লগইন করুন
হজের রুকন তথা ফরযসমূহ
১. ইহরাম তথা হজ শুরু করার নিয়ত করা।
২. আরাফায় অবস্থান।
৩. তাওয়াফে যিয়ারত বা তাওয়াফে ইফাযা।
৪. অধিকাংশ শরীয়তবিদের মতে সাফা ও মারওয়ায় সাঈ করা। (ইমাম আবু হানিফা রহ. এটাকে ওয়াজিব বলেছেন।)
(এসব রুকনের কোন একটি ছেড়ে দিলেও হজ হবে না।)
হজের ওয়াজিবসমূহ
১. মীকাত অতিক্রম করার আগে ইহরাম বাধাঁ।
২. আরাফার ময়দানে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অবস্থান করা।
৩. মুযদালিফায় রাত যাপন।
৪. কঙ্কর নিক্ষেপ করা।
৫. মাথা মুণ্ডন বা চুল ছোট করা।
৬. আইয়ামে তাশরীকের রাতসমূহ মিনায় যাপন।
৭. বিদায়ী তাওয়াফ করা।
এসব ওয়াজিবের কোন একটি ছেড়ে দিলে, দম অর্থাৎ পশু যবেহ করে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।)
উমরার রুকন বা ফরযসমূহ
ইহরাম তথা উমরা শুরু করার নিয়ত করা।
বাইতুল্লাহ্র তাওয়াফ করা।
সাফা ও মারওয়ায় সাঈ করা।
উমরার ওয়াজিবসমূহ
১. মীকাত থেকে ইহরাম বাঁধা।
২. মাথা মুণ্ডন বা চুল ছোট করা।
৩. আবূ হানীফা রহ.-এর মতে সাফা-মারওয়ায় সাঈ করা।
ইহরাম অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজসমূহ
১. মাথার চুল কাট-ছাঁট বা পুরোপুরি মুণ্ডন করা।
২. হাত বা পায়ের নখ কর্তন বা উপড়ে ফেলা।
৩. ইহরাম বাঁধার পর শরীর, কাপড় কিংবা এ দু’টির সাথে সম্পৃক্ত অন্য কিছুতে সুগন্ধি জাতীয় কিছু ব্যবহার করা।
৪. বিবাহ করা, বিবাহ দেয়া বা বিবাহের প্রস্তাব পাঠানো।
৫. ইহরাম অবস্থায় সহবাস করা।
৬. ইহরাম অবস্থায় কামোত্তেজনাসহ স্বামী-স্ত্রীর মেলামেশা।
৭. ইহরাম অবস্থায় শিকার করা।
৮. মাথা আবৃত করা। (পুরুষদের জন্য)
৯. পুরো শরীর ঢেকে নেয়ার মত পোশাক কিংবা পাজামার মত অর্ধাঙ্গ ঢাকে এমন পোশাক পরিধান করা। যেমন জামা বা পাজামা পরিধান করা। (পুরুষদের জন্য)
১০. হাত মোজা ব্যবহার করা। (মহিলাদের জন্য)
১১. নেকাব পরা। (মহিলাদের জন্য)