পরিচ্ছেদঃ ৬২/৯. আবূল হাসান ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।

وَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم لِعَلِيٍّ أَنْتَ مِنِّيْ وَأَنَا مِنْكَ وَقَالَ عُمَرُ تُوُفِّيَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ عَنْهُ رَاضٍ

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘আলী (রাঃ)-কে বলেছেন, তুমি আমার ঘনিষ্ঠ আপনজন আমি তোমার একান্ত শ্রদ্ধাভাজন। ‘উমার (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওফাত পর্যন্ত তাঁর উপর সন্তুষ্ট ছিলেন।


৩৭০১. সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমি আগামীকাল এমন এক ব্যক্তিকে পতাকা দিব যাঁর হাতে আল্লাহ্ বিজয় দান করবেন। রাবী বলেন, তারা এই আগ্রহ ভরে রাত্রি যাপন করলেন যে, কাকে এ পতাকা দেয়া হবে। যখন ভোর হল তখন সকলেই আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট গিয়ে উপস্থিত হলেন। তাদের প্রত্যেকেই এ আশা করছিলেন যে পতাকা তাকে দেয়া হবে। অতঃপর তিনি বললেন, ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কোথায়? তাঁরা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! তিনি চক্ষু রোগে আক্রান্ত। তিনি বললেন, কাউকে পাঠিয়ে তাকে আমার নিকট নিয়ে এস। যখন তিনি এলেন, তখন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর দু’চোখে থুথু লাগিয়ে দিলেন এবং তাঁর জন্য দু‘আও করলেন। এতে তিনি এমন সুস্থ হয়ে গেলেন যেন তাঁর চোখে কোন রোগই ছিল না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে পতাকাটি দিলেন। ‘আলী (রাঃ) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! তারা যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের মত না হয়ে যাবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমি কি তাদের সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে যাব। তিনি বললেন, তুমি সোজা এগিয়ে যেতে থাক এবং তাদের আঙ্গিণায় পৌঁছে তাদেরকে ইসলাম গ্রহণের দা‘ওয়াত দাও। তাদের উপর আল্লাহর যে দায়িত্ব ও কর্তব্য আছে তাও তাদেরকে জানিয়ে দাও। আল্লাহর কসম, তোমার দ্বারা যদি একটি মানুষও হিদায়াত লাভ করে, তা হবে তোমার জন্য লাল রং এর উট পাওয়ার চেয়েও উত্তম। (২৯৪২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩৩)

 

بَابُ مَنَاقِبِ عَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ الْقُرَشِيِّ الْهَاشِمِيِّ أَبِي الْحَسَن

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيْدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيْزِ عَنْ أَبِيْ حَازِمٍ عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ قَالَ لَاعْطِيَنَّ الرَّايَةَ غَدًا رَجُلًا يَفْتَحُ اللهُ عَلَى يَدَيْهِ قَالَ فَبَاتَ النَّاسُ يَدُوكُوْنَ لَيْلَتَهُمْ أَيُّهُمْ يُعْطَاهَا فَلَمَّا أَصْبَحَ النَّاسُ غَدَوْا عَلَى رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم كُلُّهُمْ يَرْجُوْ أَنْ يُعْطَاهَا فَقَالَ أَيْنَ عَلِيُّ بْنُ أَبِيْ طَالِبٍ فَقَالُوْا يَشْتَكِيْ عَيْنَيْهِ يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ فَأَرْسِلُوْا إِلَيْهِ فَأْتُوْنِيْ بِهِ فَلَمَّا جَاءَ بَصَقَ فِيْ عَيْنَيْهِ وَدَعَا لَهُ فَبَرَأَ حَتَّى كَأَنْ لَمْ يَكُنْ بِهِ وَجَعٌ فَأَعْطَاهُ الرَّايَةَ فَقَالَ عَلِيٌّ يَا رَسُوْلَ اللهِ أُقَاتِلُهُمْ حَتَّى يَكُوْنُوْا مِثْلَنَا فَقَالَ انْفُذْ عَلَى رِسْلِكَ حَتَّى تَنْزِلَ بِسَاحَتِهِمْ ثُمَّ ادْعُهُمْ إِلَى الْإِسْلَامِ وَأَخْبِرْهُمْ بِمَا يَجِبُ عَلَيْهِمْ مِنْ حَقِّ اللهِ فِيْهِ فَوَاللهِ لَانْ يَهْدِيَ اللهُ بِكَ رَجُلًا وَاحِدًا خَيْرٌ لَكَ مِنْ أَنْ يَكُوْنَ لَكَ حُمْرُ النَّعَمِ

حدثنا قتيبة بن سعيد حدثنا عبد العزيز عن ابي حازم عن سهل بن سعد ان رسول الله قال لاعطين الراية غدا رجلا يفتح الله على يديه قال فبات الناس يدوكون ليلتهم ايهم يعطاها فلما اصبح الناس غدوا على رسول الله صلى الله عليه وسلم كلهم يرجو ان يعطاها فقال اين علي بن ابي طالب فقالوا يشتكي عينيه يا رسول الله قال فارسلوا اليه فاتوني به فلما جاء بصق في عينيه ودعا له فبرا حتى كان لم يكن به وجع فاعطاه الراية فقال علي يا رسول الله اقاتلهم حتى يكونوا مثلنا فقال انفذ على رسلك حتى تنزل بساحتهم ثم ادعهم الى الاسلام واخبرهم بما يجب عليهم من حق الله فيه فوالله لان يهدي الله بك رجلا واحدا خير لك من ان يكون لك حمر النعم


Narrated Sahl bin Sa`d:

Allah's Messenger (ﷺ) said, "Tomorrow I will give the flag to a man with whose leadership Allah will grant (the Muslim) victory." So the people kept on thinking the whole night as to who would be given the flag. The next morning the people went to Allah's Messenger (ﷺ) and every one of them hoped that he would be given the flag. The Prophet (ﷺ) said, "Where is `Ali bin Abi Talib?" The people replied, "He is suffering from eye trouble, O Allah's Messenger (ﷺ)." He said, "Send for him and bring him to me." So when `Ali came, the Prophet (ﷺ) spat in his eyes and invoked good on him, and be became alright as if he had no ailment. The Prophet (ﷺ) then gave him the flag. `Ali said, "O Allah's Messenger (ﷺ)! Shall I fight them (i.e. enemy) till they become like us?" The Prophet (ﷺ) said, "Proceed to them steadily till you approach near to them and then invite them to Islam and inform them of their duties towards Allah which Islam prescribes for them, for by Allah, if one man is guided on the right path (i.e. converted to Islam) through you, it would be better for you than (a great number of) red camels."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৯. আবূল হাসান ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।

৩৭০২. সালামাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- এর সঙ্গে খায়বার যুদ্ধে যাননি। কেননা তাঁর চোখে অসুখ ছিল। এতে তিনি বললেন, আমি কি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে যাব না? অতঃপর তিনি বেরিয়ে পড়লেন এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে মিলিত হলেন। যেদিন সকালে আল্লাহ্ বিজয় দান করলেন, তার আগের রাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আগামী কাল ভোরে আমি এমন এক লোককে পতাকা দিব, অথবা বলেছিলেন যে, এমন এক লোক ঝান্ডা ধারণ করবে যাঁকে আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভালবাসেন, অথবা বলেছিলেন, সে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলকে ভালবাসে। তাঁর মাধ্যমে আল্লাহ্ তা‘আলা বিজয় দান করবেন। অতঃপর আমরা দেখতে পেলাম তিনি হলেন ‘আলী (রাঃ), অথচ আমরা তাঁর সম্পর্কে এমনটি আশা করিনি। তাই সকলেই বলে উঠলেন, এই যে ‘আলী (রাঃ)। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকেই দিলেন এবং তাঁর মাধ্যমেই আল্লাহ্ তা‘আলা বিজয় দিলেন। (২৯৭৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩৪)

بَابُ مَنَاقِبِ عَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ الْقُرَشِيِّ الْهَاشِمِيِّ أَبِي الْحَسَن

