পরিচ্ছেদঃ ৯৭/৩২. আল্লাহ্ বাণীঃ তাঁর কাছে সুপারিশ কোন কাজে আসবে না, তবে তাদের ব্যতীত যাদেরকে তিনি অনুমতি দেবেন। অতঃপর তাদের (অর্থাৎ আল্লাহর নৈকট্যলাভকারী মালায়িকার কিংবা অন্যের জন্য সুপারিশ করার অনুমতিপ্রাপ্তদের) অন্তর থেকে যখন ভয় দূর হবে তখন তারা পরস্পর জিজ্ঞেস করবে- তোমাদের পালনকর্তা কী নির্দেশ দিলেন? তারা বলবে- যা সত্য ও ন্যায় (তার নির্দেশই তিনি দিয়েছেন), তিনি সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ।- (সূরাহ সাবা ৩৪/২৩)। আর এখানে এ কথা বলা হয়নি, তোমাদের প্রতিপালক কী সৃষ্টি করেছেন?
وَقَالَ جَلَّ ذِكْرُهُ (مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ) وَقَالَ مَسْرُوقٌ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ إِذَا تَكَلَّمَ اللهُ بِالْوَحْيِ سَمِعَ أَهْلُ السَّمَوَاتِ شَيْئًا فَإِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ وَسَكَنَ الصَّوْتُ عَرَفُوا أَنَّهُ الْحَقُّ وَنَادَوْا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَيُذْكَرُ عَنْ جَابِرٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أُنَيْسٍ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ يَحْشُرُ اللهُ الْعِبَادَ فَيُنَادِيهِمْ بِصَوْتٍ يَسْمَعُهُ مَنْ بَعُدَ كَمَا يَسْمَعُهُ مَنْ قَرُبَ أَنَا الْمَلِكُ أَنَا الدَّيَّانُ
আল্লাহ্ বলেনঃ কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর কাছে সুপারিশ করবে? (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২৫৫)। বর্ণনাকারী মাসরুক (রহ.) ’আবদুল্লাহ্ ইবনু মাস’ঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, আল্লাহ্ যখন ওয়াহীর দ্বারা বলেন, তখন আসমানের অধিবাসীরা কিছু শুনতে পায়। তাদের অন্তর থেকে যখন ভয় দূর করে দেয়া হয় আর শব্দ স্তিমিত হয়ে যায়, তখন তারা বুঝতে পারে যে, যা ঘটেছে তা অবশ্যই একটা বাস্তব সত্য। তারা পরস্পরকে জিজ্ঞেস করতে থাকে তোমাদের প্রতিপালক কী বলেছেন? জাবির (রাঃ) ’আবদুল্লাহ্ ইবনু উনায়স (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে শুনেছি, আল্লাহ্ সকল বান্দাকে হাশরে সমবেত করে এমন আওয়াজে ডাকবেন যে, নিকটবর্তীদের মত দূরবর্তীরাও শুনতে পাবে। আল্লাহ্ বলবেন আমিই মহা সম্রাট, আমিই প্রতিদানকারী।
৭৪৮১. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ্ তা’আলা যখন আসমানে কোন নির্দেশ জারি করেন, ফেরেশ্তারা তাঁর নির্দেশের প্রতি বিনয় ও আনুগত্য প্রকাশের জন্য স্বীয় পাখাসমূহ হেলাতে থাকেন। তাদের পাখা হেলানোর শব্দটি যেন পাথরের উপর শিকলের ঝনঝনির ধ্বনি।
বর্ণনাকারী বলেন, আলী এ ক্ষেত্রে শব্দটিকে সাফাওয়ান এবং অন্যরা সাফওয়ান পড়েছেন। এরপর ফেরেশ্তাদের অন্তর থেকে যখন ভীতি দূর করা হয় তখন তারা একে অপরকে বলতে থাকে, তোমাদের প্রতিপালক কী হুকুম জারি করেছেন? তাঁরা বলেন, তিনি বলেছেন, সত্য। তিনি মহান ও সর্বোচ্চ।
বর্ণনাকারী ’আলী ..... আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে এরকমই বর্ণনা করেছেন। তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম فُزِّعَ পড়েছেন। বর্ণনাকারী সুফ্ইয়ান (রহ.) বলেছেন যে, আমর (রহ.)-ও এভাবেই পড়েছেন। তিনি বলছেন, আমার জানা নেই, বর্ণনাকারী এরকম শুনেছেন কি না? তবে আমাদের কিরাআত এরকমই। [৪৭০১] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯৬৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯৭৩)
بَاب قَوْلِ اللهِ تَعَالَى {وَلاَ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلاَّ لِمَنْ أَذِنَ لَهُ حَتَّى إِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْكَبِيرُ} وَلَمْ يَقُلْ مَاذَا خَلَقَ رَبُّكُمْ وَقَالَ جَلَّ ذِكْرُهُ {مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ} وَقَالَ مَسْرُوقٌ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ إِذَا تَكَلَّمَ اللهُ بِالْوَحْيِ سَمِعَ أَهْلُ السَّمَوَاتِ شَيْئًا فَإِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ وَسَكَنَ الصَّوْتُ عَرَفُوا أَنَّهُ الْحَقُّ وَنَادَوْا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَيُذْكَرُ عَنْ جَابِرٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أُنَيْسٍ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ يَحْشُرُ اللهُ الْعِبَادَ فَيُنَادِيهِمْ بِصَوْتٍ يَسْمَعُهُ مَنْ بَعُدَ كَمَا يَسْمَعُهُ مَنْ قَرُبَ أَنَا الْمَلِكُ أَنَا الدَّيَّانُ
عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَمْرٍو عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِذَا قَضَى اللهُ الأَمْرَ فِي السَّمَاءِ ضَرَبَتْ الْمَلاَئِكَةُ بِأَجْنِحَتِهَا خُضْعَانًا لِقَوْلِهِ كَأَنَّهُ سِلْسِلَةٌ عَلَى صَفْوَانٍ قَالَ عَلِيٌّ وَقَالَ غَيْرُهُ صَفْوَانٍ يَنْفُذُهُمْ ذَلِكَ فَإِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْكَبِيرُ قَالَ عَلِيٌّ وَحَدَّثَنَا سُفْيَانُ حَدَّثَنَا عَمْرٌو عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ بِهَذَا قَالَ سُفْيَانُ قَالَ عَمْرٌو سَمِعْتُ عِكْرِمَةَ حَدَّثَنَا أَبُو هُرَيْرَةَ قَالَ عَلِيٌّ قُلْتُ لِسُفْيَانَ قَالَ سَمِعْتُ عِكْرِمَةَ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ نَعَمْ قُلْتُ لِسُفْيَانَ إِنَّ إِنْسَانًا رَوَى عَنْ عَمْرٍو عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ يَرْفَعُهُ أَنَّهُ قَرَأَ فُرِّغَ قَالَ سُفْيَانُ هَكَذَا قَرَأَ عَمْرٌو فَلاَ أَدْرِي سَمِعَهُ هَكَذَا أَمْ لاَ قَالَ سُفْيَانُ وَهِيَ قِرَاءَتُنَا
Narrated Abu Huraira:
The Prophet (ﷺ) said, "When Allah ordains something on the Heaven the angels beat with their wings in obedience to His Statement which sounds like that of a chain dragged over a rock. His Statement: "Until when the fear is banished from their hearts, the Angels say, 'What was it that your Lord said?' 'They reply, '(He has said) the Truth. And He is the Most High, The Great. " (34.23)
পরিচ্ছেদঃ ৯৭/৩২. আল্লাহ্ বাণীঃ তাঁর কাছে সুপারিশ কোন কাজে আসবে না, তবে তাদের ব্যতীত যাদেরকে তিনি অনুমতি দেবেন। অতঃপর তাদের (অর্থাৎ আল্লাহর নৈকট্যলাভকারী মালায়িকার কিংবা অন্যের জন্য সুপারিশ করার অনুমতিপ্রাপ্তদের) অন্তর থেকে যখন ভয় দূর হবে তখন তারা পরস্পর জিজ্ঞেস করবে- তোমাদের পালনকর্তা কী নির্দেশ দিলেন? তারা বলবে- যা সত্য ও ন্যায় (তার নির্দেশই তিনি দিয়েছেন), তিনি সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ।- (সূরাহ সাবা ৩৪/২৩)। আর এখানে এ কথা বলা হয়নি, তোমাদের প্রতিপালক কী সৃষ্টি করেছেন?
৭৪৮২. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ্ তাঁর কোন এক নবী থেকে (মধুর সুরে) যেভাবে কুরআন শুনেছেন, সেভাবে আর কিছুই তিনি শোনেননি। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ)-এর এক সঙ্গী বলেছেন, يَتَغَنَّى بِالْقُرْآنِ এর অর্থ আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) উচ্চস্বরে কুরআন পড়া বোঝাতেন। [৫০২৩] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯৬৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯৭৪)
بَاب قَوْلِ اللهِ تَعَالَى {وَلاَ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلاَّ لِمَنْ أَذِنَ لَهُ حَتَّى إِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْكَبِيرُ} وَلَمْ يَقُلْ مَاذَا خَلَقَ رَبُّكُمْ وَقَالَ جَلَّ ذِكْرُهُ {مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ} وَقَالَ مَسْرُوقٌ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ إِذَا تَكَلَّمَ اللهُ بِالْوَحْيِ سَمِعَ أَهْلُ السَّمَوَاتِ شَيْئًا فَإِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ وَسَكَنَ الصَّوْتُ عَرَفُوا أَنَّهُ الْحَقُّ وَنَادَوْا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَيُذْكَرُ عَنْ جَابِرٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أُنَيْسٍ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ يَحْشُرُ اللهُ الْعِبَادَ فَيُنَادِيهِمْ بِصَوْتٍ يَسْمَعُهُ مَنْ بَعُدَ كَمَا يَسْمَعُهُ مَنْ قَرُبَ أَنَا الْمَلِكُ أَنَا الدَّيَّانُ
يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ عَنْ عُقَيْلٍ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ أَخْبَرَنِي أَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم مَا أَذِنَ اللهُ لِشَيْءٍ مَا أَذِنَ لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم يَتَغَنَّى بِالْقُرْآنِ وَقَالَ صَاحِبٌ لَهُ يُرِيدُ أَنْ يَجْهَرَ بِهِ
Narrated Abu Huraira:
Allah's Messenger (ﷺ) said, "Allah never listens to anything as He listens to the Prophet (ﷺ) reciting Qur'an in a pleasant sweet sounding voice." A companion of Abu Huraira said, "He means, reciting the Qur'an aloud."
পরিচ্ছেদঃ ৯৭/৩২. আল্লাহ্ বাণীঃ তাঁর কাছে সুপারিশ কোন কাজে আসবে না, তবে তাদের ব্যতীত যাদেরকে তিনি অনুমতি দেবেন। অতঃপর তাদের (অর্থাৎ আল্লাহর নৈকট্যলাভকারী মালায়িকার কিংবা অন্যের জন্য সুপারিশ করার অনুমতিপ্রাপ্তদের) অন্তর থেকে যখন ভয় দূর হবে তখন তারা পরস্পর জিজ্ঞেস করবে- তোমাদের পালনকর্তা কী নির্দেশ দিলেন? তারা বলবে- যা সত্য ও ন্যায় (তার নির্দেশই তিনি দিয়েছেন), তিনি সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ।- (সূরাহ সাবা ৩৪/২৩)। আর এখানে এ কথা বলা হয়নি, তোমাদের প্রতিপালক কী সৃষ্টি করেছেন?
৭৪৮৩. আবূ সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ্ তা’আলা আদমকে বলবেন, হে আদম! আদম (আঃ) জবাবে বলবেন, হে আল্লাহ্! তোমাদের নিকটে আমি হাযির, তোমার প্রতি আমি বহু ধন্যবাদ জানাচ্ছি। অতঃপর আল্লাহ্ তাকে এ শব্দে ডাকবেন, আল্লাহ্ তোমাকে নির্দেশ করছেন, তোমার সন্তানদের মধ্য থেকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য একটি দলকে তুমি বের কর। [৩৩৪৮] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯৬৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯৭৫)
بَاب قَوْلِ اللهِ تَعَالَى {وَلاَ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلاَّ لِمَنْ أَذِنَ لَهُ حَتَّى إِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْكَبِيرُ} وَلَمْ يَقُلْ مَاذَا خَلَقَ رَبُّكُمْ وَقَالَ جَلَّ ذِكْرُهُ {مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ} وَقَالَ مَسْرُوقٌ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ إِذَا تَكَلَّمَ اللهُ بِالْوَحْيِ سَمِعَ أَهْلُ السَّمَوَاتِ شَيْئًا فَإِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ وَسَكَنَ الصَّوْتُ عَرَفُوا أَنَّهُ الْحَقُّ وَنَادَوْا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَيُذْكَرُ عَنْ جَابِرٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أُنَيْسٍ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ يَحْشُرُ اللهُ الْعِبَادَ فَيُنَادِيهِمْ بِصَوْتٍ يَسْمَعُهُ مَنْ بَعُدَ كَمَا يَسْمَعُهُ مَنْ قَرُبَ أَنَا الْمَلِكُ أَنَا الدَّيَّانُ
عُمَرُ بْنُ حَفْصِ بْنِ غِيَاثٍ حَدَّثَنَا أَبِي حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ حَدَّثَنَا أَبُو صَالِحٍ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ اللهُ يَا آدَمُ فَيَقُولُ لَبَّيْكَ وَسَعْدَيْكَ فَيُنَادَى بِصَوْتٍ إِنَّ اللهَ يَأْمُرُكَ أَنْ تُخْرِجَ مِنْ ذُرِّيَّتِكَ بَعْثًا إِلَى النَّارِ
Narrated Abu Sa`id Al-Khudri:
The Prophet (ﷺ) said, "Allah will say (on the Day of Resurrection), 'O Adam!' Adam will reply, 'Labbaik wa Sa`daik! ' Then a loud Voice will be heard (Saying) 'Allah Commands you to take out the mission of the Hell Fire from your offspring.' "
পরিচ্ছেদঃ ৯৭/৩২. আল্লাহ্ বাণীঃ তাঁর কাছে সুপারিশ কোন কাজে আসবে না, তবে তাদের ব্যতীত যাদেরকে তিনি অনুমতি দেবেন। অতঃপর তাদের (অর্থাৎ আল্লাহর নৈকট্যলাভকারী মালায়িকার কিংবা অন্যের জন্য সুপারিশ করার অনুমতিপ্রাপ্তদের) অন্তর থেকে যখন ভয় দূর হবে তখন তারা পরস্পর জিজ্ঞেস করবে- তোমাদের পালনকর্তা কী নির্দেশ দিলেন? তারা বলবে- যা সত্য ও ন্যায় (তার নির্দেশই তিনি দিয়েছেন), তিনি সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ।- (সূরাহ সাবা ৩৪/২৩)। আর এখানে এ কথা বলা হয়নি, তোমাদের প্রতিপালক কী সৃষ্টি করেছেন?
৭৪৮৪. ’আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, কোন নারীর ব্যাপারে আমি এত হিংসা করিনি, যতটা খাদিজাহ (রাঃ)-এর ব্যাপারে করেছি। আর তার কারণ এই যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রব্ব তাঁকে আদেশ দিয়েছেন যে, খাদিজাহ (রাঃ)-কে জান্নাতের একটি ঘরের খোশ খবর পৌঁছে দিন। [৩৮১৬] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯৬৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯৭৬)
بَاب قَوْلِ اللهِ تَعَالَى {وَلاَ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلاَّ لِمَنْ أَذِنَ لَهُ حَتَّى إِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْكَبِيرُ} وَلَمْ يَقُلْ مَاذَا خَلَقَ رَبُّكُمْ وَقَالَ جَلَّ ذِكْرُهُ {مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ} وَقَالَ مَسْرُوقٌ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ إِذَا تَكَلَّمَ اللهُ بِالْوَحْيِ سَمِعَ أَهْلُ السَّمَوَاتِ شَيْئًا فَإِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ وَسَكَنَ الصَّوْتُ عَرَفُوا أَنَّهُ الْحَقُّ وَنَادَوْا مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ قَالُوا الْحَقَّ وَيُذْكَرُ عَنْ جَابِرٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أُنَيْسٍ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ يَحْشُرُ اللهُ الْعِبَادَ فَيُنَادِيهِمْ بِصَوْتٍ يَسْمَعُهُ مَنْ بَعُدَ كَمَا يَسْمَعُهُ مَنْ قَرُبَ أَنَا الْمَلِكُ أَنَا الدَّيَّانُ
عُبَيْدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ مَا غِرْتُ عَلَى امْرَأَةٍ مَا غِرْتُ عَلَى خَدِيجَةَ وَلَقَدْ أَمَرَهُ رَبُّهُ أَنْ يُبَشِّرَهَا بِبَيْتٍ فِي الْجَنَّةِ
Narrated `Aisha:
I never felt so jealous of any woman as I felt of Khadija, for Allah ordered him (the Prophet (ﷺ) ) to give Khadija the glad tidings of a palace in Paradise (for her).