পরিচ্ছেদঃ ৩৮. সালাতের রুকনসমূহ যথাযথ আদায় এবং তা সংক্ষিপ্ত অথচ পুর্নাঙ্গ করা

৯৪১। হামিদ ইবনু উমার আল-বাকরাবী ও আবূ কামিল ফুযায়ল ইবনু হুসায়ন আল-জাহদারী (রহঃ) ... বারা ইবনু আযিব (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত (নামায/নামাজ) পর্যবেক্ষণ করেছি। অতএব, তাঁর কিয়াম (সালাতে দাঁড়ান), রুকু, রুকু হতে সোজা হয়ে দাঁড়ান, অতঃপর সিজদা এবং দুই সিজদার মধ্যবর্তী বসা অতঃপর (দ্বিতীয়) সিজদা এবং সালাম ও (মুসাল্লীদের দিকে) ফিরে বসার মধ্যবতী বৈঠক এই সবগুলোকে প্রায়ই সমান সমান পেয়েছি।

باب اعْتِدَالِ أَرْكَانِ الصَّلاَةِ وَتَخْفِيفِهَا فِي تَمَامٍ ‏

وَحَدَّثَنَا حَامِدُ بْنُ عُمَرَ الْبَكْرَاوِيُّ، وَأَبُو كَامِلٍ فُضَيْلُ بْنُ حُسَيْنٍ الْجَحْدَرِيُّ كِلاَهُمَا عَنْ أَبِي عَوَانَةَ، - قَالَ حَامِدٌ حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، - عَنْ هِلاَلِ بْنِ أَبِي حُمَيْدٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى، عَنِ الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ، قَالَ رَمَقْتُ الصَّلاَةَ مَعَ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم فَوَجَدْتُ قِيَامَهُ فَرَكْعَتَهُ فَاعْتِدَالَهُ بَعْدَ رُكُوعِهِ فَسَجْدَتَهُ فَجَلْسَتَهُ بَيْنَ السَّجْدَتَيْنِ فَسَجْدَتَهُ فَجَلْسَتَهُ مَا بَيْنَ التَّسْلِيمِ وَالاِنْصِرَافِ قَرِيبًا مِنَ السَّوَاءِ ‏.‏

وحدثنا حامد بن عمر البكراوي، وابو كامل فضيل بن حسين الجحدري كلاهما عن ابي عوانة، - قال حامد حدثنا ابو عوانة، - عن هلال بن ابي حميد، عن عبد الرحمن بن ابي ليلى، عن البراء بن عازب، قال رمقت الصلاة مع محمد صلى الله عليه وسلم فوجدت قيامه فركعته فاعتداله بعد ركوعه فسجدته فجلسته بين السجدتين فسجدته فجلسته ما بين التسليم والانصراف قريبا من السواء ‏.‏


Al-Bara' b. 'Azib reported:
I noticed the prayer of Muhammad (ﷺ) and saw his Qiyam (standing), his bowing, and then going back to the standing posture after bowing, his prostration, his sitting between the two prostrations, and his prostration and sitting between salutation and going away, all these were nearly equal to one another.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৪/ কিতাবুস স্বলাত ( كتاب الصلاة) 4/ The Book of Prayers

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. সালাতের রুকনসমূহ যথাযথ আদায় এবং তা সংক্ষিপ্ত অথচ পুর্নাঙ্গ করা

৯৪২। উবায়দুল্লাহ ইবনু মু’আয আল-আম্বারী (রহঃ) ... আল হাকাম (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইবনু আশ’আসের শাসনকালে জনৈক ব্যাক্তি যার নাম তিনি উল্লেখ করেছিলেন কুফা বাসীদের উপর তার আধিপত্য স্থাপন করেছিল। তিনি আবূ উবায়দা ইবনু আবদুল্লাহকে সালাত (নামায/নামাজ)-এ ইমামতি করতে নির্দেশ দিলেন। সালাত (নামায/নামাজ) আদায়কালে তিনি যখন রুকু থেকে মাথা উঠাতেন, তখন এ দু’আটি পাঠ করা পরিমাণ সময় পর্যন্ত দাড়িয়ে থাকতেনঃ

اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ مِلْءَ السَّمَوَاتِ وَمِلْءَ الأَرْضِ وَمِلْءَ مَا شِئْتَ مِنْ شَىْءٍ بَعْدُ أَهْلَ الثَّنَاءِ وَالْمَجْدِ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ

(হে আল্লাহ! আমাদের প্রতিপালক প্রশংসা আপনারই জন্য যা আসমানপূর্ণ ও যমীনপূর্ণ এবং পূর্ণতা ছাড়াও যতটূকু আপনি ইচ্ছা করেন। হে প্রশংসা ও মর্যাদার অধিকারী! আপনি যা দান করবেন তা রোধ করার কেউ নেই। আর আপনি যা রোধ করবেন তা দান করারও কেউ নেই এবং কোনও সম্পদশালীকেই তার সম্পদ আপনার শাস্তি থেকে বাচাতে পারবে না।)

হাকাম বলেন, আমি একথা আবদুর রহমান ইবনু আবূ লায়লার নিকট বললাম। তিনি বললেন, আমি বারা ইবনু আযিব (রাঃ) কে বলতে শুনেছি, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রুকু এবং রুকু হতে দাঁড়ান, তারপর সিজদা এবং দুই সিজদার মধ্যবর্তী সময় এ সকল প্রায়ই সমান সমান হত। শুবা (রহঃ) বলেন, আমি আমর ইবনু মুররা’র সাথে এ হাদীস নিয়ে আলোচনা করলাম। তিনি বললেন, আমি আবদুর রাহমান ইবনু আবূ লায়লাকে দেখেছি, তার সালাত (নামায/নামাজ) এরুপ ছিল না।

باب اعْتِدَالِ أَرْكَانِ الصَّلاَةِ وَتَخْفِيفِهَا فِي تَمَامٍ ‏

وَحَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ الْعَنْبَرِيُّ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْحَكَمِ، قَالَ غَلَبَ عَلَى الْكُوفَةِ رَجُلٌ - قَدْ سَمَّاهُ - زَمَنَ ابْنِ الأَشْعَثِ فَأَمَرَ أَبَا عُبَيْدَةَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ أَنْ يُصَلِّيَ بِالنَّاسِ فَكَانَ يُصَلِّي فَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ قَامَ قَدْرَ مَا أَقُولُ اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ مِلْءَ السَّمَوَاتِ وَمِلْءَ الأَرْضِ وَمِلْءَ مَا شِئْتَ مِنْ شَىْءٍ بَعْدُ أَهْلَ الثَّنَاءِ وَالْمَجْدِ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ ‏.‏ قَالَ الْحَكَمُ فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لِعَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى فَقَالَ سَمِعْتُ الْبَرَاءَ بْنَ عَازِبٍ يَقُولُ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَرُكُوعُهُ وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ وَسُجُودُهُ وَمَا بَيْنَ السَّجْدَتَيْنِ قَرِيبًا مِنَ السَّوَاءِ ‏.‏ قَالَ شُعْبَةُ فَذَكَرْتُهُ لِعَمْرِو بْنِ مُرَّةَ فَقَالَ قَدْ رَأَيْتُ ابْنَ أَبِي لَيْلَى فَلَمْ تَكُنْ صَلاَتُهُ هَكَذَا ‏.‏

وحدثنا عبيد الله بن معاذ العنبري، حدثنا ابي، حدثنا شعبة، عن الحكم، قال غلب على الكوفة رجل - قد سماه - زمن ابن الاشعث فامر ابا عبيدة بن عبد الله ان يصلي بالناس فكان يصلي فاذا رفع راسه من الركوع قام قدر ما اقول اللهم ربنا لك الحمد ملء السموات وملء الارض وملء ما شىت من شىء بعد اهل الثناء والمجد لا مانع لما اعطيت ولا معطي لما منعت ولا ينفع ذا الجد منك الجد ‏.‏ قال الحكم فذكرت ذلك لعبد الرحمن بن ابي ليلى فقال سمعت البراء بن عازب يقول كانت صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم وركوعه واذا رفع راسه من الركوع وسجوده وما بين السجدتين قريبا من السواء ‏.‏ قال شعبة فذكرته لعمرو بن مرة فقال قد رايت ابن ابي ليلى فلم تكن صلاته هكذا ‏.‏


