লগইন করুন
১। এক পরিসংখ্যানে প্রকাশ, যুক্তরাষ্ট্রে (১৯০০০০০০) এক কোটি নব্বই লক্ষ মহিলা ধর্ষণের শিকার। (সূত্র: “আজ আমেরিকা বাস্তবতাকে স্বীকার করেছে” নামক গ্রন্থ)
২। ইতালীর মানসিক চিকিৎসা ফেডারেশন এক জরিপ প্রকাশ করে তাতে স্বীকার করেছে যে, ৭০% ইতালিয়ান পুরুষ স্বীয় স্ত্রীদের অধিকার খর্ব করে চলেছে। (অর্থাৎ তারা অন্যত্র গমন করে থাকে) (মুসলিমের ধ্যান-ধারণা)
৩। আমেরিকায় প্রতি বছর ১ মিলিয়ন (দশলক্ষ) অবৈধ সন্তান ভুমিষ্ট হয় এবং ১ মিলিয়ন অকালে গর্ভপাত করানো হয়। (মানদণ্ডে নারীর কর্মকাণ্ড)
৪। কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জনমত জরিপে প্রকাশ, ৭০% নগর সেবিকা যৌন নির্যাতনের শিকার হয় এবং তাদের মধ্যে ৫৬% ভয়াবহ দৈহিক নির্যাতনের শিকার। (পতনের পর নারীর কি অবস্থা।)
৫। শুধুমাত্র জার্মানিতে বছরে ৩৫০০০ (পঁয়ত্রিশ হাজার) নারী ধর্ষনের শিকার হয়। আর এ সংখ্যা হলো শুধু পুলিশের নিকট যা রেজিস্ট্রিকৃত। পক্ষান্তরে ধর্ষনের যে সব ঘটনা রেজিষ্ট্রি হয় না তার সংখ্যা ফৌজদারী পুলিশের মতে উক্ত সংখ্যার পাঁচগুণ হবে। (হাওয়ার প্রতি একটি পত্র)
উক্ত জরিপ ও উক্ত পরিসংখ্যান কি ঐ লোকদের শ্লোগান ও দাবীর ভ্রান্ততা প্রমাণ করে না? ( অর্থাৎ যারা বলে থাকে যে নারীকে যদি অবাধ মেলা-মেশার সুযোগ দেওয়া হতো তবে নারীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ বাড়ত ও নারীর প্রতি নিপীড়ন কমে যেতো)
না কি উক্ত জরিপ ও পরিসংখ্যান নারী-পুরুষের পরস্পরের প্রতি তারা যা কামনা করে সে ধরণের মর্যাদাবোধের একটি অংশ?!!!!
সুতরাং হে অন্তরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিগণ শিক্ষা গ্রহণ করুন!