে পেটাতে লাগলেন এমনকি তার পিঠ ঘায়েল করে ছাড়লেন। তারপর তাকে ছেড়ে দিলেন। যখন সে সুস্থ হল, তখন তিনি আবার তাকে পেটালেন। তারপর তাকে ছেড়ে দিলেন। তারপর যখন সে সুস্থ হল, তখন আবার তাকে মারার জন্য ডাকলেন। তিনি (রাবী) বলেন, তখন সুবাইগ বলল, আপনি যদি আমাকে হত্যা করার ইচ্ছা করেন, তবে সুন্দরভাবে আমাকে হত্যা করুন। আর যদি আপনি আমার রোগমুক্তি কামনা করেন, তাহলে, আল্লাহর কসম আমি রোগমুক্তি লাভ করেছি। তখন তাকে তার দেশে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হল এবং আবু মুসা আল আশ’আরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র নিকট তিনি লিখে পাঠালেন যে, তার নিকট যেন কোন মুসলিমকে বসতে দেয়া না হয়। ফলে লোকটির নিকট তা অত্যন্ত কঠিন ঠেকলো। তখন আবু মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু, উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট লিখে পাঠালেন যে, সে উত্তম তাওবা করেছে। তখন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু লিখে পাঠালেন যে, এখন লোকদেরকে যেন তার নিকট বসার অনুমতি দেয়া হয়।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنِي اللَّيْثُ، أَخْبَرَنِي ابْنُ عَجْلَانَ، عَنْ نَافِعٍ مَوْلَى عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ صَبِيغًا الْعِرَاقِيَّ جَعَلَ يَسْأَلُ عَنْ أَشْيَاءَ مِنَ الْقُرْآنِ فِي أَجْنَادِ الْمُسْلِمِينَ حَتَّى قَدِمَ مِصْرَ، فَبَعَثَ بِهِ عَمْرُو بْنُ الْعَاصِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ إِلَى عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ فَلَمَّا أَتَاهُ الرَّسُولُ بِالْكِتَابِ فَقَرَأَهُ فَقَالَ: أَيْنَ الرَّجُلُ؟ فَقَالَ: فِي الرَّحْلِ، قَالَ عُمَرُ: «أَبْصِرْ أَنْ يكونَ ذَهَبَ فَتُصِيبَكَ مِنِّي بِهِ الْعُقُوبَةُ الْمُوجِعَةُ»، فَأَتَاهُ بِهِ، فَقَالَ عُمَرُ: «تَسْأَلُ مُحْدَثَةً»، فأرْسلَ عُمَرُ إِلَى رَطَائِبَ مِنْ جَرِيدٍ، " فَضَرَبَهُ بِهَا حَتَّى تَرَكَ ظَهْرَهُ دَبِرَةً، ثُمَّ تَرَكَهُ حَتَّى بَرَأَ، ثُمَّ عَادَ لَهُ، ثُمَّ تَرَكَهُ حَتَّى بَرَأَ، فَدَعَا بِهِ لِيَعُودَ لَهُ، قَالَ: فقالَ صَبِيغٌ: إِنْ كُنْتَ تُرِيدُ قَتْلِي، فَاقْتُلْنِي قَتْلًا جَمِيلًا، وَإِنْ كُنْتَ تُرِيدُ أَنْ تُدَاوِيَنِي، فَقَدْ وَاللَّهِ بَرَأْتُ، فَأَذِنَ لَهُ إِلَى أَرْضِهِ، وَكَتَبَ إِلَى أَبِي مُوسَى الْأَشْعَرِيِّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أَنْ لَا يُجَالِسَهُ أَحَدٌ مِنَ الْمُسْلِمِينَ، فَاشْتَدَّ ذَلِكَ عَلَى الرَّجُلِ، فَكَتَبَ أَبُو مُوسَى إِلَى عُمَرَ: أَنْ قَدْ حَسُنَتْ تَوْبَتُهُ، فَكَتَبَ عُمَرُ: أنِ ائْذَنْ لِلنَّاسِ بِمُجَالَسَتِهِ

