লগইন করুন
LiberalsLikeChrist.Org ওয়েবসাইটের বক্তব্য নিম্নরূপ:
2 Timothy 3:16-17 is often quoted as proof that the Bible is inerrant .... But how can anyone claim that these words apply to a book that would not even exist for another 300 years?!? What we call "the Bible" is nothing but a collection of writings approved by a solemn convention of clerics in 325 AD, called the Council of Nicea. Since Paul didn't specify any such "canon" of holy writings, his words "All scripture" would apply, not only to the many Christian writings of the time that were eventually excluded from the canon of Nicea, but to all of the writings that existed when Paul made that statement, including the egyptian, mesopotamian, hindu, buddhist and gnostic scriptures, and even the writings of the Greek philosophers. But they might not include any of the "Gospels", as all four of the New Testament "gospels" were written AFTER Paul wrote his epistles! Notice, too, that Paul didn't say that these scriptures were inerrant, but rather that they were "good for teaching, rebuking, correcting and training in righteousness". ... all that Paul may have been saying is that there was much that was worthwhile (and that ultimately had God as its author) in the various scriptures of his day.
‘‘২ তীমথিয় ৩/১৬-১৭ সাধারণত বাইবেলের অভ্রান্ততার প্রমাণ হিসেবে উদ্ধৃত করা হয়। ... কিন্তু এ কথাটা বলার ৩০০ বছর পরেও যে পুস্তকটার কোনো অস্তিত্বই ছিল না সে পুস্তকের ক্ষেত্রে এ কথাটা প্রযোজ্য বলে কিভাবে দাবি করতে পারেন কোনো মানুষ? আমরা যাকে ‘বাইবেল’ বলি তা ৩২৫ খ্রিষ্টাব্দে নিসিয়ায় অনুষ্ঠিত ধর্মগুরুদের সম্মেলনে অনুমোদনকৃত একটা পবিত্র সংকলন ছাড়া কিছু্ই নয়। পল ‘সকল শাস্ত্রলিপি’ বলেছেন, কিন্তু শাস্ত্রলিপি বা পবিত্র লেখনির কোনো স্বীকৃত ‘সংকলন’ নির্দিষ্ট করেননি। এজন্য তাঁর এ বক্তব্য তাঁর সময়ে বিদ্যমান সকল ‘পবিত্র লেখনির’ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হবে অনেক খ্রিষ্টধর্মীয় লেখনি, যেগুলোকে পরবর্তীকালে নিসিয়া সম্মেলনে স্বীকৃত বাইবেল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া সাধু পলের এ কথা বলার সময়ে বিদ্যমান অন্যান্য ধর্মের সকল ধর্মগ্রন্থও এর অন্তর্ভুক্ত হবে। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে মিসরীয়, মেসোপটেমীয়, হিন্দু, বৌদ্ধ এবং মারফতি পবিত্র লেখনি সমূহ। এমনকি গ্রিক দার্শনিকদের লেখনিও এর অন্তর্ভুক্ত। তবে সাধু পলের স্বীকৃত ধর্মগ্রন্থগুলোর মধ্যে সম্ভবত প্রচলিত চার ইঞ্জিলের কোনোটাই অন্তর্ভুক্ত হবে না; কারণ, নতুন নিয়মের মধ্যে সংকলিত চারটা ইঞ্জিলই পলের এ পত্রটার পরে লেখা হয়েছে।
লক্ষণীয় যে, পল বলেননি যে, এ সকল ধর্মগ্রন্থ বা পবিত্র লেখনি অভ্রান্ত। তিনি শুধু বলেছেন এগুলো শিক্ষা, অনুযোগ, সংশোধন ও ধার্মিকতার জন্য উপযোগী। ... পল মূলত বলেছেন যে, শিক্ষা ও অন্যান্য বিষয়ে উপকারে লাগার মত বিভিন্ন ধরণের বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ তার যুগে বিদ্যমান ছিল (এবং এগুলোর মূল প্রণেতা ঈশ্বর)’’।[1]
উপরের পর্যালোচনার আলোকে বর্তমানে অনেক খ্রিষ্টান ধর্মগুরু ও বাইবেল বিশেষজ্ঞ দাবি করেন যে, বাইবেল কখনো নিজেকে অভ্রান্ত বলে দাবি করেনি। কোনো খ্রিষ্টানের জন্য বাইবেলের অভ্রান্ততায় বিশ্বাস জরুরি নয়। একজন খ্রিষ্টানের জন্য এতটুকু বিশ্বাসই যথেষ্ট যে, বাইবেলের মধ্যে অনেক মানবীয় সংযোজন, বিয়োজন ও ভুলভ্রান্তির পাশাপাশি কিছু ঐশ্বরিক বাণী বিদ্যমান, যা মানুষের সততা গঠনে উপকারী।