লগইন করুন
শরয়ী কোন দোষের কারণে মুসল্লীরা কারোর ইমামতি অপছন্দ করা সত্ত্বেও তার সেই ইমামতি পদে বহাল থাকা আরেকটি কবীরা গুনাহ্ ও হারাম কাজ।
আবূ উমামাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
ثَلَاثَةٌ لَا تُجَاوِزُ صَلَاتُهُمْ آذَانَهُمْ : الْعَبْدُ الْآبِقُ حَتَّى يَرْجِعَ، وَامْرَأَةٌ بَاتَتْ وَزَوْجُهَا عَلَيْهَا سَاخِطٌ، وَإِمَامُ قَوْمٍ وَهُمْ لَهُ كَارِهُوْنَ.
‘‘তিন ব্যক্তির নামায তাদের কানের উপরে যায় না তথা কবুল হয় না। মালিকের কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়া গোলামের নামায যতক্ষণ না সে মালিকের নিকট ফিরে আসে। সে মহিলার নামায যে রাতটি কাটিয়ে দিলো; অথচ তার স্বামী তার উপর অসন্তুষ্ট। সে ইমামের নামায যে নামায খানা পড়ালো; অথচ মুসল্লীরা তার নামায পড়ানোটা পছন্দ করছে না’’।
(তিরমিযী ৩৬০; স’হীহুল্ জা’মি’ ৩০৫৭)
‘আমর বিন্ ’হারিস (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে নিম্নোক্ত হাদীসটি বলা হতো:
أَشَدُّ النَّاسِ عَذَابًا يَوْمَ الْقِيَامَةِ اثْنَانِ : امْرَأَةٌ عَصَتْ زَوْجَهَا، وَإِمَامُ قَوْمٍ وَهُمْ لَهُ كَارِهُوْنَ.
‘‘কিয়ামতের দিন সর্ব কঠিন শাস্তি পাবে দু’জন ব্যক্তি: তার মধ্যে এক জন হচ্ছে, যে মহিলা নিজ স্বামীর অবাধ্য এবং অপর জন হচ্ছে, যে ইমাম কোন সম্প্রদায়ের ইমামতি করছে; অথচ তারা তার ইমামতি করাটা পছন্দ করছে না’’। (তিরমিযী ৩৫৯)