Hakam reported:
There dominated in Kufa a man whose name was men- tioned as Zaman b. al-Ash'ath, who ordered Abu 'Ubaidah b. 'Abdullah to lead people in prayer and he accordingly used to lead them. Whenever he raised his head after bowing, he stood up equal to the time that I can recite (this supplication): O Allah! our Lord! unto Thee be the praise which would fill the heavens and the earth, and that which will please Thee besides them I Worthy art Thou of all praise and glory. None can prevent that which Thou bestowest, and none can bestow that whichthou preventest. And the greatness of the great will not avail him against Thee. Hakam (the narrator) said: I made a mention of that to Abd al-Rahman ibn Abi Laila who reported: I heard al-Bara' b. 'Azib say that the prayer of the Messenger of Allah (ﷺ) and his bowing, and when he lifted his head from bowing, and his prostration, and between the two prostrations (all these acts) were nearly proportionate. I made a mention of that to 'Ar b. Murrah and he said: I saw Ibn Abi Laili (saying the prayer), but his prayer was not like this.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৪/ কিতাবুস স্বলাত ( كتاب الصلاة) 4/ The Book of Prayers

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. সালাতের রুকনসমূহ যথাযথ আদায় এবং তা সংক্ষিপ্ত অথচ পুর্নাঙ্গ করা

৯৪৩। মুহাম্মাদ ইবনু মূসান্না ও ইবনু বাশশার (রহঃ) ... আল-হাকাম (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মাতার ইবনু নাজিয়া যখন কুফার উপর আধিপত্য স্থাপন করলেন তখন আবূ উবায়দাকে লোকদের নিয়ে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করার নির্দেশ দিলেন। অতঃপর উপরোক্ত হাদীস বর্ণনা করলেন।

باب اعْتِدَالِ أَرْكَانِ الصَّلاَةِ وَتَخْفِيفِهَا فِي تَمَامٍ ‏

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَابْنُ، بَشَّارٍ قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْحَكَمِ، أَنَّ مَطَرَ بْنَ نَاجِيَةَ، لَمَّا ظَهَرَ عَلَى الْكُوفَةِ أَمَرَ أَبَا عُبَيْدَةَ أَنْ يُصَلِّيَ، بِالنَّاسِ ‏.‏ وَسَاقَ الْحَدِيثَ ‏.‏

حدثنا محمد بن المثنى، وابن، بشار قالا حدثنا محمد بن جعفر، حدثنا شعبة، عن الحكم، ان مطر بن ناجية، لما ظهر على الكوفة امر ابا عبيدة ان يصلي، بالناس ‏.‏ وساق الحديث ‏.‏


Hakam reported:
When Matar b. Najiya dominated Kufa he ordered Abu Ubaida to lead people in prayer, and the rest of the hadith is the same.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৪/ কিতাবুস স্বলাত ( كتاب الصلاة) 4/ The Book of Prayers

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. সালাতের রুকনসমূহ যথাযথ আদায় এবং তা সংক্ষিপ্ত অথচ পুর্নাঙ্গ করা

৯৪৪। খালাফ ইবনু হিশাম (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি তোমাদের নিয়ে ঐরুপ সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতে ক্রটি করব না, যেরূপ সালাত আদায় করতে দেখেছি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে আমাদেরকে নিয়ে। রাবী বলেন, আমি আনাসকে কিছু কাজ করতে দেখতাম, তোমাদেরকে তা করতে দেখিনা, তিনি যখন রুকু হতে মাথা উঠাতেন, তখন সোজা ভাবে দাঁড়িয়ে যেতেন, এমনকি কেউ কেউ মনে করত যে, তিনি (হয়ত) ভুলে গেছেন। প্রথম সিজদা থেকে মাথা তুলেও এরূপ বসে যেতেন যে, কেউ কেউ মনে করত তিনি (হয়ত) ভূলে গেছেন।

باب اعْتِدَالِ أَرْكَانِ الصَّلاَةِ وَتَخْفِيفِهَا فِي تَمَامٍ ‏

حَدَّثَنَا خَلَفُ بْنُ هِشَامٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ أَنَسٍ، قَالَ إِنِّي لاَ آلُو أَنْ أُصَلِّيَ بِكُمْ كَمَا رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُصَلِّي بِنَا ‏.‏ قَالَ فَكَانَ أَنَسٌ يَصْنَعُ شَيْئًا لاَ أَرَاكُمْ تَصْنَعُونَهُ كَانَ إِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ انْتَصَبَ قَائِمًا حَتَّى يَقُولَ الْقَائِلُ قَدْ نَسِيَ ‏.‏ وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ السَّجْدَةِ مَكَثَ حَتَّى يَقُولَ الْقَائِلُ قَدْ نَسِيَ ‏.‏

حدثنا خلف بن هشام، حدثنا حماد بن زيد، عن ثابت، عن انس، قال اني لا الو ان اصلي بكم كما رايت رسول الله صلى الله عليه وسلم يصلي بنا ‏.‏ قال فكان انس يصنع شيىا لا اراكم تصنعونه كان اذا رفع راسه من الركوع انتصب قاىما حتى يقول القاىل قد نسي ‏.‏ واذا رفع راسه من السجدة مكث حتى يقول القاىل قد نسي ‏.‏


Thabit reported it on the authority of Anas:
While leading you in prayer I do not shorten anything in the prayer. I pray as I saw the Messenger of Allah (ﷺ) leading us. He (Thabit) said: Anas used to do that which I do not see you doing; when he lifted his head from bowing he stood up (so long) that one would say: He has forgotten (to baw down in prostration). And when he lifted his head from prostration, he stayed in that position, till someone would say: He has forgotten (to bow down in prostration for the second sajda).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৪/ কিতাবুস স্বলাত ( كتاب الصلاة) 4/ The Book of Prayers

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. সালাতের রুকনসমূহ যথাযথ আদায় এবং তা সংক্ষিপ্ত অথচ পুর্নাঙ্গ করা

৯৪৫। আবূ বকর ইবনু নাফি আল আবদী (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চেয়ে সংক্ষিপ্ত সালাত (নামায/নামাজ) আমি আর কারও পিছনে আদায় করিনি। অথচ তার সালাত হত পুর্নাঙ্গ। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাতের রুকনসমূহ প্রায় সমান সমান হত। আবূ বকরের সালাত (নামায/নামাজ)-এর (রুকন সমূহ) ও প্রায় সমান সমান হত। যখন ওমর (রাঃ) এর যামানা আসল, তিনি ফজরের সালাত দীর্ঘ করলেন। রাসূলল্লাহ যখন سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ বলতেন, তখন এত দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতেন যে, আমরা মনে করতাম সম্ভবত তিনি বেখেয়াল হয়ে পড়েছেন। তারপর সিজদা করতেন এবং দুই সিজদার মাঝে এত দীর্ঘ সময় বসে থাকতেন যে, আমরা মনে করতাম তিনি সম্ভবত বেখেয়াল হয়ে পড়েছেন।

باب اعْتِدَالِ أَرْكَانِ الصَّلاَةِ وَتَخْفِيفِهَا فِي تَمَامٍ ‏

وَحَدَّثَنِي أَبُو بَكْرِ بْنُ نَافِعٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا بَهْزٌ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، أَخْبَرَنَا ثَابِتٌ، عَنْ أَنَسٍ، قَالَ مَا صَلَّيْتُ خَلْفَ أَحَدٍ أَوْجَزَ صَلاَةً مِنْ صَلاَةِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي تَمَامٍ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مُتَقَارِبَةً وَكَانَتْ صَلاَةُ أَبِي بَكْرٍ مُتَقَارِبَةً فَلَمَّا كَانَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ مَدَّ فِي صَلاَةِ الْفَجْرِ وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا قَالَ ‏ "‏ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ ‏"‏ ‏.‏ قَامَ حَتَّى نَقُولَ قَدْ أَوْهَمَ ‏.‏ ثُمَّ يَسْجُدُ وَيَقْعُدُ بَيْنَ السَّجْدَتَيْنِ حَتَّى نَقُولَ قَدْ أَوْهَمَ ‏.‏

وحدثني ابو بكر بن نافع العبدي، حدثنا بهز، حدثنا حماد، اخبرنا ثابت، عن انس، قال ما صليت خلف احد اوجز صلاة من صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم في تمام كانت صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم متقاربة وكانت صلاة ابي بكر متقاربة فلما كان عمر بن الخطاب مد في صلاة الفجر وكان رسول الله صلى الله عليه وسلم اذا قال ‏ "‏ سمع الله لمن حمده ‏"‏ ‏.‏ قام حتى نقول قد اوهم ‏.‏ ثم يسجد ويقعد بين السجدتين حتى نقول قد اوهم ‏.‏


Thabit reported it on the authority of Anas:
I have never said such a light and perfect prayer as I said behind the Messenger of Allah (ﷺ). The prayer of the Messenger. of Allah (ﷺ) was well balanced. And so too was the prayer of Abu Bakr well balanced. When it was the time of 'Umar b. al-Khattab he prolonged the morning prayer. When the Messenger of Allah (ﷺ) said: Allah listened to him who praised Him, he stood erect till we said: He has forgotten. He then prostrated and sat between two prostration till we said: He has forgotten.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৪/ কিতাবুস স্বলাত ( كتاب الصلاة) 4/ The Book of Prayers
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে