লগইন করুন
হাদীসে এমন কিছু ‘আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে, যা করলে মানুষ সেই দিনের মত নিষ্পাপ হয়ে যায় যেদিন তাকে তার মা জন্ম দিয়েছিলেন। তার মধ্যে থেকে কিছু ‘আমল নিম্নে উল্লেখ করা হলো :
৩২. উযূ করে সলাত আদায় করা :
উযূ করে সলাত আদায় করা। নাবী (সা.) বলেছেন :
مَا مِنْكُمْ رَجُلٌ يُقَرِّبُ وَضُوءَه فَيَتَمَضْمَضُ وَيَسْتَنْشِقُ فَيَنْتَثِرُ إِلَّا خَرَّتْ خَطَايَا وَجْهِه وَفِيهِ وَخَيَاشِيمِه ثُمَّ إِذَا غَسَلَ وَجْهَه كَمَا أَمَرَهُ اللهُ إِلَّا خَرَّتْ خَطَايَا وَجْهِه مِنْ أَطْرَافِ لِحْيَتِه مَعَ الْمَاءِ ثُمَّ يَغْسِلُ يَدَيْهِ إِلَى الْمِرْفَقَيْنِ إِلَّا خَرَّتْ خَطَايَا يَدَيْهِ مِنْ أَنَامِلِه مَعَ الْمَاءِ ثُمَّ يَمْسَحُ رَأْسَه إِلَّا خَرَّتْ خَطَايَا رَأْسِه مِنْ أَطْرَافِ شَعْرِه مَعَ الْمَاءِ ثُمَّ يَغْسِلُ قَدَمَيْهِ إِلَى الْكَعْبَيْنِ إِلَّا خَرَّتْ خَطَايَا رِجْلَيْهِ مِنْ أَنَامِلِه مَعَ الْمَاءِ فَإِنْ هُوَ قَامَ فَصَلّٰى فَحَمِدَ اللهَ وَأَثْنٰى عَلَيْهِ وَمَجَّدَه بِالَّذِى هُوَ لَه أَهْلٌ وَفَرَّغَ قَلْبَهُ لِلّٰهِ إِلَّا انْصَرَفَ مِنْ خَطِيئَتِه كَهَيْئَتِه يَوْمَ وَلَدَتْهُ أُمُّه
‘‘তোমাদের কোন ব্যক্তির কাছে যখন উযূর পানি পেশ করা হয়, এরপর সে কুলি করে ও নাকে পানি দেয় ও তা পরিষ্কার করে। তখন তার মুখমণ্ডলের মুখ গহববর ও নাকের সকল গুনাহ ঝরে যায়। তারপর যখন সে আল্লাহ পাকের নির্দেশ অনুসারে মুখম-ল ধোয় তখন মুখমণ্ডলের চারিদিক থেকে সকল গুনাহ পানির সাথে ঝরে যায়। এরপর যখন দুই হাত ধোয় কুনুই পর্যন্ত, তখন তার উভয় হাতের গুনাহসমূহ আঙ্গুল দিয়ে পানির সাথে ঝরে পড়ে। এরপর উভয় পা গোড়ালি পর্যন্ত ধৌত করলে উভয় পায়ের গুনাহগুলো আঙ্গুল দিয়ে পানির সাথে ঝরে পড়ে। এরপর যদি সে দাঁড়িয়ে সলাত আদায় করে আল্লাহর প্রশংসা ও স্ত্ততি বর্ণনা করেও যথাযথভাবে তাঁর অন্তরকে আল্লাহর জন্য একাগ্র করে নেয়, তাহলে সে গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যাবে সেদিনের মত যে দিন তার মা তাকে প্রসব করেছিল।’’[1]
অন্য এক বর্ণনায় আছে,
مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَتَوَضَّأَ فَيُسْبِغُ الْوُضُوْءَ ثُمَّ يَقُوْمُ فِىْ صَلَاتِه فَيَعْلَمُ مَا يَقُوْلُ إِلَّا إِنْفَتَلَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمَّه مِنَ الْخَطَايَا لَيْسَ عَلَيْهِ ذَنْبٍ
