পরিচ্ছেদঃ ৭১/১. যে সন্তানের ‘আক্বীক্বাহ দেয়া হবে না, জন্ম লাভের দিনেই তার নাম রাখা ও তাহনীক করা (কিছু চিবিয়ে তার মুখে দেয়া)।
৫৪৬৭. আবূ মূসা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার একটি পুত্র সন্তান জন্মালে আমি তাকে নিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গেলাম। তিনি তার নাম রাখলেন ইবরাহীম। তারপর খেজুর চিবিয়ে তার মুখে দিলেন এবং তার জন্য বারাকাতের দু’আ করে আমার কাছে ফিরিয়ে দিলেন। সে ছিল আবূ মূসার সবচেয়ে বড় ছেলে। [৬১৯৮] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৬২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৫৮)
بَاب تَسْمِيَةِ الْمَوْلُودِ غَدَاةَ يُولَدُ لِمَنْ لَمْ يَعُقَّ عَنْه“ وَتَحْنِيكِهِ.
إِسْحَاقُ بْنُ نَصْرٍ حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ قَالَ حَدَّثَنِي بُرَيْدٌ عَنْ أَبِي بُرْدَةَ عَنْ أَبِي مُوسٰى قَالَ وُلِدَ لِي غُلاَمٌ فَأَتَيْتُ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَسَمَّاه“ إِبْرَاهِيمَ فَحَنَّكَه“ بِتَمْرَةٍ وَدَعَا لَه“ بِالْبَرَكَةِ وَدَفَعَه“ إِلَيَّ وَكَانَ أَكْبَرَ وَلَدِ أَبِي مُوسَى.
Narrated Abu Musa:
A son was born to me and I took him to the Prophet (ﷺ) who named him Ibrahim, did Tahnik for him with a date, invoked Allah to bless him and returned him to me. (The narrator added: That was Abu Musa's eldest son.)
পরিচ্ছেদঃ ৭১/১. যে সন্তানের ‘আক্বীক্বাহ দেয়া হবে না, জন্ম লাভের দিনেই তার নাম রাখা ও তাহনীক করা (কিছু চিবিয়ে তার মুখে দেয়া)।
৫৪৬৮. ’আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে তাহনীক করার জন্য এক শিশুকে আনা হল, শিশুটি তার কোলে পেশাব করে দিল, তিনি তখন এতে পানি ঢেলে দিলেন। [২২২] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৬৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৫৯)
بَاب تَسْمِيَةِ الْمَوْلُودِ غَدَاةَ يُولَدُ لِمَنْ لَمْ يَعُقَّ عَنْه“ وَتَحْنِيكِهِ.
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ هِشَامٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ قَالَتْ أُتِيَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بِصَبِيٍّ يُحَنِّكُهُ، فَبَالَ عَلَيْهِ، فَأَتْبَعَهُ الْمَاءَ.
Narrated `Aisha:
A boy was brought to the Prophet (ﷺ) to do Tahnik for him, but the boy urinated on him, whereupon the Prophet had water poured on the place of urine.
পরিচ্ছেদঃ ৭১/১. যে সন্তানের ‘আক্বীক্বাহ দেয়া হবে না, জন্ম লাভের দিনেই তার নাম রাখা ও তাহনীক করা (কিছু চিবিয়ে তার মুখে দেয়া)।
৫৪৬৯. আসমা বিনত আবূ বকর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি ’আবদুল্লাহ ইবনু যুবায়রকে মক্কায় গর্ভে ধারণ করেন। তিনি বলেন, গর্ভকাল পূর্ণ হওয়া অবস্থায় আমি বেরিয়ে মদিনায় আসলাম এবং কুবায় অবতরণ করলাম। কুবাতেই আমি তাকে প্রসব করি। তারপর তাকে নিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এসে তাকে তাঁর কোলে রাখলাম। তিনি একটি খেজুর আনতে বললেন। তা চিবিয়ে তিনি তার মুখে দিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এই লালাই সর্বপ্রথম তার পেটে প্রবেশ করেছিল। তারপর তিনি খেজুর চিবিয়ে তাহনীক করলেন এবং তার জন্য বরকতের দু’আ করলেন।( হিজরতের পরে) ইসলামে জন্মলাভকারী সেই ছিল প্রথম সন্তান। তাই তার জন্যে মুসলিমরা মহা আনন্দে আনন্দিত হয়েছিলেন। কারণ, তাদের বলা হত ইয়াহূদীরা তোমাদের যাদু করেছে, তাই তোমাদের সন্তান হয় না। [৩৯০৯] (আধুনিক প্রকাশনী- , ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৬০)
بَاب تَسْمِيَةِ الْمَوْلُودِ غَدَاةَ يُولَدُ لِمَنْ لَمْ يَعُقَّ عَنْه“ وَتَحْنِيكِهِ.
إِسْحَاقُ بْنُ نَصْرٍ حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِي بَكْرٍ أَنَّهَا حَمَلَتْ بِعَبْدِ اللهِ بْنِ الزُّبَيْرِ بِمَكَّةَ قَالَتْ فَخَرَجْتُ وَأَنَا مُتِمٌّ فَأَتَيْتُ الْمَدِينَةَ فَنَزَلْتُ قُبَاءً فَوَلَدْتُ بِقُبَاءٍ ثُمَّ أَتَيْتُ بِه„ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَوَضَعْتُه“ فِي حَجْرِه„ ثُمَّ دَعَا بِتَمْرَةٍ فَمَضَغَهَا ثُمَّ تَفَلَ فِي فِيهِ فَكَانَ أَوَّلَ شَيْءٍ دَخَلَ جَوْفَه“ رِيقُ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ حَنَّكَه“ بِالتَّمْرَةِ ثُمَّ دَعَا لَه“ فَبَرَّكَ عَلَيْهِ وَكَانَ أَوَّلَ مَوْلُودٍ وُلِدَ فِي الإِسْلاَمِ فَفَرِحُوا بِه„ فَرَحًا شَدِيدًا لِأَنَّهُمْ قِيلَ لَهُمْ إِنَّ الْيَهُودَ قَدْ سَحَرَتْكُمْ فَلاَ يُولَدُ لَكُمْ.
Narrated Asma' bint Abu Bakr:
I conceived `Abdullah bin AzZubair at Mecca and went out (of Mecca) while I was about to give birth. I came to Medina and encamped at Quba', and gave birth at Quba'. Then I brought the child to Allah's Messenger (ﷺ) and placed it (on his lap). He asked for a date, chewed it, and put his saliva in the mouth of the child. So the first thing to enter its stomach was the saliva of Allah's Messenger (ﷺ). Then he did its Tahnik with a date, and invoked Allah to bless him. It was the first child born in the Islamic era, therefore they (Muslims) were very happy with its birth, for it had been said to them that the Jews had bewitched them, and so they would not produce any offspring.