إسناده ضعيف لضعف عبد الله بن صالح

اخبرنا عبد الله بن صالح، حدثني الليث، اخبرني ابن عجلان، عن نافع مولى عبد الله، ان صبيغا العراقي جعل يسال عن اشياء من القران في اجناد المسلمين حتى قدم مصر، فبعث به عمرو بن العاص رضي الله عنه الى عمر بن الخطاب رضي الله عنه فلما اتاه الرسول بالكتاب فقراه فقال: اين الرجل؟ فقال: في الرحل، قال عمر: «ابصر ان يكون ذهب فتصيبك مني به العقوبة الموجعة»، فاتاه به، فقال عمر: «تسال محدثة»، فارسل عمر الى رطاىب من جريد، " فضربه بها حتى ترك ظهره دبرة، ثم تركه حتى برا، ثم عاد له، ثم تركه حتى برا، فدعا به ليعود له، قال: فقال صبيغ: ان كنت تريد قتلي، فاقتلني قتلا جميلا، وان كنت تريد ان تداويني، فقد والله برات، فاذن له الى ارضه، وكتب الى ابي موسى الاشعري رضي الله عنه ان لا يجالسه احد من المسلمين، فاشتد ذلك على الرجل، فكتب ابو موسى الى عمر: ان قد حسنت توبته، فكتب عمر: ان اىذن للناس بمجالسته اسناده ضعيف لضعف عبد الله بن صالح

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন

১৫১. আমির রাহিমাহুল্লাহ বলেন, এক ব্যক্তি উবাই ইবনু কা’ব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর নিকট ফতোয়া চাইলো। অতঃপর বললো, হে আবুল ‍মুনযির! আপনি এই এই বিষয়ে কী বলেন? তিনি বললেন, বেটা! তুমি আমাকে যেই বিষয়ে জিজ্ঞেস করেছ, সেটা কি ঘটেছে? সে বললো, না। তিনি বললেন, যদি না-ই ঘটে, তবে তা ঘটা পর্যন্ত সে ব্যাপারে আমাকে (জিজ্ঞেস করা) স্থগিত রাখ। যখন তা ঘটবে, তখন আমরা সমস্যাটি নিয়ে নিজেরা কথা বলব, যাতে আমরা তোমাদেরকে জানাতে পারি।[1]

بَابُ مَنْ هَابَ الْفُتْيَا وَكَرِهَ التَّنَطُّعَ وَالتَّبَدُّعَ

أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ يُونُسَ، حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ أَبِي خَالِدٍ، قَالَ: سَمِعْتُ عَامِرًا يَقُولُ: اسْتَفْتَى رَجُلٌ أُبَيَّ بْنَ كَعْبٍ، فَقَالَ: يَا أَبَا الْمُنْذِرِ، مَا تَقُولُ فِي كَذَا وَكَذَا؟ قَالَ: «يَا بُنَيَّ، أَكَانَ الَّذِي سَأَلْتَنِي عَنْهُ؟»، قَالَ: لَا، قَالَ: «أَمَّا لَا»، فَأَجِّلْنِي حَتَّى يَكُونَ، فَنُعَالِجَ أَنْفُسَنَا حَتَّى نُخْبِرَكَ

إسناده ضعيف لانقطاعه عامر الشعبي لم يدرك أبي بن كعب

اخبرنا احمد بن عبد الله بن يونس، حدثنا زهير، حدثنا اسماعيل بن ابي خالد، قال: سمعت عامرا يقول: استفتى رجل ابي بن كعب، فقال: يا ابا المنذر، ما تقول في كذا وكذا؟ قال: «يا بني، اكان الذي سالتني عنه؟»، قال: لا، قال: «اما لا»، فاجلني حتى يكون، فنعالج انفسنا حتى نخبرك اسناده ضعيف لانقطاعه عامر الشعبي لم يدرك ابي بن كعب

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ২৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 পরের পাতা »