‘‘যখনই কোন মুসলিম পূর্ণরূপে উযূ করে সলাত আদায় করতে দাঁড়ায় এবং যা বলছে তা বুঝে (অর্থাৎ জেনে মনোযোগ সহকারে তা আদায় করে), তখনই সে প্রথম দিনের শিশুর মতো (নিষ্পাপ) হয়ে সলাত সম্পন্ন করে।’’[2]
৩৩. সলাত আদায়ের পর মাসজিদে অবস্থান করা, জামা‘আতের উদ্দেশে পায়ে হেঁটে মাসজিদে যাওয়া ও কষ্টকর সময়ে পূর্ণরূপে উযূ করা :
সলাত আদায়ের পর মাসজিদে অবস্থান করা, জামা‘আতের উদ্দেশে পায়ে হেঁটে যাওয়া এবং কষ্টকর সময়ে পূর্ণরূপে উযূ করলে সে তার জন্মের মত নিষ্পাপ হয়ে যাবে। নাবী (সা.) বলেছেন :
أَتَانِي رَبِّىْ فِي أَحْسَنِ صُورَةٍ فَقَالَ يَا مُحَمَّدُ قُلْتُ لَبَّيْكَ رَبِّ وَسَعْدَيْكَ قَالَ فِيمَ يَخْتَصِمُ الْمَلَأُ الْأَعْلٰى قُلْتُ رَبِّ لَا أَدْرِىْ فَوَضَعَ يَدَه بَيْنَ كَتِفَيَّ فَوَجَدْتُ بَرْدَهَا بَيْنَ ثَدْيَىَّ فَعَلِمْتُ مَا بَيْنَ الْمَشْرِقِ وَالْمَغْرِبِ فَقَالَ يَا مُحَمَّدُ فَقُلْتُ لَبَّيْكَ رَبِّ وَسَعْدَيْكَ قَالَ فِيمَ يَخْتَصِمُ الْمَلَأُ الْأَعْلٰى قُلْتُ فِي الدَّرَجَاتِ وَالْكَفَّارَاتِ وَفِي نَقْلِ الْأَقْدَامِ إِلَى الْجَمَاعَاتِ وَإِسْبَاغِ الْوُضُوءِ فِي الْمَكْرُوهَاتِ وَانْتِظَارِ الصَّلَاةِ بَعْدَ الصَّلَاةِ وَمَنْ يُحَافِظْ عَلَيْهِنَّ عَاشَ بِخَيْرٍ وَمَاتَ بِخَيْرٍ وَكَانَ مِنْ ذُنُوبِه كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّه
‘‘আমার রব (স্বপ্নে) সর্বোত্তম সুরতে আমার নিকট আসলেন। তিনি বললেন : হে মুহাম্মাদ। আমি বললাম, হে আমার রব! আমি উপস্থিত, আমি হাযির। তিনি প্রশ্ন করেন : ঊর্ধ্ব জগতের অধিবাসীরা (ফেরেশতারা) কী নিয়ে বিতর্ক করছে? আমি উত্তর দিলাম, হে আমার রব! আমি জানি না। তিনি তাঁর হাত আমার দুই কাঁধের মধ্যখানে রাখলেন। তখন আমি এর শীতলতা আমার উভয় স্তনের মধ্যখানে (বুকে) অনুভব করলাম। এবং পূর্ব-পশ্চিমের মাঝে যা কিছু আছে তা আমি জেনে ফেললাম। অতঃপর তিনি বললেন, হে মুহাম্মাদ! আমি বললাম, হে আমার রব! আমি আপনার সামনে উপস্থিত আছি। তিনি আবার প্রশ্ন করলেন, ঊর্ধ্বলোকের অধিবাসীরা (ফেরেশতারা) কী নিয়ে বিতর্ক করছে? আমি জবাব দিলাম, মর্যাদা বৃদ্ধি, কাফফারাত (পাপের ক্ষমা) লাভ, পায়ে হেঁটে জামা‘আতে যোগদান, কষ্টকর অবস্থায়ও উত্তমরূপে উযূ করা এবং এক ওয়াক্তের সলাত আদায় করার পর আরেক ওয়াক্তের সলাতের অপেক্ষায় থাকা ইত্যাদি বিষয়ে তারা বিতর্ক করছে। যে লোক এগুলোর হিফাযাত করবে সে কল্যাণের মধ্যে বেঁচে থাকবে, কল্যাণময় মৃত্যুবরণ করবে এবং তার মা তাকে প্রসব করার দিনের মত গুনাহ মুক্ত হয়ে যাবে।’’[3]
হাফিয ইবনু রজাব (রহিমাহুল্লাহ)[4] বলেন :
‘‘গুনাহ মাফের উপায়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, মাসজিদে জামা‘আতে ও জুমু‘আর সলাত আদায় করতে পায়ে হেঁটে যাওয়া। তবে এই প্রতিদান পেতে হলে ব্যক্তিকে বাড়িতে উযূ করে মাসজিদের উদ্দেশে বের হতে হবে এবং সলাত আদায় করা ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্য তার থাকতে পারবে না।’’[5]
তিনি আরও বলেন :
‘‘এই হাদীসে জামা‘আত শেষে বসে থাকা বলতে পরবর্তী সলাতের জন্য অপেক্ষা করাকে বুঝানো হয়েছে। তবে এই বসে থাকার মধ্যে জিকির করা, পাঠ করা, জ্ঞানের কথা শোনা ও তা শিক্ষা দেয়া এবং এই ধরনের যে কোন কাজ করা অন্তর্ভুক্ত।’’
৩৪. বায়তুল মাকদিসে সলাত আদায় করা :
ফিলিস্তিনে অবস্থিত বায়তুল মাকদিসে সলাত আদায় করা। নাবী (সা.) বলেছেন :
أَنَّ سُلَيْمَانَ بْنَ دَاوُدَ عَلَيْهِ الصَّلَاة وَالسَّلاملَمَّا بَنٰى بَيْتَ الْمَقْدِسِ سَأَلَ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ خِلَالًا ثَلَاثَةً سَأَلَ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ حُكْمًا يُصَادِفُ حُكْمَه فَأُوتِيَه وَسَأَلَ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ مُلْكًا لَا يَنْبَغِي لِأَحَدٍ مِنْ بَعْدِه فَأُوتِيَه وَسَأَلَ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ حِينَ فَرَغَ مِنْ بِنَاءِ الْمَسْجِدِ أَنْ لَا يَأْتِيَه أَحَدٌ لَا يَنْهَزُه إِلَّا الصَّلَاةُ فِيهِ أَنْ يُخْرِجَه مِنْ خَطِيئَتِه كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّه
সুলায়মান ইবনু দাঊদ (আ.) যখন বায়তুল মাকদিস নির্মাণ করলেন, তখন তিনি আল্লাহ তা‘আলার কাছে তিনটি বস্তু চাইলেন : তিনি আল্লাহ তা‘আলার নিকট প্রার্থনা করলেন এমন ফায়সালা যা তাঁর ফয়সালার মোতাবেক হয়। তা তাকে প্রদান করা হল। আর তিনি আল্লাহ তা‘আলার নিকট চাইলেন এমন বিশাল রাজ্য, যার অধিকারী তার পরবর্তী আর কেউ হবে না। তাও তাকে দেয়া হল। আর যখন তিনি মাসজিদ নির্মাণের কাজ সমাপ্ত করলেন তখন তিনি আল্লাহ তা‘আলার নিকট প্রার্থনা করলেন, যে ব্যক্তি তাতে শুধু সলাতের জন্য আগমন করবে, তাকে যেন পাপ থেকে ঐ দিনের মত মুক্ত করে দেন যেদিন সে তার মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হয়েছিল।’’[6]
৩৫. হাজ্জ করা :
হাজ্জ করলে পাপ থেকে নিষ্পাপ হওয়া যায়। আবূ হুরায়রাহ্ হতে বর্ণিত, নাবী (সা.) বলেছেন :
مَنْ حَجَّ لِلّٰهِ فَلَمْ يَرْفُثْ وَلَمْ يَفْسُقْ رَجَعَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّه
‘‘যে ব্যক্তি রাফাছ ও ফিস্ক থেকে বিরত থেকে আল্লাহর উদ্দেশে হাজ্জ (হজ্জ) করলো, সে এমন নবজাতক শিশু, যাকে তাঁর মা এ মুহূর্তেই প্রসব করেছে, তার ন্যায় নিষ্পাপ হয়ে ফিরবে।’’[7]
হাদীসে বর্ণিত ‘রাফাস’ অর্থ হলো স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন বা এর প্রাথমিক কাজ করা ও অশ্লীল কতাবার্তা বলা। আর ‘ফিস্ক’ অর্থ হলো কোন হারাম কাজে লিপ্ত হওয়া এবং আল্লাহর আনুগত্য থেকে বেরিয়ে যাওয়া অর্থাৎ আল্লাহর আনুগত্যমূলক ফরয কাজ না করা।[8]
ইবনু হাজার ‘আস্ক্বালানী (রহিমাহুল্লাহ) বলেন :
وظاهره غفران الصغائر والكبائر والتبعات
‘‘এই হাদীসের প্রকাশ্য অর্থ হচ্ছে, হাজ্জ হাজ্জকারীর সগীরা-কাবীরা ও তাবি’আত (জীবন ও সম্পদের দায়ভারজনিত) গুনাহগুলো মাফ করিয়ে দেয়।’’[9]
হাজ্জে মাবরূর বা কবূল হাজ্জের মাধ্যমে বান্দার মাযালিম ও আর্থিক দায় রহিত হয়ে যায় না। বরং এর দ্বারা কোন সাধারণ কর্মজনিত গুনাহ ও আদায়যোগ্য দায় আদায়ে দেরি করার কারণে যে গুনাহ হয়েছে তা রহিত করে।[10]
‘আবদুর রওফ আল মুনাভী (রহিমাহুল্লাহ)[11] বলেন :
يغفر له الصغائر والكبائر إلا التبعات إذا كان حجه مبرورًا.
‘‘হাজ্জে মাবরূর হাজ্জকারীর সগীরা-কাবীরা গুনাহগুলো মাফ করবে কিন্তু জীবন ও সম্পদের দায়ভারজনিত গুনাহ মাফ করবে না।’’[12]
মুল্লা ‘আলী ক্বারী (রহিমাহুল্লাহ)[13] বলেন :
إن الله تعالى إذا أراد لعاص أن يعفو عنه وعليه تبعات عوض صاحبها من جزيل ثوابه ما يكون سببا لعفوه ورضاه
‘‘আল্লাহ তা‘আলা যখন কোন গুনাহগার বান্দাকে ক্ষমা করতে চান অথচ তার উপরে জীবন ও সম্পদের দায়ভারজনিত গুনাহ (তাবি‘আত) রয়েছে তাহলে আল্লাহ তা‘আলা যার দায়ভার এর উপরে বর্তিত তাকে বিপুল পরিমাণের সাওয়াব দান করেন, যা তাকে মাফের ও তার প্রতি আল্লাহর সন্তুষ্টির কারণ হবে।’’[14]
৩৬. রোগাক্রান্ত হলে আল্লাহর প্রশংসা করা :
একদিন শাদ্দাদ বিন আওস ও সুনাবিহী এক রোগীকে দেখতে গিয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আজ সকালে তুমি কেমন আছ?’ লোকটি বলল, (আল্লাহর) নি‘আমতে আছি। শাদ্দাদ বলল, পাপসমূহ মাফ হয়ে যাওয়া এবং গুনাহসমূহ ঝরে যাওয়ার সুসংবাদ নাও। আমি আল্লাহর রাসূল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, তিনি (সা.) বলেছেন :
إِنَّ اللّٰهَ عَزَّ وَجَلَّ يَقُولُ إِنِّىْ إِذَا ابْتَلَيْتُ عَبْدًا مِنْ عِبَادِىْ مُؤْمِنًا فَحَمِدَنِىْ عَلٰى مَا ابْتَلَيْتُه فَإِنَّه يَقُومُ مِنْ مَضْجَعِه ذٰلِكَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّه مِنَ الْخَطَايَا وَيَقُولُ الرَّبُّ عَزَّ وَجَلَّ أَنَا قَيَّدْتُ عَبْدِىْ وَابْتَلَيْتُه وَأَجْرُوا لَه كَمَا كُنْتُمْ تُجْرُونَ لَه وَهُوَ صَحِيْحٌ
‘‘আল্লাহ বলেন, ‘আমি যখন আমার কোন মু’মিন বান্দাকে (রোগ-বালা দিয়ে) পরীক্ষা করি এবং সে ঐ রোগ-বালাতে আমার প্রশংসা করে, তখন সে তার ঐ বিছানা থেকে সেই দিনকার মত নিষ্পাপ হয়ে ওঠে, যেদিন তার মা তাকে ভূমিষ্ঠ করেছিলেন।’ রবব তাবারাকা ওয়া তা‘আলা (কিরামান কাতিবীনকে) বলেন, আমি আমার বান্দাকে (অনেক ‘আমল থেকে) বিরত রেখেছি এবং রোগগ্রস্ত করেছি। সুতরাং তার জন্য সেই ‘আমলের সাওয়াব লিখতে থাক, যে ‘আমলের সাওয়াব তার সুস্থ অবস্থায় লিখতে।’’[15]
[2]. মুসতাদরাক ‘আলাস্ সহীহায়ন : ৩৫০৮; তাবারানী : ১৪৩৭০, সহীহুত তারগীব : ১৯০, হাদীসটি সহীহ।
[3]. জামি‘ আত্ তিরমিযী : ৩২৩৩-৩২৩৫, হাদীসটি সহীহ, সহীহুত তিরমিযী : ২৫৮১
[4]. জন্ম : ৭৩৬ হি. - মৃত্যু : ৭৯৫ হি.।
[5]. ইবনু রজাব আল হাম্বালী, ইখতিয়ারম্নল ঊলা ফী শারহি হাদীসি ইখতিসামিল মালাইল আ’লা-এর গুনাহ মাফের দ্বিতীয় কারণ শিরোনাম দ্রষ্টব্য।
[6]. সুনান আন্ নাসায়ী : ৬৯৩; সুনান ইবনু মাজাহ : ১৪০৮, হাদীসটি সহীহ।
[7]. সহীহুল বুখারী : ১৫২১, সহীহ মুসলিম : ১৮২০।
[8]. মিন মুকাফফিরাতিয যুনূব, পৃ. ৩৫; এই দু’টি পরিভাষার আরো অনেক অর্থ ও ব্যাখা রয়েছে।
[9]. ফাতহুল বারী, খ. ৮, পৃ. ১০৮।
[10]. মিন মুকাফফিরাতিয যুনূব, পৃ. ৩৫।
[11]. জন্ম : ৯৫২ হি. - মৃত্যু : ১০৩১ হি.।
[12]. ফায়যুল কাদীর, খ. ১, পৃ. ৪৩৮।
[13]. জন্ম : ৯৩০ হি. - মৃত্যু : ১০১৪ হি.।
[14]. মিরকাতুল মাফাতীহ শারহি মিশকাতিল মাসাবীহ, খ. ১, পৃ. ১৮৮।
[15]. মুসনাদ আহমাদ : ১৭১১৮; সহীহুত তারগীব : ৩৪২৩, হাদীসটি সহীহ, সিলসিলা আস-সহীহাহ্ : ১৬১১।