পরিচ্ছেদঃ ৭১/১. যে সন্তানের ‘আক্বীক্বাহ দেয়া হবে না, জন্ম লাভের দিনেই তার নাম রাখা ও তাহনীক করা (কিছু চিবিয়ে তার মুখে দেয়া)।
৫৪৭০. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবূ ত্বলহার এক ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়ল। আবূ ত্বলহা বাইরে গেলেন, তখন ছেলেটি মারা গেল। আবূ ত্বলহা ফিরে এসে জিজ্ঞেস করলেনঃ ছেলেটি কী করছে? উম্মু সুলাইম বললেনঃ সে আগের চেয়ে শান্ত। তারপর তাঁকে রাতের খাবার দিলেন। তিনি আহার করলেন। তারপর উম্মু সুলাইমের সঙ্গে যৌন সঙ্গম করলেন। যৌন সঙ্গম ক্রিয়া শেষে উম্মু সুলাইম বললেনঃ ছেলেটিকে দাফন করে আস। সকাল হলে আবূ ত্বলহা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কাছে এসে তাঁকে এ ঘটনা বললেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেনঃ গত রাতে তুমি কি স্ত্রীর সঙ্গে রয়েছ? তিনি বললেনঃ হাঁ! নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে আল্লাহ! তাদের জন্য তুমি বারাকাত দান কর।
কিছুদিন পর উম্মু সুলাইম একটি সন্তান প্রসব করল। রাবী বলেনঃ) আবূ ত্বলহা আমাকে বললেন, তাকে তুমি দেখাশোনা কর যতক্ষণ না আমি তাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কাছে নিয়ে যাই। অতঃপর তিনি তাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কাছে নিয়ে গেলেন। উম্মু সুলাইম সঙ্গে কিছু খেজুর দিয়ে দিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে (কোলে) নিলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, তার সঙ্গে কিছু আছে কি? তাঁরা বললেনঃ হাঁ, আছে। তিনি তা নিয়ে চিবালেন এবং তারপর মুখ থেকে বের করে বাচ্চাটির মুখে দিলেন। তিনি এর দ্বারাই তার তাহ্নীক করলেন এবং তার নাম রাখলেন ’আবদুল্লাহ। [১৩০১; মুসলিম ৩৮/৫, হাঃ ২১৪৪] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৬৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৬১)
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি উক্ত হাদীসটিই বর্ণনা করেন। (আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৬৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৬২)
بَاب تَسْمِيَةِ الْمَوْلُودِ غَدَاةَ يُولَدُ لِمَنْ لَمْ يَعُقَّ عَنْه“ وَتَحْنِيكِهِ.
مَطَرُ بْنُ الْفَضْلِ حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ عَوْنٍ عَنْ أَنَسِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ كَانَ ابْنٌ لِأَبِي طَلْحَةَ يَشْتَكِي فَخَرَجَ أَبُو طَلْحَةَ فَقُبِضَ الصَّبِيُّ فَلَمَّا رَجَعَ أَبُو طَلْحَةَ قَالَ مَا فَعَلَ ابْنِي قَالَتْ أُمُّ سُلَيْمٍ هُوَ أَسْكَنُ مَا كَانَ فَقَرَّبَتْ إِلَيْهِ الْعَشَاءَ فَتَعَشّٰى ثُمَّ أَصَابَ مِنْهَا فَلَمَّا فَرَغَ قَالَتْ وَارُوا الصَّبِيَّ فَلَمَّا أَصْبَحَ أَبُو طَلْحَةَ أَتٰى رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَأَخْبَرَه“ فَقَالَ أَعْرَسْتُمْ اللَّيْلَةَ قَالَ نَعَمْ قَالَ اللَّهُمَّ بَارِكْ لَهُمَا فَوَلَدَتْ غُلاَمًا قَالَ لِي أَبُو طَلْحَةَ احْفَظْه“ حَتّٰى تَأْتِيَ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَأَتٰى بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَأَرْسَلَتْ مَعَه“ بِتَمَرَاتٍ فَأَخَذَهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ أَمَعَه“ شَيْءٌ قَالُوا نَعَمْ تَمَرَاتٌ فَأَخَذَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَمَضَغَهَا ثُمَّ أَخَذَ مِنْ فِيهِ فَجَعَلَهَا فِي فِي الصَّبِيِّ وَحَنَّكَه“ بِه„ وَسَمَّاه“ عَبْدَ اللهِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنّٰى حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ عَنْ ابْنِ عَوْنٍ عَنْ مُحَمَّدٍ عَنْ أَنَسٍ وَسَاقَ الْحَدِيثَ.
Narrated Anas bin Malik:
Abu Talha had a child who was sick. Once, while Abu Talha was out, the child died. When Abu Talha returned home, he asked, "How does my son fare?" Um Salaim (his wife) replied, "He is quieter than he has ever been." Then she brought supper for him and he took his supper and slept with her. When he had finished, she said (to him), "Bury the child (as he's dead)." Next morning Abu Talha came to Allah's Messenger (ﷺ) and told him about that. The Prophet (ﷺ) said (to him), "Did you sleep with your wife last night?" Abu Talha said, "Yes". The Prophet (ﷺ) said, "O Allah! Bestow your blessing on them as regards that night of theirs." Um Sulaim gave birth to a boy. Abu Talha told me to take care of the child till it was taken to the Prophet. Then Abu Talha took the child to the Prophet (ﷺ) and Um Sulaim sent some dates along with the child. The Prophet (ﷺ) took the child (on his lap) and asked if there was something with him. The people replied, "Yes, a few dates." The Prophet took a date, chewed it, took some of it out of his mouth, put it into the child's mouth and did Tahnik for him with that, and named him 'Abdullah.
Narrated Anas:
As above.
পরিচ্ছেদঃ ৭১/২. ‘আক্বীক্বাহর মাধ্যমে শিশুর অশুচি দূর করা।
৫৪৭১. সালমান ইবনু ’আমির (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ সন্তানের সঙ্গে ’আক্বীক্বাহ সম্পর্কিত। সালমান ইবনু ’আমির (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে, সন্তানের সঙ্গে ’আক্বীক্বাহ সম্পর্কিত। তার পক্ষ থেকে রক্ত প্রবাহিত (অর্থাৎ ’আক্বীক্বাহর জন্তু যবহ) কর এবং তার অশুচি (চুল, নখ ইত্যাদি) দূর করে দাও। [৫৪৭২] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৬৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৬৩)
بَاب إِمَاطَةِ الأَذ‘ى عَنْ الصَّبِيِّ فِي الْعَقِيقَةِ.
أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ مُحَمَّدٍ عَنْ سَلْمَانَ بْنِ عَامِرٍ قَالَ مَعَ الْغُلاَمِ عَقِيقَةٌ وَقَالَ حَجَّاجٌ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ أَخْبَرَنَا أَيُّوبُ وَقَتَادَةُ وَهِشَامٌ وَحَبِيبٌ عَنْ ابْنِ سِيرِينَ عَنْ سَلْمَانَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَقَالَ غَيْرُ وَاحِدٍ عَنْ عَاصِمٍ وَهِشَامٍ عَنْ حَفْصَةَ بِنْتِ سِيرِينَ عَنْ الرَّبَابِ عَنْ سَلْمَانَ بْنِ عَامِرٍ الضَّبِّيِّ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَرَوَاه“ يَزِيدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ عَنْ ابْنِ سِيرِينَ عَنْ سَلْمَانَ قَوْلَه“ وَقَالَ أَصْبَغُ أَخْبَرَنِي ابْنُ وَهْبٍ عَنْ جَرِيرِ بْنِ حَازِمٍ عَنْ أَيُّوبَ السَّخْتِيَانِيِّ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ حَدَّثَنَا سَلْمَانُ بْنُ عَامِرٍ الضَّبِّيُّ قَالَ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ مَعَ الْغُلاَمِ عَقِيقَةٌ فَأَهْرِيقُوا عَنْه“ دَمًا وَأَمِيطُوا عَنْهُ الأَذَى.
Narrated Salman bin 'Amri Ad-Dabbi, the Prophet (ﷺ) said, 'Aqiqa is to be offered for a (newly born) boy.
Narrated Salman bin 'Amir Ad-Dabbi:
I heard Allah's Messenger (ﷺ) saying, "'Aqiqa is to be offered for a (newly born) boy, so slaughter (an animal) for him, and relieve him of his suffering."
পরিচ্ছেদঃ ৭১/২. ‘আক্বীক্বাহর মাধ্যমে শিশুর অশুচি দূর করা।
৫৪৭২. হাবীব ইবনু শাহীদ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইবনু সিরীন আমাকে নির্দেশ করলেন, আমি যেন হাসানকে জিজ্ঞেস করি তিনি ’আক্বীক্বাহর হাদীসটি কার কাছ থেকে শুনেছেন? আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেনঃ সামূরাহ ইবনু জুনদুব থেকে। [৫৪৭১] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৬৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৬৪)
بَاب إِمَاطَةِ الأَذ‘ى عَنْ الصَّبِيِّ فِي الْعَقِيقَةِ.
عَبْدُ اللهِ بْنُ أَبِي الأَسْوَدِ حَدَّثَنَا قُرَيْشُ بْنُ أَنَسٍ عَنْ حَبِيبِ بْنِ الشَّهِيدِ قَالَ أَمَرَنِي ابْنُ سِيرِينَ أَنْ أَسْأَلَ الْحَسَنَ مِمَّنْ سَمِعَ حَدِيثَ الْعَقِيقَةِ فَسَأَلْتُه“ فَقَالَ مِنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدَبٍ.
Narrated Habib bin Ash-Shahid:
Ibn Seereen told me to ask Al-Hassan from whom he had heard the narration of 'Aqiqa. I asked him and he said, "From Samura bin Jundab."
পরিচ্ছেদঃ ৭১/৩. ফারা সম্পর্কে।
৫৪৭৩. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, (ইসলামে) ফারা বা আতীরা নেই। ফারা হল উটের সে প্রথম বাচ্চা, যা তারা তাদের দেব-দেবীর নামে যবাহ করত। আর আতীরা হল রজবে যে জন্তু যবেহ করত। [৫৪৭৪; মুসলিম ৩৫/৬, হাঃ ১৯৭৬, আহমাদ ৭২৬০] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৬৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৬৫)
بَاب الْفَرَعِ
عَبْدَانُ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ أَخْبَرَنَا الزُّهْرِيُّ عَنْ ابْنِ الْمُسَيَّبِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ فَرَعَ وَلاَ عَتِيرَةَ وَالْفَرَعُ أَوَّلُ النِّتَاجِ كَانُوا يَذْبَحُونَه“ لِطَوَاغِيتِهِمْ وَالْعَتِيرَةُ فِي رَجَبٍ.
Narrated Abu Huraira:
The Prophet (ﷺ) said, "Neither Fara' nor 'Atira (is permissible):" Al-Fara' nor 'Atira (is permissible):" Al- Fara' was the first offspring (of camels or sheep) which the pagans used to offer (as a sacrifice) to their idols. And Al-`Atira was (a sheep which was to be slaughtered) during the month of Rajab.
পরিচ্ছেদঃ ৭১/৪. ‘আতীরাহ
৫৪৭৪. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ (ইসলামে) ফারা ও ’আতীরাহ নেই। ফারা হল উটের প্রথম বাচ্চা যা তারা তাদের দেব-দেবীর নামে যবহ দিত। আর ’আতীরাহ যা রজবে যবেহ করত। [৫৪৭৩] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৬৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৬৬)
بَاب فِي الْعَتِيرَةِ
عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ قَالَ الزُّهْرِيُّ حَدَّثَنَا عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ فَرَعَ وَلاَ عَتِيرَةَ قَالَ وَالْفَرَعُ أَوَّلُ نِتَاجٍ كَانَ يُنْتَجُ لَهُمْ كَانُوا يَذْبَحُونَه“ لِطَوَاغِيَتِهِمْ وَالْعَتِيرَةُ فِي رَجَبٍ.
Narrated Abu Huraira:
The Prophet (ﷺ) said, "Neither Fara' nor 'Atira) is permissible)." Al-Fara' was the first offspring (they got of camels or sheep) which they (pagans) used to offer (as a sacrifice) to their idols. 'Atira was (a sheep which used to be slaughtered) during the month of Rajab.