লগইন করুন
উত্তর: আমি তাকে জেনেছি তার নিদর্শন ও তার সৃষ্টির মাধ্যমে। তার নিদর্শনের মধ্যে দিবা রাত্রি, চন্দ্র-সূর্য এবং তার সৃষ্টির মধ্যে সপ্তাকাশ, সপ্ত জমীনসহ এর মধ্যে যা কিছু রয়েছে।
এর প্রমাণ হল, আল্লাহ তা‘আলার বাণী:
﴿ وَمِنۡ ءَايَٰتِهِ ٱلَّيۡلُ وَٱلنَّهَارُ وَٱلشَّمۡسُ وَٱلۡقَمَرُۚ لَا تَسۡجُدُواْ لِلشَّمۡسِ وَلَا لِلۡقَمَرِ وَٱسۡجُدُواْۤ لِلَّهِۤ ٱلَّذِي خَلَقَهُنَّ إِن كُنتُمۡ إِيَّاهُ تَعۡبُدُونَ ٣٧ ﴾ [فصلت: ٣٧]
অর্থাৎ: এবং তার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে রজনী ও দিবস, সূর্য ও চন্দ্র। তোমরা সূর্যকে সিজদা করো না, চন্দ্রকেও নয়; সিজদা কর আল্লাহকে যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন যদি তোমরা তারই ইবাদত কর। [সূরা হা-মীম সিজদা ৩৭]
তিনি আরও বলেন :
﴿ إِنَّ رَبَّكُمُ ٱللَّهُ ٱلَّذِي خَلَقَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضَ فِي سِتَّةِ أَيَّامٖ ثُمَّ ٱسۡتَوَىٰ عَلَى ٱلۡعَرۡشِۖ يُغۡشِي ٱلَّيۡلَ ٱلنَّهَارَ يَطۡلُبُهُۥ حَثِيثٗا وَٱلشَّمۡسَ وَٱلۡقَمَرَ وَٱلنُّجُومَ مُسَخَّرَٰتِۢ بِأَمۡرِهِۦٓۗ أَلَا لَهُ ٱلۡخَلۡقُ وَٱلۡأَمۡرُۗ تَبَارَكَ ٱللَّهُ رَبُّ ٱلۡعَٰلَمِينَ ٥٤ ﴾ [الاعراف: ٥٤]
নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হচ্ছেন আল্লাহ যিনি আসমান ও জমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি স্বীয় আরশের উপর উঠেছেন। তিনি দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করেন; যাতে ওরা একে অন্যকে অনুসরণ করে চলে ত্বড়িত গতিতে। সূর্য, চন্দ্র ও নক্ষত্ররাজী সবই তার হুকুমের অনুগত। জেনে রাখ! সৃষ্টির একমাত্র কর্তা তিনিই, আর হুকুমের একমাত্র মালিক তিনিই, সারা জাহানের রব্ব আল্লাহ হলেন বরকতময়। [সূরা আ‘রাফ ৫৪]