পুরুষের যেমন স্ত্রী হতে অপারগতা সৃষ্টি হয় তেমনি নারীরও পুরুষ হতে অপারগতা সৃষ্টি হয়ে থাকে। আর মেয়েদের অপারগতা পাঁচ ধরণেরঃ
১ । স্ত্রী তার স্বামীকে তার নিকট আসতে বাধা দেয়ঃ এজন্যে সে তার উরুকে একটির সাথে অপরটি মিলিয়ে দেয়, যাতে তার স্বামী সহবাসে সক্ষম না হয়। তার এ কাজ তার অনিচ্ছায় হয়ে থাকে। এমনকি এক যুবকের স্ত্রী এই যাদু দ্বারা আক্রান্ত ছিল। তার স্ত্রী সহবাসের সময় দুই উরুর রান একত্রিত করে ফেলত তাতে সে তার স্ত্রীকে গালি গালাজ করত। উত্তরে তার স্ত্রী বলত বিষয়টি আমার ইচ্ছাধীন নয়। তুমি বরং আমার উরুর মধ্যে লোহার বালা দিয়ে রেখো কাজ করার পূর্বে যাতে মিলিত না হয়ে যায়। বাস্তবে তার স্বামী এমনটিই করল; কিন্তু এরপরও সে ব্যর্থ হল । এরপর তার স্ত্রী তাকে পরামর্শ দিল যে, সে যেন তাকে নেশাযুক্ত ইঞ্জেকশন দেয়। এরপর স্বামী তাকে ইঞ্জেকশন দিল এবং সে তার কর্মে সফল হল; কিন্তু সহবাসের কর্ম কেবল স্বামীর পক্ষ হতে হল।
২। মস্তিষ্কের অনুভূতি হারিয়ে ফেলাঃ মহিলার মস্তিষ্কের অনুভূতি শক্তির কেন্দ্রবিন্দু যাদুকরের জ্বিন নিয়ন্ত্রন নিয়ে নেয়। সুতরাং স্বামী যখন স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে চায় তখন জ্বিন তার অনুভূতি শক্তিকে ধ্বংস করে দেয়, যার কারণে মহিলার প্রাকৃতিক অনুভূতি থাকে না। আর না নিজের স্বামীর সামনে কোন বিকর্ষন সৃষ্টি হয় বরং সে সময় এই হতভাগা নারীর অবস্থা জড় পদার্থের মত হয়ে যায়। আর বাকী তার প্রাকৃতিক যেসব কিছু দেয়ার তা কিছুই দিতে পারে না, ফলে সহবাস একেবারে বিফল হয়ে যায়।
৩। জরায়ু থেকে রক্ত প্রবাহ সহবাসের সময় রক্ত প্রবাহিত হওয়া। পূর্বে বর্ণিত ইস্তিহায্য হতে এর পার্থক্য হলো এটি শুধু সহবাসের সময়েই প্রবাহিত হয়।
এর একটি ঘটনা হল এক সেনা সদস্য যখন ছুটি নিয়ে বাড়ী আসত তখন তার স্ত্রীর রক্তপ্রবাহ শুরু হত। আর যখন ছুটি শেষ হলে বাড়ী থেকে বের হত মুহুর্তেই তার স্ত্রী সুস্থ হয়ে যেত।
৪। কুমারী যুবতীকে বিয়ের পর প্রথম রাতে তার স্বামী তাকে অকুমারী অনুভব করে, যার ফলে তাকে সন্দেহ করে বসে; কিন্তু যদি এ ধরণের মেয়েকে চিকিৎসা করা হয় ও যাদু নষ্ট হয় তখন সে বুঝতে পারে যে, সে কুমারী।
৫ । পুরুষ তার স্ত্রীর সাথে সহবাসের সময় তার সামনে মাংশের এক প্রতিবন্ধকতা পায়, যার ফলে তাদের সহবাস সফল হয় না।