লগইন করুন
তিনটি বিশেষ সময়ে নফল নামায পড়া ও মৃত ব্যক্তিকে দাফন করা হারাম।
’উক্ববাহ্ বিন্ ‘আমির জুহানী (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:
ثَلَاثُ سَاعَاتٍ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ يَنْهَانَا أَنْ نُصَلِّيَ فِيْهِنَّ أَوْ أَنْ نَقْبُـرَ فِيْهِنَّ مَوْتَانَا، حِيْنَ تَطْلُعُ الشَّمْسُ بَازِغَةً حَتَّى تَرْتَفِعَ، وَحِيْنَ يَقُوْمُ قَائِمُ الظَّهِيْرَةِ حَتَّى تَمِيْلَ الشَّمْسُ، وَحِيْنَ تَضَيَّفُ الشَّمْسُ لِلْغُرُوْبِ حَتَّى تَغْرُبَ.
‘‘তিনটি সময় এমন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে সে সময়গুলোতে নামায পড়তে অথবা মৃত ব্যক্তিকে দাফন করতে নিষেধ করেছেন। সূর্য উঠার সময় যতক্ষণ না তা পূর্ণভাবে উঠে যায়। ঠিক দুপুর বেলায় যতক্ষণ না তা মধ্যাকাশ থেকে সরে যায়। সূর্য ডুবার সময় যতক্ষণ না তা সম্পূর্ণরূপে ডুবে যায়’’। (মুসলিম ৮৩১)
‘আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’উমর (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
إِذَا طَلَعَ حَاجِبُ الشَّمْسِ فَأَخِّرُوْا الصَّلَاةَ حَتَّى تَرْتَفِعَ، وَإِذَا غَابَ حَاجِبُ الشَّمْسِ فَأَخِّرُوْا الصَّلَاةَ حَتَّى تَغِيْبَ.
‘‘যখন সূর্যের কিয়দংশ উদিত হয় তখন নামায পড়তে একটু দেরি করো যতক্ষণ না সূর্য সম্পূর্ণরূপে উঠে যায় এবং যখন সূর্যের কিয়দংশ ডুবে যায় তখন নামায পড়তে একটু দেরি করো যতক্ষণ না সূর্য সম্পূর্ণরূপে ডুবে যায়’’। (বুখারী ৫৮৩)