পরিচ্ছেদঃ কেউ তার মুসলিম ভাইয়ের প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দিবে না।

১১৩৫. আহমদ ইবন মানী’ ও কুতায়বা (রহঃ) ...... আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, কুতায়বা বলেন, আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু হাদীসটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌঁছিয়েছেন, আবূ আহমাদ বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কেউ তার মুসলিম ভ্রাতার বিক্রির উপর বিক্রির প্রস্তাব দিবে না এবং কেউ তার ভ্রাতার বিবাহের প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দিবে না। - ইবনু মাজাহ ২১৭২, বুখারি, মুসলিম, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১১৩৪ [আল মাদানী প্রকাশনী]

এই বিষয়ে সামুরা ও ইবনু উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবূ ঈসা (রহঃ) বলেনঃ আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত হাদীসটি হাসান-সাহীহ। ইমাম মালিক ইবনু আনাস (রহঃ) বলেন, কারো প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দেওয়া নিষিদ্ধ হওয়ার অর্থ হলো, কোন মহিলাকে বিয়ের প্রস্তাব প্রদানের পর সে যদি রাযী হয় তবে এই প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দিবে না, আমাদের কাছে এই হাদীসটির মর্ম হলো কোন ব্যক্তি কোন মহিলাকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার পর সে যদি তাতে রাযী হয়ে যায় এবং উক্ত প্রস্তাবের প্রতি সে ঝুকে পড়ে এমতাস্থায় কারো জন্য জায়েয নেই এই প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দেওয়া। কিন্তু প্রথম প্রস্তাবের প্রতি ঐ মহিলার অনুরক্তি বা সম্মতি জানার পূর্বে তাকে প্রস্তাব দেওয়াতে দোষ নেই।

ফাতিমা বিনত কায়স রাদিয়াল্লাহু আনহা -এর ঘটনাটি এর প্রমাণ। তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে্ এসে বলেছিলেন, আবূ জাহম ইবনু হুযায়ফা ও মুয়াবিয়া ইবনু আবূ সুফইয়ান উভয়েই তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন। তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আবূ জাহম তো হলো এমন ব্যক্তি যে মহিলাদের থেকে তার লাঠি সরায়না। আর মুয়াবিয়া তো দরিদ্র। তার তো ধন-সম্পদ নেই। বরঞ্চ তুমি উসামাকে বিয়ে কর। আমাদের মতে এই হাদীসটির অর্থ এই দাড়ায় যে, ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহা এতদুভয়ের একজনের ক্ষেত্রেও সে সম্মত বলে তাঁকে জানায়নি। যদি তা তাঁকে জ্ঞাপন করত তবে এই মহিলা যার প্রতি সম্মতির কথা উল্লেখ করতেন তাকে ছেড়ে অন্য জনকে বিয়ে করার পরামর্শ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দিতেন না।

باب مَا جَاءَ أَنْ لاَ يَخْطُبَ الرَّجُلُ عَلَى خِطْبَةِ أَخِيهِ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، وَقُتَيْبَةُ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قُتَيْبَةُ يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَقَالَ أَحْمَدُ - قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ لاَ يَبِيعُ الرَّجُلُ عَلَى بَيْعِ أَخِيهِ وَلاَ يَخْطُبُ عَلَى خِطْبَةِ أَخِيهِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ سَمُرَةَ وَابْنِ عُمَرَ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ أَبِي هُرَيْرَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏ قَالَ مَالِكُ بْنُ أَنَسٍ إِنَّمَا مَعْنَى كَرَاهِيَةِ أَنْ يَخْطُبَ الرَّجُلُ عَلَى خِطْبَةِ أَخِيهِ إِذَا خَطَبَ الرَّجُلُ الْمَرْأَةَ فَرَضِيَتْ بِهِ فَلَيْسَ لأَحَدٍ أَنْ يَخْطُبَ عَلَى خِطْبَتِهِ ‏.‏ وَقَالَ الشَّافِعِيُّ مَعْنَى هَذَا الْحَدِيثِ ‏"‏ لاَ يَخْطُبُ الرَّجُلُ عَلَى خِطْبَةِ أَخِيهِ ‏"‏ ‏.‏ هَذَا عِنْدَنَا إِذَا خَطَبَ الرَّجُلُ الْمَرْأَةَ فَرَضِيَتْ بِهِ وَرَكَنَتْ إِلَيْهِ فَلَيْسَ لأَحَدٍ أَنْ يَخْطُبَ عَلَى خِطْبَتِهِ فَأَمَّا قَبْلَ أَنْ يَعْلَمَ رِضَاهَا أَوْ رُكُونَهَا إِلَيْهِ فَلاَ بَأْسَ أَنْ يَخْطُبَهَا وَالْحُجَّةُ فِي ذَلِكَ حَدِيثُ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ حَيْثُ جَاءَتِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرَتْ لَهُ أَنَّ أَبَا جَهْمِ بْنَ حُذَيْفَةَ وَمُعَاوِيَةَ بْنَ أَبِي سُفْيَانَ خَطَبَاهَا فَقَالَ ‏"‏ أَمَّا أَبُو جَهْمٍ فَرَجُلٌ لاَ يَرْفَعُ عَصَاهُ عَنِ النِّسَاءِ وَأَمَّا مُعَاوِيَةُ فَصُعْلُوكٌ لاَ مَالَ لَهُ وَلَكِنِ انْكِحِي أُسَامَةَ ‏"‏ ‏.‏ فَمَعْنَى هَذَا الْحَدِيثِ عِنْدَنَا وَاللَّهُ أَعْلَمُ أَنَّ فَاطِمَةَ لَمْ تُخْبِرْهُ بِرِضَاهَا بِوَاحِدٍ مِنْهُمَا وَلَوْ أَخْبَرَتْهُ لَمْ يُشِرْ عَلَيْهَا بِغَيْرِ الَّذِي ذَكَرَتْ ‏.‏

حدثنا احمد بن منيع وقتيبة قالا حدثنا سفيان بن عيينة عن الزهري عن سعيد بن المسيب عن ابي هريرة قال قتيبة يبلغ به النبي صلى الله عليه وسلم وقال احمد قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لا يبيع الرجل على بيع اخيه ولا يخطب على خطبة اخيه قال وفي الباب عن سمرة وابن عمر قال ابو عيسى حديث ابي هريرة حديث حسن صحيح قال مالك بن انس انما معنى كراهية ان يخطب الرجل على خطبة اخيه اذا خطب الرجل المراة فرضيت به فليس لاحد ان يخطب على خطبته وقال الشافعي معنى هذا الحديث لا يخطب الرجل على خطبة اخيه هذا عندنا اذا خطب الرجل المراة فرضيت به وركنت اليه فليس لاحد ان يخطب على خطبته فاما قبل ان يعلم رضاها او ركونها اليه فلا باس ان يخطبها والحجة في ذلك حديث فاطمة بنت قيس حيث جاءت النبي صلى الله عليه وسلم فذكرت له ان ابا جهم بن حذيفة ومعاوية بن ابي سفيان خطباها فقال اما ابو جهم فرجل لا يرفع عصاه عن النساء واما معاوية فصعلوك لا مال له ولكن انكحي اسامة فمعنى هذا الحديث عندنا والله اعلم ان فاطمة لم تخبره برضاها بواحد منهما ولو اخبرته لم يشر عليها بغير الذي ذكرت


Abu Hurairah narrated that:
The Messenger of Allah said: "A man is not to sell over his brother's sale, nor is he to propose to whom his brother has proposed."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
১১/ বিবাহ (كتاب النكاح عن رسول الله ﷺ) 11/ The Book on Marriage

পরিচ্ছেদঃ কেউ তার মুসলিম ভাইয়ের প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দিবে না।

১১৩৬. মাহমূদ ইবনু গায়লান (রহঃ) .... আবূ বকর ইবনু আবূ জাহম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি এবং আবূ সালামা ইবনু আবদুর রহমান একদিন ফাতিমা বিনত কায়স রাদিয়াল্লাহু আনহা এর কাছে এলাম। তিনি বর্ণনা করেন যে, তার স্বামী তাকে তিন তালাক দিয়েছিলেন। তার জন্য কোন বাসস্থান বা খোরপোষ নির্ধারণ করেনি। তিনি বলেন, অবশ্য আমার জন্য তার চাচাত ভাইয়ের কাছে দশ কাফীয (ঝুড়ি) রেখে দেন। এতে যব ছিল পাঁচ কাফীয আর গম ছিল পাঁচ কাফীয। তখন আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এলাম এবং বিষয়টি তাঁর কাছে উল্লেখ করলাম। তিনি বললেন, সে (তার স্বামী) ঠিকই করেছে। অতঃপর তিনি আমাকে উম্মে শরীফের ঘরে ইদ্দত পালন করার নির্দেশ দেন। কিন্তু পরে আবার বললেন, উম্মে শরীফের ঘরটি তো এমন যেখানে মুহাজিরীনরা খুবই আসা যাওয়া করেন। বরঞ্চ তুমি ইবনু উম্মে মাকতুমের ঘরে ইদ্দত পালন কর। তোমার কাপড় খুলতে গেলে সে তোমাকে দেখতে পাবে না। (যেহেতু সে অন্ধ)। তোমার ইদ্দত যখন শেষ হবে তখন কেউ যদি তোমার কাছে বিয়ের প্রস্তাব দেয় তবে তুমি আমার কাছে আসবে। পরে আমার ইদ্দত শেষ হলে আমার কাছে আবূ জাহম ও মুআবিয়া বিয়ের প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এলাম এবং তাঁকে এ বিষয়ে অবহিত করলাম। তিনি তখন বললেন, মুআবিয়া তো এমন ব্যক্তি যে, তার কোন ধন-সম্পদ নেই। আর আবূ জাহম তো স্ত্রীদের উপর খুবই কঠোর। ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, তারপর আমার কাছে উসামা বিয়ের প্রস্তাব দেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার সঙ্গে আমার বিয়ে দিয়ে দেন। আল্লাহ্ তা’আলা উসামাকে আমার জন্য বরকতময় করে দিলেন। - ইরওয়া ৬/২০৯, সহিহ আবু দাউদ ১৯৭৬, মুসলিম, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১১৩৫ [আল মাদানী প্রকাশনী]

এই হাদীসটি হাসান-সহীহ। সুফইয়ান ছাওরী (রহঃ) এটিকে আবূ বকর ইবনু আবূ জাহম (রহঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। এতে আরো অতিরিক্ত আছে যে, আমাকে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি উসামাকে বিয়ে করে নাও। মাহমূদ ইবনু গায়লান- ওয়াকী- সুফইয়ান-আবূ বকর ইবনু জাহম (রহঃ) সূত্রে এ হাদীসটি আমার কাছে বর্ণনা করেছেন।

باب مَا جَاءَ أَنْ لاَ يَخْطُبَ الرَّجُلُ عَلَى خِطْبَةِ أَخِيهِ

حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، حَدَّثَنَا أَبُو دَاوُدَ، قَالَ أَنْبَأَنَا شُعْبَةُ، قَالَ أَخْبَرَنِي أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي الْجَهْمِ، قَالَ دَخَلْتُ أَنَا وَأَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَلَى فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ فَحَدَّثَتْنَا أَنَّ زَوْجَهَا طَلَّقَهَا ثَلاَثًا وَلَمْ يَجْعَلْ لَهَا سُكْنَى وَلاَ نَفَقَةً ‏.‏ قَالَتْ وَوَضَعَ لِي عَشَرَةَ أَقْفِزَةٍ عِنْدَ ابْنِ عَمٍّ لَهُ خَمْسَةً شَعِيرًا وَخَمْسَةً بُرًّا ‏.‏ قَالَتْ فَأَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لَهُ ‏.‏ قَالَتْ فَقَالَ ‏"‏ صَدَقَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَتْ فَأَمَرَنِي أَنْ أَعْتَدَّ فِي بَيْتِ أُمِّ شَرِيكٍ ثُمَّ قَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ إِنَّ بَيْتَ أُمِّ شَرِيكٍ بَيْتٌ يَغْشَاهُ الْمُهَاجِرُونَ وَلَكِنِ اعْتَدِّي فِي بَيْتِ ابْنِ أُمِّ مَكْتُومٍ فَعَسَى أَنْ تُلْقِي ثِيَابَكِ فَلاَ يَرَاكِ فَإِذَا انْقَضَتْ عِدَّتُكِ فَجَاءَ أَحَدٌ يَخْطُبُكِ فَآذِنِينِي ‏"‏ ‏.‏ فَلَمَّا انْقَضَتْ عِدَّتِي خَطَبَنِي أَبُو جَهْمٍ وَمُعَاوِيَةُ ‏.‏ قَالَتْ فَأَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لَهُ فَقَالَ ‏"‏ أَمَّا مُعَاوِيَةُ فَرَجُلٌ لاَ مَالَ لَهُ وَأَمَّا أَبُو جَهْمٍ فَرَجُلٌ شَدِيدٌ عَلَى النِّسَاءِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَتْ فَخَطَبَنِي أُسَامَةُ بْنُ زَيْدٍ فَتَزَوَّجَنِي فَبَارَكَ اللَّهُ لِي فِي أُسَامَةَ ‏.‏ هَذَا حَدِيثٌ صَحِيحٌ ‏.‏ وَقَدْ رَوَاهُ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي الْجَهْمِ، نَحْوَ هَذَا الْحَدِيثِ وَزَادَ فِيهِ فَقَالَ لِيَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ انْكِحِي أُسَامَةَ ‏"‏ ‏.‏
حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي الْجَهْمِ بِهَذَا ‏.‏

حدثنا محمود بن غيلان حدثنا ابو داود قال انبانا شعبة قال اخبرني ابو بكر بن ابي الجهم قال دخلت انا وابو سلمة بن عبد الرحمن على فاطمة بنت قيس فحدثتنا ان زوجها طلقها ثلاثا ولم يجعل لها سكنى ولا نفقة قالت ووضع لي عشرة اقفزة عند ابن عم له خمسة شعيرا وخمسة برا قالت فاتيت رسول الله صلى الله عليه وسلم فذكرت ذلك له قالت فقال صدق قالت فامرني ان اعتد في بيت ام شريك ثم قال لي رسول الله صلى الله عليه وسلم ان بيت ام شريك بيت يغشاه المهاجرون ولكن اعتدي في بيت ابن ام مكتوم فعسى ان تلقي ثيابك فلا يراك فاذا انقضت عدتك فجاء احد يخطبك فاذنيني فلما انقضت عدتي خطبني ابو جهم ومعاوية قالت فاتيت رسول الله صلى الله عليه وسلم فذكرت ذلك له فقال اما معاوية فرجل لا مال له واما ابو جهم فرجل شديد على النساء قالت فخطبني اسامة بن زيد فتزوجني فبارك الله لي في اسامة هذا حديث صحيح وقد رواه سفيان الثوري عن ابي بكر بن ابي الجهم نحو هذا الحديث وزاد فيه فقال لي النبي صلى الله عليه وسلم انكحي اسامة حدثنا محمود بن غيلان حدثنا وكيع عن سفيان عن ابي بكر بن ابي الجهم بهذا


Abu Bakr bin Al-Jahm narrated:
"Abu Salamah bin Abdur-Rahman and I visited Fatimah bint Qais. She narrated to us that her husband had divorced her three times, and he did not leave her with anywhere to live nor any wealth. She said: 'He left ten Aqfizah for me with the son of his uncle: five were of barley, five of wheat.' She said: 'I went to the Messenger of Allah and mentioned that to him.' She said: 'He said: 'He is correct.'" (She said: ) 'So he ordered me to complete my Iddah in the home of Umm Sharik. But then the Messenger of Allah said to me: "Umm Sharik's home is visited by Muhajirun, so spend your Iddah in the home of Ibn Umm Maktum, for there you can remove your garments and he will not see you. Then when your Iddah is completed and someone proposed to you come to me." 'So when my Iddah completed. Abu Jahm and Mu'awiyah proposed to me.' She said: 'I went to the Messenger of Allah and mentioned that to him, and he said: "As for Mu'awiyah, he is a man with no wealth, and as for Abu Jahm he is a man who is harsh with women." She said: 'Then Usamah bin Zaid proposed to me, and he married me. So Allah blessed me with Usamah.'"


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
১১/ বিবাহ (كتاب النكاح عن رسول الله ﷺ) 11/ The Book on Marriage
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে