পরিচ্ছেদঃ ২৩৬০. নাবী (সাঃ) কী ধরনের পোশাক ও বিছানা গ্রহণ করতেন

৫৪২৫। সুলায়মান ইবনু হারব (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি এক বছর যাবত অপেক্ষায় ছিলাম যে, উমর (রাঃ) এর কাছে সে দু’টি মহিলা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবো যারা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বিরুদ্ধে জোট বেঁধে ছিলো। কিন্তু আমি তাকে খুব ভয় করে চলতাম। একদিন তিনি কোন এক স্থানে নামলেন এবং (প্রাকৃতিক প্রয়োজনে) আরাক গাছের কাছে গেলেন। যখন তিনি বেরিয়ে এলেন, আমি তাকে (সে সম্পর্কে) জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বললেনঃ (তারা হলেন) আয়িশা (রাঃ) ও হাফস (রাঃ)। এরপর তিনি বললেনঃ জাহিলী যুগে আমরা নারীদের কোন কিছু বলে গন্যই করতাম না। যখন ইসলাম আবির্ভূত হলো এবং (কুরআনে) আল্লাহ তাদের (মর্যাদার কথা) উল্লেখ করলেন। তাতে আমরা দেখলাম যে, আমাদের উপর তাদের হক আছে এবং এতে আমাদের হস্তক্ষেপ করা চলবে না।

একদা আমার স্ত্রী ও আমার মধ্যে কিছু কথাবার্তা হাচ্ছিল। সে আমার উপর রুঢ় ভাষা ব্যবহার করলো। আমি তাকে বললামঃ তুমি তো সে স্থানেই। স্ত্রী বললেনঃ তুমি আমাকে এরূপ বলছ, অথচ তোমার কন্যা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কষ্ট দিচ্ছে। এরপর আমি হাফসার কাছে এলাম এবং বললাম আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলের নাফরমানী করা থেকে আমি তোমাকে সতর্ক করে দিচ্ছি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কষ্ট দেওয়ায় আমি হাফসার কাছেই প্রথমে আসি। এরপর আমি উম্মে সালামা (রাঃ) এর কাছে এলাম এবং তাকেও অনুরূপ বললাম। তিনি বললেনঃ তোমার প্রতি আমার বিস্ময় হে উমর! তুমি আমার সকল ব্যাপারেই দখল দিচ্ছ, কিছুই বাকী রাখনি, এমন কি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার সহধর্মিণীগণের ব্যাপারেও হস্তক্ষেপ করছ। এ কথা বলে তিনি (আমাকে) প্রত্যাখ্যান করলেন।

এক লোক ছিলেন আনসারী। তিনি যখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মজলিস থেকে দুরে থাকতেন এবং আমি উপস্থিত থাকতাম, যা কিছু হতো সে সব আমি তাকে গিয়ে জানাতাম। আর আমি যখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মজসিস থেকে অনুপস্থিত থাকতাম, আর তখন তিনি উপস্থিত থাকতেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এখানে যা কিছু ঘটতো তা এসে আমাকে জানাতেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চারপাশে যারা (রাজা-বাদশা) ছিল তাদের উপর রাসুলের কর্তৃত্ব প্রতিষ্টিত হয়েছিল। কেবল বাকী ছিল শামের (সিরিয়ার) গাসসান শাসক। তার আক্রমণের আমরা আশংকা করতাম।

হঠাৎ আনসারী ব্যাক্তিটি যখন বললোঃ এক বিরাট ঘটনা ঘটে গেছে। আমি তাকে বললামঃ কি সে ঘটনা! গাসসানী কি এসে পড়েছে? তিনি বললেনঃ এর চাইতেও ভয়াবহ। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার সকল সহধর্মিণীকে তালাক দিয়েছেন। আমি সেখানে গেলাম। দেখলাম সকল কক্ষ থেকে কান্নার আওয়াজ ভেসে আসছে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার কক্ষের চিলে কুঠুরিতে অবস্থান করছিলেন। প্রবেশ পথে অল্প বয়স্ক একজন খাদিম বসে আছে। আমি তার কাছে গেলাম এবং বললামঃ আমার জন্য অনুমতি চাও।

অনুমতি পেয়ে আমি ভিতরে প্রবেশ করলাম। দেখলাম, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি চাটাইয়ের উপর শুয়ে আছেন। যা তার পার্শ্বদেশে দাগ বসিয়ে দিয়েছে। তার মাথার নীচে চামড়ার একটি বালিশ। তার ভেতরে রয়েছে খেজুর গাছের ছাল। কয়েকটি চামড়া ঝুলানো রয়েছে এবং বিশেষ গাছের পাতা। এরপর হাফসা ও উম্মে সালামাকে আমি যা বলেছিলাম এবং উম্মে সালামা আমাকে যা বলে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন, সে সব আমি তাঁর কাছে ব্যক্ত করলাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাসলেন। তিনি উনত্রিশ রাত তথায় অবস্থান করার পর অবতরণ করেন।

باب مَا كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَتَجَوَّزُ مِنَ اللِّبَاسِ وَالْبُسْطِ

حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ عُبَيْدِ بْنِ حُنَيْنٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ لَبِثْتُ سَنَةً وَأَنَا أُرِيدُ أَنْ أَسْأَلَ عُمَرَ عَنِ الْمَرْأَتَيْنِ اللَّتَيْنِ تَظَاهَرَتَا عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَجَعَلْتُ أَهَابُهُ، فَنَزَلَ يَوْمًا مَنْزِلاً فَدَخَلَ الأَرَاكَ، فَلَمَّا خَرَجَ سَأَلْتُهُ فَقَالَ عَائِشَةُ وَحَفْصَةُ ـ ثُمَّ قَالَ ـ كُنَّا فِي الْجَاهِلِيَّةِ لاَ نَعُدُّ النِّسَاءَ شَيْئًا، فَلَمَّا جَاءَ الإِسْلاَمُ وَذَكَرَهُنَّ اللَّهُ، رَأَيْنَا لَهُنَّ بِذَلِكَ عَلَيْنَا حَقًّا، مِنْ غَيْرِ أَنْ نُدْخِلَهُنَّ فِي شَىْءٍ مِنْ أُمُورِنَا، وَكَانَ بَيْنِي وَبَيْنَ امْرَأَتِي كَلاَمٌ فَأَغْلَظَتْ لِي فَقُلْتُ لَهَا وَإِنَّكِ لَهُنَاكِ‏.‏ قَالَتْ تَقُولُ هَذَا لِي وَابْنَتُكَ تُؤْذِي النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَأَتَيْتُ حَفْصَةَ فَقُلْتُ لَهَا إِنِّي أُحَذِّرُكِ أَنْ تَعْصِي اللَّهَ وَرَسُولَهُ‏.‏ وَتَقَدَّمْتُ إِلَيْهَا فِي أَذَاهُ، فَأَتَيْتُ أُمَّ سَلَمَةَ فَقُلْتُ لَهَا‏.‏ فَقَالَتْ أَعْجَبُ مِنْكَ يَا عُمَرُ قَدْ دَخَلْتَ فِي أُمُورِنَا، فَلَمْ يَبْقَ إِلاَّ أَنْ تَدْخُلَ بَيْنَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَزْوَاجِهِ، فَرَدَّدَتْ، وَكَانَ رَجُلٌ مِنَ الأَنْصَارِ إِذَا غَابَ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَشَهِدْتُهُ أَتَيْتُهُ بِمَا يَكُونُ، وَإِذَا غِبْتُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَشَهِدَ أَتَانِي بِمَا يَكُونُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَكَانَ مَنْ حَوْلَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَدِ اسْتَقَامَ لَهُ، فَلَمْ يَبْقَ إِلاَّ مَلِكُ غَسَّانَ بِالشَّأْمِ، كُنَّا نَخَافُ أَنْ يَأْتِيَنَا، فَمَا شَعَرْتُ إِلاَّ بِالأَنْصَارِيِّ وَهْوَ يَقُولُ إِنَّهُ قَدْ حَدَثَ أَمْرٌ‏.‏ قُلْتُ لَهُ وَمَا هُوَ أَجَاءَ الْغَسَّانِيُّ قَالَ أَعْظَمُ مِنْ ذَاكَ، طَلَّقَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نِسَاءَهُ‏.‏ فَجِئْتُ فَإِذَا الْبُكَاءُ مِنْ حُجَرِهَا كُلِّهَا، وَإِذَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم قَدْ صَعِدَ فِي مَشْرُبَةٍ لَهُ، وَعَلَى باب الْمَشْرُبَةِ وَصِيفٌ فَأَتَيْتُهُ فَقُلْتُ اسْتَأْذِنْ لِي‏.‏ فَدَخَلْتُ فَإِذَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم عَلَى حَصِيرٍ قَدْ أَثَّرَ فِي جَنْبِهِ، وَتَحْتَ رَأْسِهِ مِرْفَقَةٌ مِنْ أَدَمٍ، حَشْوُهَا لِيفٌ، وَإِذَا أُهُبٌ مُعَلَّقَةٌ وَقَرَظٌ، فَذَكَرْتُ الَّذِي قُلْتُ لِحَفْصَةَ وَأُمِّ سَلَمَةَ، وَالَّذِي رَدَّتْ عَلَىَّ أُمُّ سَلَمَةَ، فَضَحِكَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَلَبِثَ تِسْعًا وَعِشْرِينَ لَيْلَةً، ثُمَّ نَزَلَ‏.‏

حدثنا سليمان بن حرب، حدثنا حماد بن زيد، عن يحيى بن سعيد، عن عبيد بن حنين، عن ابن عباس ـ رضى الله عنهما ـ قال لبثت سنة وانا اريد ان اسال عمر عن المراتين اللتين تظاهرتا على النبي صلى الله عليه وسلم فجعلت اهابه، فنزل يوما منزلا فدخل الاراك، فلما خرج سالته فقال عاىشة وحفصة ـ ثم قال ـ كنا في الجاهلية لا نعد النساء شيىا، فلما جاء الاسلام وذكرهن الله، راينا لهن بذلك علينا حقا، من غير ان ندخلهن في شىء من امورنا، وكان بيني وبين امراتي كلام فاغلظت لي فقلت لها وانك لهناك‏.‏ قالت تقول هذا لي وابنتك توذي النبي صلى الله عليه وسلم فاتيت حفصة فقلت لها اني احذرك ان تعصي الله ورسوله‏.‏ وتقدمت اليها في اذاه، فاتيت ام سلمة فقلت لها‏.‏ فقالت اعجب منك يا عمر قد دخلت في امورنا، فلم يبق الا ان تدخل بين رسول الله صلى الله عليه وسلم وازواجه، فرددت، وكان رجل من الانصار اذا غاب عن رسول الله صلى الله عليه وسلم وشهدته اتيته بما يكون، واذا غبت عن رسول الله صلى الله عليه وسلم وشهد اتاني بما يكون من رسول الله صلى الله عليه وسلم وكان من حول رسول الله صلى الله عليه وسلم قد استقام له، فلم يبق الا ملك غسان بالشام، كنا نخاف ان ياتينا، فما شعرت الا بالانصاري وهو يقول انه قد حدث امر‏.‏ قلت له وما هو اجاء الغساني قال اعظم من ذاك، طلق رسول الله صلى الله عليه وسلم نساءه‏.‏ فجىت فاذا البكاء من حجرها كلها، واذا النبي صلى الله عليه وسلم قد صعد في مشربة له، وعلى باب المشربة وصيف فاتيته فقلت استاذن لي‏.‏ فدخلت فاذا النبي صلى الله عليه وسلم على حصير قد اثر في جنبه، وتحت راسه مرفقة من ادم، حشوها ليف، واذا اهب معلقة وقرظ، فذكرت الذي قلت لحفصة وام سلمة، والذي ردت على ام سلمة، فضحك رسول الله صلى الله عليه وسلم فلبث تسعا وعشرين ليلة، ثم نزل‏.‏


Narrated Ibn `Abbas:

For one year I wanted to ask `Umar about the two women who helped each other against the Prophet (ﷺ) but I was afraid of him. One day he dismounted his riding animal and went among the trees of Arak to answer the call of nature, and when he returned, I asked him and he said, "(They were) `Aisha and Hafsa." Then he added, "We never used to give significance to ladies in the days of the Pre-lslamic period of ignorance, but when Islam came and Allah mentioned their rights, we used to give them their rights but did not allow them to interfere in our affairs. Once there was some dispute between me and my wife and she answered me back in a loud voice. I said to her, 'Strange! You can retort in this way?' She said, 'Yes. Do you say this to me while your daughter troubles Allah's Messenger (ﷺ)?' So I went to Hafsa and said to her, 'I warn you not to disobey Allah and His Apostle.' I first went to Hafsa and then to Um Salama and told her the same. She said to me, 'O `Umar! It surprises me that you interfere in our affairs so much that you would poke your nose even into the affairs of Allah's Messenger (ﷺ) and his wives.' So she rejected my advice. There was an Ansari man; whenever he was absent from Allah's Messenger (ﷺ) and I was present there, I used to convey to him what had happened (on that day), and when I was absent and he was present there, he used to convey to me what had happened as regards news from Allah's Messenger (ﷺ) . During that time all the rulers of the nearby lands had surrendered to Allah's Messenger (ﷺ) except the king of Ghassan in Sham, and we were afraid that he might attack us. All of a sudden the Ansari came and said, 'A great event has happened!' I asked him, 'What is it? Has the Ghassani (king) come?' He said, 'Greater than that! Allah's Messenger (ﷺ) has divorced his wives! I went to them and found all of them weeping in their dwellings, and the Prophet (ﷺ) had ascended to an upper room of his. At the door of the room there was a slave to whom I went and said, "Ask the permission for me to enter." He admitted me and I entered to see the Prophet (ﷺ) lying on a mat that had left its imprint on his side. Under his head there was a leather pillow stuffed with palm fires. Behold! There were some hides hanging there and some grass for tanning. Then I mentioned what I had said to Hafsa and Um Salama and what reply Um Salama had given me. Allah's Messenger (ﷺ) smiled and stayed there for twenty nine days and then came down."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৬৪/ পোষাক-পরিচ্ছদ (كتاب اللباس) 64/ Dress

পরিচ্ছেদঃ ২৩৬০. নাবী (সাঃ) কী ধরনের পোশাক ও বিছানা গ্রহণ করতেন

৫৪২৬। আবদুল্লাহ ইবনু মুহাম্মদ (রহঃ) ... উম্মে সালামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক রাতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘুম থেকে জাগলেন। তখন তিনি বলছিলেনঃ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, কত যে ফিতনা এ রাতে নাযিল হয়েছে। আরও কত যে ফিতনা নাযিল হয়েছে, কে আছে এমন, যে এ হুজরাবাসীগণকে ঘুম থেকে জাগিয়ে দেবে। পৃথিবীতে এমন অনেক পোশাক পরিহিতা মহিলাও আছে যারা কিয়ামতের দিন বিবিস্ত্র থাকবে। যুহরী (রহঃ) বলেন, হিন্দ বিনত হারিস এর জামার আস্তিনদ্বয়ে বুতাম লাগানো ছিল।

باب مَا كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَتَجَوَّزُ مِنَ اللِّبَاسِ وَالْبُسْطِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، أَخْبَرَتْنِي هِنْدُ بِنْتُ الْحَارِثِ، عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، قَالَتِ اسْتَيْقَظَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مِنَ اللَّيْلِ وَهْوَ يَقُولُ ‏ "‏ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، مَاذَا أُنْزِلَ اللَّيْلَةَ مِنَ الْفِتْنَةِ، مَاذَا أُنْزِلَ مِنَ الْخَزَائِنِ، مَنْ يُوقِظُ صَوَاحِبَ الْحُجُرَاتِ، كَمْ مِنْ كَاسِيَةٍ فِي الدُّنْيَا عَارِيَةٍ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ‏"‏‏.‏ قَالَ الزُّهْرِيُّ وَكَانَتْ هِنْدٌ لَهَا أَزْرَارٌ فِي كُمَّيْهَا بَيْنَ أَصَابِعِهَا‏.‏

حدثنا عبد الله بن محمد، حدثنا هشام، اخبرنا معمر، عن الزهري، اخبرتني هند بنت الحارث، عن ام سلمة، قالت استيقظ النبي صلى الله عليه وسلم من الليل وهو يقول ‏ "‏ لا اله الا الله، ماذا انزل الليلة من الفتنة، ماذا انزل من الخزاىن، من يوقظ صواحب الحجرات، كم من كاسية في الدنيا عارية يوم القيامة ‏"‏‏.‏ قال الزهري وكانت هند لها ازرار في كميها بين اصابعها‏.‏


Narrated Um Salama:

One night the Prophet (ﷺ) woke up, saying, "None has the right to be worshipped but Allah! How many afflictions have been sent down tonight, and how many treasures have been sent down (disclosed)! Who will go and wake up (for prayers) the lady dwellers of these rooms? Many well dressed soul (people) in this world, will be naked on the Day of Resurrection."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ উম্মু সালামাহ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৬৪/ পোষাক-পরিচ্ছদ (كتاب اللباس) 64/ Dress
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে