আবু উমাইর ইবন আনাস ইবন মালিক রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
«حَدَّثَنِي عُمُومَتِي، مِنَ الْأَنْصَارِ مِنْ أَصْحَابِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالُوا: أُغْمِيَ عَلَيْنَا هِلَالُ شَوَّالٍ، فَأَصْبَحْنَا صِيَامًا، فَجَاءَ رَكْبٌ مِنْ آخِرِ النَّهَارِ، فَشَهِدُوا عِنْدَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُمْ رَأَوُا الْهِلَالَ بِالْأَمْسِ، فَأَمَرَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُفْطِرُوا، وَأَنْ يَخْرُجُوا إِلَى عِيدِهِمْ مِنَ الْغَدِ»
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবী এবং আনসার সম্প্রদায়ভুক্ত আমার এক চাচা আমার নিকট বর্ণনা করেন, মেঘের কারণে আমরা শাওয়ালের নতুন চাঁদ দেখতে পাই নি। আমরা (পরের দিন) সাওম রাখলাম। দিনের শেষভাগে একটি কাফেলা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে গতকাল চাঁদ দেখার সাক্ষ্য দিলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লোকদেরকে ইফতার (সাওম ভঙ্গ) করার এবং পরের দিন ঈদগাহে যাওয়ার নির্দেশ দেন।”[1]
>