পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই
৩৫০৬. ইউসুফ ইবন হাম্মাদ বাসরী (রহঃ) ..... আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহর নিরানব্বই অর্থাৎ এক কম একশ’ নাম রয়েছে। যে ব্যাক্তি সেগুলো পাঠ করবে সে জান্নাতে দাখিল হবে।
সহীহ, মিশকাত, তাহকিক ছানী ২২৮৮, বুখারি ও মুসলিম, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৩৫০৬ [আল মাদানী প্রকাশনী]
ইউসুফ (রহঃ) এটিকে আবদুল আ’লা-হিশাম ইবন হাসসান-মুহাম্মাদ ইবন সীরীন-আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু সূত্রেও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। হাদীসটি হাসান-সহীহ। আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বিভিন্ন সূত্রেও এটি বর্ণিত হয়েছে।
باب
حَدَّثَنَا يُوسُفُ بْنُ حَمَّادٍ الْبَصْرِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَبِي رَافِعٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِنَّ لِلَّهِ تِسْعَةً وَتِسْعِينَ اسْمًا مِائَةً غَيْرَ وَاحِدٍ مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ " .
قَالَ يُوسُفُ وَحَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى، عَنْ هِشَامِ بْنِ حَسَّانَ، عَنْ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، رضى الله عنه عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم . هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَقَدْ رُوِيَ مِنْ غَيْرِ وَجْهٍ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم.
Abu Hurairah [may Allah be pleased with him] narrated the the Prophet said:
“Indeed Allah has ninety-nine Names, one hundred less one, whoever counts them shall enter Paradise.”
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই
৩৫০৭. ইবরাহীব ইবনে ইয়াকূব (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহর নিরানব্বইটি, অর্থাৎ এক কম একশটি’ নাম রয়েছে। যে সেগুলি পাঠ করবে সে জান্নাতে দাখিল হবে। সেগুলো হলঃ আল্লহ, তিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই, আর-রাহমান-দয়াময়, আর-রহিম-দয়ালু, আল-মালিক-অধিপতি, আল-কুদ্দুস-নিষ্কলুষ, আস-সালাম-শান্তিময়, আল-মু’মিন-নিরাপত্তাবিধায়ক, আল-মুহায়মিন-রক্ষাব্যাবস্থাকারী, আল-আযীয-প্রবল, আল-জাব্বার-পরাক্রমশালী, আল-মুতাকাব্বির-অহংকারের অধিকারী, আল-খালিল-সৃষ্টিকর্তা, আল-বারী-উন্মেষকারী, আল-মুসাওবির-রূপদানকারী, আল-গাফফার-মহাক্ষমাশীল, আল-কাহহার-মহাপরাক্রান্ত, আল-ওয়াহহাব-মহাবদান্য, আর-রাযযাক-জীবিকাদাতা, আল-ফাততাহ-মহাবিজয়ী, আল-আলিম-মহাজ্ঞানী, আল-কাবিয-সংকোচনকারী, আল-বাসিত-সম্প্রসারণকারী, আল-খাফিয-অবলম্বনকারী, আর-রাফি-উন্নয়নকারী, আল-মুইয্য-সম্মানদাতা, আল-মুযিল্ল-অপমানকারী, আস-সামী-সর্বশ্রোতা, আল-বাসীর-সর্বদ্রষ্টা, আল-হাকাম-মিমাংসাকারী, আল-আদাল-ন্যায়নিষ্ঠ, আল-লাতীফ-সূক্ষ্ম দক্ষতাসম্পন্ন, আল-খাবীর-সর্বজ্ঞ, আল-হালীম-সহিষ্ণু, আল-আযীম-মহিমাময়, আল-গাফুর-ক্ষমাশীল, আশ-শাকূর-গুনগ্রাহী, আল-আলি-অতুচ্চে, আল-কাবীর-মহত, আল-হাফীয-মহারক্ষক, আল-মুকিত-আহার্যদাতা, আল-হাসীব-মহাপরিক্ষক, আল-জালীল-প্রতাপশালী, আল-কারীম-মহামান্য, আর-রাকীব-নিরীক্ষনকারী, আল-মুজীব-প্রতুত্তরদাতা, আল-ওয়াসি-সর্বদানী, আল-হাকীম-বিচক্ষন, আল-ওয়াদূদ-প্রেমময়, আল-মাজীদ-গৌরবময়, আল-বাইছ-পুনরুত্থানকারী, আশ-শাহীদ-প্রত্যক্ষকারী, আল-হাক্ক-সত্য,
আল-ওয়াকীল-তত্বাবধায়ক, আল-কাবী-শক্তিশালী, আল-মাতীন-দৃঢ়তাসম্পন্ন, আল-ওয়ালী-অভিভাবক, আল-হামীদ-প্রশংসিত, আল-মুহসী-হিসাব গ্রহনকারী, আল-মুবদী-আদি স্রষ্টা, আল-মুঈদ-পুনঃসৃষ্টিকারী, আল-মুহঈ-জীবদাতা, আল-মুমীত-মরণদাতা, আল-হায়্যু-চিরঞ্জীব, আল-কায়্যুম-স্বয়ং স্থিতিশীল, আল-ওয়াজিদ-অবধায়ক, আল-মাজিদ-মহান, আল-ওয়াহিদ-একক, আস-সামাদ-অভাবমুক্ত, আল-কাদির-ক্ষমতাশালী, আল-মুকতাদির-প্রবল, আল-মুকাদ্দিম-অগ্রবর্তীকারী, আল-মুয়াখখির-পশ্চাৎকারী, আল-আওয়াল-অনাদি, আল-আখির-অনন্ত, আয-যাহির-প্রকাশ্য, আল-বাতিন-গুপ্ত, আল-ওয়ালী-কার্যনির্বাহক, আল-মুতাআলি-সুউচ্চ, আল-বারর-ন্যায়বান, আত-তাওওয়াব-তাওবা কবূলকারী, আল-মুন্তাকিমু-প্রতিশোধ গ্রহনকারী, আল-আফুউ-ক্ষমাকারী, আর-রাউফ-কোমল হৃদয়, মালিকুল মূলক-রাজ্যের মালিক, যুলজালালি ওয়াল ইকরাম-মহামান্বিত, মহাত্বপূর্ণ, আল-মুকসিত-ন্যায়পরায়ণ, আল-জামি-একত্রীয়ণকারী, আল-গানী-অভাবমুক্ত, আল-মুগনী-অভাবমোচনকারী, আল-মানিউ-প্রতিরোধকারী, আয-যার-অকল্যানকর্তা, আন-নাফি-কল্যানকর্তা, আন-নূর-জ্যোতি, আল-হাদী-পথপ্রদর্শক, আল-বাদী-অভিনব সৃষ্টিকারী, আল-বাকী-চিরস্থায়ী, আল-ওয়ারিছ-উত্তরধিকারী, আর-রাসীদ-সত্যদর্শী, আস-সাবূর-ধৈর্যশীল।
হাদীসটি গরীব। একাধিক রাবী এটিকে সাফওয়ান ইবন সালিহ (রহঃ)-এর বরাতে বর্ণনা করেছেন।সাফওয়ান ইবন সালিহ (রহঃ)–এর সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের কিছু জানা নেই। তিনি হাদীস বিশেষজ্ঞগণের দৃষ্টিতে নির্ভরযোগ্য। এই হাদীসটি সূত্রে আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বরাতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত আছে। এটি ছাড়া আরো বেশী রিওয়াতে এই নামসমূহের উল্লেখ আছে বলে আমাদের জানা নেই। আদম ইবন আবূ ইয়াস অপর এক সনদে আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বরাতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে একটি হাদীস বর্ণনা করেছেন যাতে আসমাউল হুসনা-এর উল্লেখ আছে। তবে এর কোন সহীহ সনদ নেই।
যঈফ, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৩৫০৭ [আল মাদানী প্রকাশনী]
باب
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ يَعْقُوبَ الْجُوزَجَانِيُّ، حَدَّثَنِي صَفْوَانُ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ مُسْلِمٍ، حَدَّثَنَا شُعَيْبُ بْنُ أَبِي حَمْزَةَ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّ لِلَّهِ تَعَالَى تِسْعَةً وَتِسْعِينَ اسْمًا مِائَةً غَيْرَ وَاحِدَةٍ مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ هُوَ اللَّهُ الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الرَّحْمَنُ الرَّحِيمُ الْمَلِكُ الْقُدُّوسُ السَّلاَمُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَيْمِنُ الْعَزِيزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ الْغَفَّارُ الْقَهَّارُ الْوَهَّابُ الرَّزَّاقُ الْفَتَّاحُ الْعَلِيمُ الْقَابِضُ الْبَاسِطُ الْخَافِضُ الرَّافِعُ الْمُعِزُّ الْمُذِلُّ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ الْحَكَمُ الْعَدْلُ اللَّطِيفُ الْخَبِيرُ الْحَلِيمُ الْعَظِيمُ الْغَفُورُ الشَّكُورُ الْعَلِيُّ الْكَبِيرُ الْحَفِيظُ الْمُقِيتُ الْحَسِيبُ الْجَلِيلُ الْكَرِيمُ الرَّقِيبُ الْمُجِيبُ الْوَاسِعُ الْحَكِيمُ الْوَدُودُ الْمَجِيدُ الْبَاعِثُ الشَّهِيدُ الْحَقُّ الْوَكِيلُ الْقَوِيُّ الْمَتِينُ الْوَلِيُّ الْحَمِيدُ الْمُحْصِي الْمُبْدِئُ الْمُعِيدُ الْمُحْيِي الْمُمِيتُ الْحَىُّ الْقَيُّومُ الْوَاجِدُ الْمَاجِدُ الْوَاحِدُ الصَّمَدُ الْقَادِرُ الْمُقْتَدِرُ الْمُقَدِّمُ الْمُؤَخِّرُ الأَوَّلُ الآخِرُ الظَّاهِرُ الْبَاطِنُ الْوَالِي الْمُتَعَالِي الْبَرُّ التَّوَّابُ الْمُنْتَقِمُ الْعَفُوُّ الرَّءُوفُ مَالِكُ الْمُلْكِ ذُو الْجَلاَلِ وَالإِكْرَامِ الْمُقْسِطُ الْجَامِعُ الْغَنِيُّ الْمُغْنِي الْمَانِعُ الضَّارُّ النَّافِعُ النُّورُ الْهَادِي الْبَدِيعُ الْبَاقِي الْوَارِثُ الرَّشِيدُ الصَّبُورُ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ حَدَّثَنَا بِهِ غَيْرُ وَاحِدٍ عَنْ صَفْوَانَ بْنِ صَالِحٍ . وَلاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ صَفْوَانَ بْنِ صَالِحٍ وَهُوَ ثِقَةٌ عِنْدَ أَهْلِ الْحَدِيثِ . وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ مِنْ غَيْرِ وَجْهٍ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَلاَ نَعْلَمُ - فِي كَبِيرِ شَيْءٍ مِنَ الرِّوَايَاتِ لَهُ إِسْنَادٌ صَحِيحٌ ذِكْرَ الأَسْمَاءِ إِلاَّ فِي هَذَا الْحَدِيثِ . وَقَدْ رَوَى آدَمُ بْنُ أَبِي إِيَاسٍ هَذَا الْحَدِيثَ بِإِسْنَادٍ غَيْرِ هَذَا عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَذَكَرَ فِيهِ الأَسْمَاءَ وَلَيْسَ لَهُ إِسْنَادٌ صَحِيحٌ .
Abu Hurairah narrated that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“Indeed, Allah has ninety-nine Names, one hundred less one, whoever counts them shall enter Paradise. He is Allah, the one whom there is none worthy of worship except for Him (Allāhu Lā Ilāha Illā Huwa), the Most Merciful (to the creation) (Ar-Raḥmān), the Most Beneficent (to the believers) (Ar-Raḥīm), the King (Al-Malik), the Free of Deficiencies (Al-Quddūs), the Granter of Safety (As-Salām), the Granter of Security (Al-Mu’min), the Watcher (Al-Muhaimin), the Mighty (Al-`Azīz), the Compeller (Al-Jabbār), the Supreme (Al-Mutakabbir), the Creator (Al-Khāliq), the Originator (Al-Bāri’), the Fashioner (Al-Muṣawwir), the Pardoner (Al-Ghaffār), the Overwhelming (Al-Qahhār), the Giving (Al-Wahhāb), the Provider (Ar-Razzāq), the Opener (Al-Fattāḥ), the Knowing (Al-`Alīm), the Taker (Al-Qābiḍ), the Giver (Al-Bāsiṭ), the Abaser (Al-Khāfiḍ), the Exalter (Ar-Rāfi`), the One who grants honor (Al-Mu`izz), the One who humiliates (Al-Mudhil), the Hearing (As-Samī`), the Seeing (Al-Baṣīr), the Judge (Al-Ḥakam), the Just (Al-`Adl), the Kind (Al-Laṭīf), the Aware (Al-Khabīr), the Forbearing (Al-Ḥalīm), the Magnificent (Al-`Aẓīm), the Oft-Forgiving (Al-Ghafūr), the Grateful (Ash-Shakūr), the Most High (Al-`Aliyy), the Great (Al-Kabīr), the Guardian (Al-Ḥafīẓ), the Powerful (Al-Muqīt), the Reckoner (Al-Ḥasīb), the Glorious (Al-Jalīl), the Generous (Al-Karīm), the Watcher (Ar-Raqīb), the Responder (Al-Mujīb), the Liberal Giver (Al-Wāsi`), the Wise (Al-Ḥakīm), the Loving (Al-Wadūd), the Majestic (Al-Majīd), the Reviver (Al-Bā`ith), the Witness (Ash-Shahīd), the Truth (Al-Ḥaqq), the Guarantor (Al-Wakīl), the Strong (Al-Qawiyy), the Firm (Al-Matīn), the One Who Aids (Al-Waliyy), the Praiseworthy (Al-Ḥamīd), the Encompasser (Al-Muḥṣi), the One Who Begins things (Al-Mubdi’), the One Who brings things back (Al-Mu`īd), the One Who gives life (Al-Muḥyi), the One Who causes death (Al-Mumīt), the Living (Al-Ḥayyu), the Self-Sufficient (Al-Qayyūm), the One Who brings into existence (Al-Wājid), the Illustrious (Al-Mājid), the One (Al-Wāḥid), the Master (Aṣ-Ṣamad), the Able (Al-Qādir), the Powerful (Al-Muqtadir), the One who hastens (Al-Muqaddim), the One who delays (Al-Mu’akhkhir), the First (Al-Awwal), the Last (Al-Ākhir), the Apparent (Aẓ-Ẓāhir), the Inner (Al-Bāṭin), the Owner (Al-Wāli), the Exalted (Al-Muta`āli), the Doer of Good (Al-Barr), the Acceptor of repentance (At-Tawwāb), the Avenger (Al-Muntaqim), the Pardoning (Al-`Afuww), the Kind (Ar-Ra’ūf), the Owner of Dominion (Mālikul-Mulk), the Possessor of Glory and Generosity (Dhul Jalāli wal Ikrām), the One who does justice (Al-Muqsiṭ), the Gatherer (Al-Jāmi`), the Rich (Al-Ghaniyy), the Enricher (Al-Mughni), the Preventer (Al-Māni`), the Harmer (Aḍ-Ḍār), the One who benefits (An-Nāfi`), the Light (An-Nūr), the Guide (Al-Hādi), the Originator (Al-Badī`), the Lasting (Al-Bāqi), the Inheritor (Al-Wārith), the Guide (Ar-Rashīd), the Tolerant (Aṣ-Ṣabūr).”
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই
৩৫০৮. ইবন আবূ উমার (রহঃ) .... আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহর নিরানব্বইটি নাম রয়েছে। যে ব্যাক্তি এইগুলো আবৃত্তি করবে, সে জান্নাতে দাখিল হবে।
সহীহ, মিশকাত, তাহকিক ছানী ২২৮৮, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৩৫০৮ [আল মাদানী প্রকাশনী]
এই হাদীসটিতে নামসমূহের উল্লেখ নেই। হাদীসটি হাসান-সহীহ। আবুল ইয়ামান (রহঃ) ... আবূ যিনাদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকেও হাদীসটি বর্ণিত আছে। কিন্তু সেখানে নাম সমূহের উল্লেখ নেই।
باب
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِنَّ لِلَّهِ تِسْعَةً وَتِسْعِينَ اسْمًا مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ " . قَالَ وَلَيْسَ فِي هَذَا الْحَدِيثِ ذِكْرُ الأَسْمَاءِ . قَالَ وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . رَوَاهُ أَبُو الْيَمَانِ عَنْ شُعَيْبِ بْنِ أَبِي حَمْزَةَ عَنْ أَبِي الزِّنَادِ وَلَمْ يَذْكُرْ فِيهِ الأَسْمَاءَ .
Abu Hurairah narrated that the Prophet said:
“Indeed, Allah has ninety-nine Names, whoever counts them shall enter Paradise.”
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই
৩৫০৯. ইবরহীম ইবন ইয়াকূব (রহঃ) ..... আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তোমরা জান্নাতের বাগান দিয়ে পথ অতিক্রম করবে তখন তাতে বিচরণ করে নিও। আমি বললামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! জান্নাতের বাগান কি? তিনি বললেনঃ মসজিদসমূহ। আমি বললামঃ এতে বিচরণ করার মানে কি ইয়া রাসূল্লাহ! তিনি বললেনঃ সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।
যঈফ, যঈফা ১১৫০, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৩৫০৯ [আল মাদানী প্রকাশনী]
(আবু ঈসা বলেন) হাদীসটি গরীব।
باب
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ يَعْقُوبَ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ حُبَابٍ، أَنَّ حُمَيْدًا الْمَكِّيَّ، مَوْلَى ابْنِ عَلْقَمَةَ حَدَّثَهُ أَنَّ عَطَاءَ بْنَ أَبِي رَبَاحٍ حَدَّثَهُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا مَرَرْتُمْ بِرِيَاضِ الْجَنَّةِ فَارْتَعُوا " . قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَمَا رِيَاضُ الْجَنَّةِ قَالَ " الْمَسَاجِدُ " . قُلْتُ وَمَا الرَّتْعُ يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ " سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ .
Abu Hurairah narrated that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“When you pass by the gardens of Paradise, then feast.” I said: “O Messenger of Allah, and what are the gardens of Paradise?” He said, “The Masajid.” I said: “And what is feasting, O Messenger of Allah?” He said: “‘Glory is to Allah, (Subḥān Allāh)’ and ‘All praise is due to Allah, (Al-Ḥamdulillāh)’ and ‘None has the right to be worshipped but Allah, (Lā Ilāha Illallāh)’ and ‘Allah is the Greatest (Allāhu Akbar).’”
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই
৩৫১০. আবদুল ওয়ারিছ ইবন আবদুস সামাদ ইবন আবদুল ওয়ারিছ (রহঃ) ...... আনাস ইবন মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা যখন জান্নাতের বাগান দিয়ে পথ অতিক্রম করবে তখন তাতে বিচরণ করো। সাহাবীরা বললেনঃ জান্নাতের বাগান কি? তিনি বললেনঃ যিকিরের হালাকাসমূহ।
হাসান, সহীহাহ ২৫৬২, তা’লীকুর রাগীব ২/৩৩৫, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৩৫১০ [আল মাদানী প্রকাশনী]
ছাবিত-আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু সনদে বর্ণিত রিওয়ায়াত হিসেবে এই সূত্রে হাদীসটি হাসান-গরিব।
باب
حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَارِثِ بْنُ عَبْدِ الصَّمَدِ بْنِ عَبْدِ الْوَارِثِ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبِي قَالَ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ ثَابِتٍ الْبُنَانِيُّ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، رضى الله عنه أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِذَا مَرَرْتُمْ بِرِيَاضِ الْجَنَّةِ فَارْتَعُوا " . قَالَ وَمَا رِيَاضُ الْجَنَّةِ قَالَ " حِلَقُ الذِّكْرِ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ مِنْ حَدِيثِ ثَابِتٍ عَنْ أَنَسٍ .
Anas bin Malik [may Allah be pleased with him] narrated that the Messenger of Allah said:
“When you pass by the gardens of Paradise, them feast.” They said: “And what are the gardens of Paradise?” He said: “The circles of remembrance.”