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ حَدَّثَنَا حَاتِمٌ عَنْ يَزِيْدَ بْنِ أَبِيْ عُبَيْدٍ عَنْ سَلَمَةَ قَالَ كَانَ عَلِيٌّ قَدْ تَخَلَّفَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِيْ خَيْبَرَ وَكَانَ بِهِ رَمَدٌ فَقَالَ أَنَا أَتَخَلَّفُ عَنْ رَسُوْلِ اللهِ فَخَرَجَ عَلِيٌّ فَلَحِقَ بِالنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَلَمَّا كَانَ مَسَاءُ اللَّيْلَةِ الَّتِيْ فَتَحَهَا اللهُ فِيْ صَبَاحِهَا قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَاعْطِيَنَّ الرَّايَةَ أَوْ لَيَأْخُذَنَّ الرَّايَةَ غَدًا رَجُلًا يُحِبُّهُ اللهُ وَرَسُوْلُهُ أَوْ قَالَ يُحِبُّ اللهَ وَرَسُوْلَهُ يَفْتَحُ اللهُ عَلَيْهِ فَإِذَا نَحْنُ بِعَلِيٍّ وَمَا نَرْجُوْهُ فَقَالُوْا هَذَا عَلِيٌّ فَأَعْطَاهُ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم الرَّايَةَ فَفَتَحَ اللهُ عَلَيْهِ

حدثنا قتيبة حدثنا حاتم عن يزيد بن ابي عبيد عن سلمة قال كان علي قد تخلف عن النبي صلى الله عليه وسلم في خيبر وكان به رمد فقال انا اتخلف عن رسول الله فخرج علي فلحق بالنبي صلى الله عليه وسلم فلما كان مساء الليلة التي فتحها الله في صباحها قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لاعطين الراية او لياخذن الراية غدا رجلا يحبه الله ورسوله او قال يحب الله ورسوله يفتح الله عليه فاذا نحن بعلي وما نرجوه فقالوا هذا علي فاعطاه رسول الله صلى الله عليه وسلم الراية ففتح الله عليه


Narrated Salama:

`Ali happened to stay behind the Prophet (ﷺ) and (did not join him) during the battle of Khaibar for he was having eye trouble. Then he said, "How could I remain behind Allah's Messenger (ﷺ)?" So `Ali set out following the Prophet (ﷺ) , When it was the eve of the day in the morning of which Allah helped (the Muslims) to conquer it, Allah's Messenger (ﷺ) said, "I will give the flag (to a man), or tomorrow a man whom Allah and His Apostle love will take the flag," or said, "A man who loves Allah and His Apostle; and Allah will grant victory under his leadership." Suddenly came `Ali whom we did not expect. The people said, "This is `Ali." Allah's Messenger (ﷺ) gave him the flag and Allah granted victory under his leadership.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৯. আবূল হাসান ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।

৩৭০৩. আবূ হাযিম (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক লোক সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ)-এর নিকট হাযির হয়ে বললেন, মদিনার অমুক আমীর মিম্বরের নিকটে বসে ‘আলী (রাঃ) সম্পর্কে অপ্রিয় কথা বলছে। তিনি বললেন, সে কী বলছে? সে বলল, সে তাকে আবূ তুরাব (রাঃ) বলে উল্লেখ করছে। সাহল (রাঃ) হেসে দিলেন এবং বললেন, আল্লাহর কসম, তাঁর এ নাম নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-ই রেখেছিলেন। এ নাম অপেক্ষা তাঁর নিকট বেশি প্রিয় আর কোন নাম ছিল না। আমি ঘটনাটি জানার জন্য সাহল (রাঃ)-এর নিকট ইচ্ছে প্রকাশ করলাম এবং তাকে বললাম, হে আবূ ‘আব্বাস! এটা কিভাবে হয়েছিল। তিনি বললেন, ‘আলী (রাঃ) ফাতিমাহ (রাঃ)-এর নিকট গেলেন এবং কিছুক্ষণ পর ফিরে এস মসজিদে শুয়ে রইলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এসে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার চাচাত ভাই কোথায়? তিনি বললেন, মসজিদে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর খোঁজে বেরিয়ে পড়লেন। পরে তিনি তাঁকে এমন অবস্থায় পেলেন যে তাঁর চাদর পিঠ হতে সরে গিয়েছে। তাঁর পিঠে ধূলা-বালি লেগে গেছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর পিঠ হতে ধূলা-বালি ঝাড়তে ঝাড়তে বললেন, উঠে বস হে আবূ তুরাব! কথাটি দু‘বার বলেছিলেন। (৪৪১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩৫)

بَابُ مَنَاقِبِ عَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ الْقُرَشِيِّ الْهَاشِمِيِّ أَبِي الْحَسَن

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ مَسْلَمَةَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيْزِ بْنُ أَبِيْ حَازِمٍ عَنْ أَبِيْهِ أَنَّ رَجُلًا جَاءَ إِلَى سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ فَقَالَ هَذَا فُلَانٌ لِأَمِيْرِ الْمَدِيْنَةِ يَدْعُوْ عَلِيًّا عِنْدَ الْمِنْبَرِ قَالَ فَيَقُوْلُ مَاذَا قَالَ يَقُوْلُ لَهُ أَبُوْ تُرَابٍ فَضَحِكَ قَالَ وَاللهِ مَا سَمَّاهُ إِلَّا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَمَا كَانَ لَهُ اسْمٌ أَحَبَّ إِلَيْهِ مِنْهُ فَاسْتَطْعَمْتُ الْحَدِيْثَ سَهْلًا وَقُلْتُ يَا أَبَا عَبَّاسٍ كَيْفَ ذَلِكَ قَالَ دَخَلَ عَلِيٌّ عَلَى فَاطِمَةَ ثُمَّ خَرَجَ فَاضْطَجَعَ فِي الْمَسْجِدِ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم أَيْنَ ابْنُ عَمِّكِ قَالَتْ فِي الْمَسْجِدِ فَخَرَجَ إِلَيْهِ فَوَجَدَ رِدَاءَهُ قَدْ سَقَطَ عَنْ ظَهْرِهِ وَخَلَصَ التُّرَابُ إِلَى ظَهْرِهِ فَجَعَلَ يَمْسَحُ التُّرَابَ عَنْ ظَهْرِهِ فَيَقُوْلُ اجْلِسْ يَا أَبَا تُرَابٍ مَرَّتَيْنِ

حدثنا عبد الله بن مسلمة حدثنا عبد العزيز بن ابي حازم عن ابيه ان رجلا جاء الى سهل بن سعد فقال هذا فلان لامير المدينة يدعو عليا عند المنبر قال فيقول ماذا قال يقول له ابو تراب فضحك قال والله ما سماه الا النبي صلى الله عليه وسلم وما كان له اسم احب اليه منه فاستطعمت الحديث سهلا وقلت يا ابا عباس كيف ذلك قال دخل علي على فاطمة ثم خرج فاضطجع في المسجد فقال النبي صلى الله عليه وسلم اين ابن عمك قالت في المسجد فخرج اليه فوجد رداءه قد سقط عن ظهره وخلص التراب الى ظهره فجعل يمسح التراب عن ظهره فيقول اجلس يا ابا تراب مرتين


Narrated Abu Hazim:

A man came to Sahl bin Sa`d and said, "This is so-and-so," meaning the Governor of Medina, "He is calling `Ali bad names near the pulpit." Sahl asked, "What is he saying?" He (i.e. the man) replied, "He calls him (i.e. `Ali) Abu Turab." Sahl laughed and said, "By Allah, none but the Prophet (ﷺ) called him by this name and no name was dearer to `Ali than this." So I asked Sahl to tell me more, saying, "O Abu `Abbas! How (was this name given to `Ali)?" Sahl said, "`Ali went to Fatima and then came out and slept in the Mosque. The Prophet (ﷺ) asked Fatima, "Where is your cousin?" She said, "In the Mosque." The Prophet (ﷺ) went to him and found that his (i.e. `Ali's) covering sheet had slipped of his back and dust had soiled his back. The Prophet (ﷺ) started wiping the dust off his back and said twice, "Get up! O Abu Turab (i.e. O. man with the dust).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৯. আবূল হাসান ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।

৩৭০৪.সাদ ইবনু ‘উবাইদাহ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক লোক ইবনু ‘উমার (রাঃ)-এর কাছে এসে ‘উসমান (রাঃ) সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করল। তিনি ‘উসমান (রাঃ)-এর কতিপয় ভাল গুণ বর্ণনা করলেন। ইবনু ‘উমার (রাঃ) ঐ লোককে বললেন, মনে হয় এটা তোমার নিকট খারাপ লাগছে। সে বলল, হাঁ। ইবনু ‘উমার (রাঃ) বললেন, আল্লাহ্ (তোমাকে) অপমানিত করুন! অতঃপর সে ব্যক্তি ‘আলী (রাঃ)-এর সম্পর্কে জিজ্ঞেস করল। তিনি তাঁরও কতিপয় ভাল গুণ বর্ণনা করলেন এবং বললেন, ঐ দেখ! তাঁর ঘরটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ঘরগুলির মধ্যে অবস্থিত। অতঃপর তিনি বললেন, মনে হয় এ সব কথা শুনতে তোমার খারাপ লাগছে। সে বলল, হাঁ। ইবনু ‘উমার (রাঃ) বললেন, আল্লাহ্ তোমাকে লাঞ্ছিত করুন। যাও, আমার বিরুদ্ধে যত পার কর। (৩১৩০) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩৬)

بَابُ مَنَاقِبِ عَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ الْقُرَشِيِّ الْهَاشِمِيِّ أَبِي الْحَسَن

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ حَدَّثَنَا حُسَيْنٌ عَنْ زَائِدَةَ عَنْ أَبِيْ حَصِيْنٍ عَنْ سَعْدِ بْنِ عُبَيْدَةَ قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى ابْنِ عُمَرَ فَسَأَلَهُ عَنْ عُثْمَانَ فَذَكَرَ عَنْ مَحَاسِنِ عَمَلِهِ قَالَ لَعَلَّ ذَاكَ يَسُوءُكَ قَالَ نَعَمْ قَالَ فَأَرْغَمَ اللهُ بِأَنْفِكَ ثُمَّ سَأَلَهُ عَنْ عَلِيٍّ فَذَكَرَ مَحَاسِنَ عَمَلِهِ قَالَ هُوَ ذَاكَ بَيْتُهُ أَوْسَطُ بُيُوْتِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ قَالَ لَعَلَّ ذَاكَ يَسُوءُكَ قَالَ أَجَلْ قَالَ فَأَرْغَمَ اللهُ بِأَنْفِكَ انْطَلِقْ فَاجْهَدْ عَلَيَّ جَهْدَكَ

حدثنا محمد بن رافع حدثنا حسين عن زاىدة عن ابي حصين عن سعد بن عبيدة قال جاء رجل الى ابن عمر فساله عن عثمان فذكر عن محاسن عمله قال لعل ذاك يسوءك قال نعم قال فارغم الله بانفك ثم ساله عن علي فذكر محاسن عمله قال هو ذاك بيته اوسط بيوت النبي صلى الله عليه وسلم ثم قال لعل ذاك يسوءك قال اجل قال فارغم الله بانفك انطلق فاجهد علي جهدك


Narrated Sa`d bin 'Ubaida:

A man came to Ibn `Umar and asked about `Uthman and Ibn `Umar mentioned his good deeds and said to the questioner. "Perhaps these facts annoy you?" The other said, "Yes." Ibn `Umar said, "May Allah stick your nose in the dust (i.e. degrade you)!' Then the man asked him about `Ali. Ibn `Umar mentioned his good deeds and said, "It is all true, and that is his house in the midst of the houses of the Prophet. Perhaps these facts have hurt you?" The questioner said, "Yes." Ibn `Umar said, "May Allah stick your nose in the dust (i.e. degrade you or make you do things which you hate) ! Go away and do whatever you can against me."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৯. আবূল হাসান ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।

৩৭০৫. ‘আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, ফাতিমাহ (রাঃ) যাঁতা চালানোর কষ্ট সম্পর্কে একদা অভিযোগ প্রকাশ করলেন। এপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট কিছু সংখ্যক যুদ্ধবন্দী আসল। ফাতিমাহ (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট গেলেন। কিন্তু তাঁকে না পেয়ে ‘আয়িশাহ (রাঃ)-এর নিকট তাঁর কথা বলে আসলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ঘরে আসলেন তখন ফাতিমাহ (রাঃ) এর আগমন ও উদ্দেশ্যের ব্যাপারে ‘আয়িশাহ (রাঃ) তাঁকে জানালেন। (আলী (রাঃ) বলেন) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের এখানে আসলেন, যখন আমরা বিছানায় শুয়ে পড়েছিলাম। তাঁকে দেখে আমি উঠে বসতে চাইলাম। কিন্তু তিনি বললেন, তোমরা নিজ নিজ অবস্থায় থাক এবং তিনি আমাদের মাঝে এমনভাবে বসে পড়লেন যে আমি তাঁর দুই পায়ের শীতলতা আমার বক্ষে অনুভব করলাম। তিনি বললেন, তোমরা যা চেয়েছিলে আমি কি তার চেয়েও উত্তম জিনিস শিক্ষা দিব না? তোমরা যখন ঘুমানোর উদ্দেশে বিছানায় যাবে তখন চৌত্রিশ বার ‘‘আল্লাহ্ আকবার’’ তেত্রিশবার ‘‘সুবহানাল্লাহ’’ তেত্রিশবার ‘‘আল হামদুলিল্লাহ’’ পড়ে নিবে। এটা খাদিম অপেক্ষা অনেক উত্তম। (৩১১৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪৩০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩৭)

بَابُ مَنَاقِبِ عَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ الْقُرَشِيِّ الْهَاشِمِيِّ أَبِي الْحَسَن

حَدَّثَنِيْ مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ حَدَّثَنَا غُنْدَرٌ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ الْحَكَمِ سَمِعْتُ ابْنَ أَبِيْ لَيْلَى قَالَ حَدَّثَنَا عَلِيٌّ أَنَّ فَاطِمَةَ عَلَيْهَا السَّلَام شَكَتْ مَا تَلْقَى مِنْ أَثَرِ الرَّحَا فَأَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم سَبْيٌ فَانْطَلَقَتْ فَلَمْ تَجِدْهُ فَوَجَدَتْ عَائِشَةَ فَأَخْبَرَتْهَا فَلَمَّا جَاءَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم أَخْبَرَتْهُ عَائِشَةُ بِمَجِيءِ فَاطِمَةَ فَجَاءَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم إِلَيْنَا وَقَدْ أَخَذْنَا مَضَاجِعَنَا فَذَهَبْتُ لِأَقُومَ فَقَالَ عَلَى مَكَانِكُمَا فَقَعَدَ بَيْنَنَا حَتَّى وَجَدْتُ بَرْدَ قَدَمَيْهِ عَلَى صَدْرِيْ وَقَالَ أَلَا أُعَلِّمُكُمَا خَيْرًا مِمَّا سَأَلْتُمَانِيْ إِذَا أَخَذْتُمَا مَضَاجِعَكُمَا تُكَبِّرَا أَرْبَعًا وَثَلَاثِيْنَ وَتُسَبِّحَا ثَلَاثًا وَثَلَاثِيْنَ وَتَحْمَدَا ثَلَاثًا وَثَلَاثِيْنَ فَهُوَ خَيْرٌ لَكُمَا مِنْ خَادِمٍ

حدثني محمد بن بشار حدثنا غندر حدثنا شعبة عن الحكم سمعت ابن ابي ليلى قال حدثنا علي ان فاطمة عليها السلام شكت ما تلقى من اثر الرحا فاتى النبي صلى الله عليه وسلم سبي فانطلقت فلم تجده فوجدت عاىشة فاخبرتها فلما جاء النبي صلى الله عليه وسلم اخبرته عاىشة بمجيء فاطمة فجاء النبي صلى الله عليه وسلم الينا وقد اخذنا مضاجعنا فذهبت لاقوم فقال على مكانكما فقعد بيننا حتى وجدت برد قدميه على صدري وقال الا اعلمكما خيرا مما سالتماني اذا اخذتما مضاجعكما تكبرا اربعا وثلاثين وتسبحا ثلاثا وثلاثين وتحمدا ثلاثا وثلاثين فهو خير لكما من خادم


Narrated `Ali:

Fatima complained of the suffering caused to her by the hand mill. Some Captives were brought to the Prophet, she came to him but did not find him at home `Aisha was present there to whom she told (of her desire for a servant). When the Prophet (ﷺ) came, Aisha informed him about Fatima's visit. `Ali added "So the Prophet (ﷺ) came to us, while we had gone to our bed I wanted to get up but the Prophet (ﷺ) said, "Remain at your place". Then he sat down between us till I found the coolness of his feet on my chest. Then he said, "Shall I teach you a thing which is better than what you have asked me? When you go to bed, say, 'Allahu-Akbar' thirty-four times, and 'Subhan Allah thirty-three times, and 'Al hamdu-li l-lah thirty-three times for that is better for you both than a servant."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৯. আবূল হাসান ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।

৩৭০৬. সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘আলী (রাঃ)-কে বলেছিলেন, তুমি কি এতে সন্তুষ্ট নও যে, যেভাবে হারূন (আঃ) মূসা (আঃ)-এর নিকট হতে মর্যাদা লাভ করেছিলেন, তুমিও আমার নিকট সেই মর্যাদা লাভ কর। (৪৪১৬, মুসলিম ৪৪/৪ হাঃ ২৪০৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪৩১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩৮)

بَابُ مَنَاقِبِ عَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ الْقُرَشِيِّ الْهَاشِمِيِّ أَبِي الْحَسَن

حَدَّثَنِيْ مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ حَدَّثَنَا غُنْدَرٌ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ سَعْدٍ قَالَ سَمِعْتُ إِبْرَاهِيْمَ بْنَ سَعْدٍ عَنْ أَبِيْهِ قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم لِعَلِيٍّ أَمَا تَرْضَى أَنْ تَكُوْنَ مِنِّيْ بِمَنْزِلَةِ هَارُوْنَ مِنْ مُوْسَى

حدثني محمد بن بشار حدثنا غندر حدثنا شعبة عن سعد قال سمعت ابراهيم بن سعد عن ابيه قال قال النبي صلى الله عليه وسلم لعلي اما ترضى ان تكون مني بمنزلة هارون من موسى


And narrated Sad

that the Prophet (ﷺ) said to 'Ali, "Will you not be pleased from this that you are to me like Aaron was to Moses?"


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৯. আবূল হাসান ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।

৩৭০৭. ‘আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, তোমরা আগে হতে যেভাবে ফয়সালা করে আসছ সেভাবেই কর কেননা পারস্পরিক বিবাদ আমি অপছন্দ করি। যেন সকল লোক এক দল ভুক্ত হয়ে থাকে। অথবা আমি এমন অবস্থায় দুনিয়া হতে বিদায় হই যেভাবে আমার সাথীগণ দুনিয়া হতে বিদায় নিয়েছেন। (মুহাম্মদ) ইবনু সীরীন (রহ.) এ ধারণা পোষণ করতেন যে, ‘আলী (রাঃ) এর (১ম খলীফা হওয়া সম্পর্কে) যে সব কথা তার হতে (রাফিযী সম্প্রদায় কর্তৃক) বর্ণিত তার অধিকাংশই ভিত্তিহীন। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪৩২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩৯)

بَابُ مَنَاقِبِ عَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ الْقُرَشِيِّ الْهَاشِمِيِّ أَبِي الْحَسَن

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْجَعْدِ أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ عَنْ أَيُّوْبَ عَنْ ابْنِ سِيْرِيْنَ عَنْ عَبِيْدَةَ عَنْ عَلِيٍّ قَالَ اقْضُوْا كَمَا كُنْتُمْ تَقْضُوْنَ فَإِنِّيْ أَكْرَهُ الِاخْتِلَافَ حَتَّى يَكُوْنَ لِلنَّاسِ جَمَاعَةٌ أَوْ أَمُوْتَ كَمَا مَاتَ أَصْحَابِيْ فَكَانَ ابْنُ سِيْرِيْنَ يَرَى أَنَّ عَامَّةَ مَا يُرْوَى عَنْ عَلِيٍّ الْكَذِبُ

حدثنا علي بن الجعد اخبرنا شعبة عن ايوب عن ابن سيرين عن عبيدة عن علي قال اقضوا كما كنتم تقضون فاني اكره الاختلاف حتى يكون للناس جماعة او اموت كما مات اصحابي فكان ابن سيرين يرى ان عامة ما يروى عن علي الكذب


Narrated Ubaida:

Ali said (to the people of 'Iraq), "Judge as you used to judge, for I hate differences (and I do my best ) till the people unite as one group, or I die as my companions have died."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৭ পর্যন্ত, সর্বমোট ৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে