লগইন করুন
উত্তর : অত্যাচার ও জুলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ একমাত্র শাসক এবং তাদের প্রতিনিধিদের নিকটই হওয়া উচিত। তাদেরকে ছাড়া অন্য কোন সাধারণ ব্যক্তির দারস্থ হওয়া বিচার ও রাজনীতির ক্ষেত্রে ইসলামী নীতির বিপরীত। এর দ্বারা প্রকারান্তরে শাসকের যোগ্যতার ব্যাপারে মতবিরোধ করা হয়ে থাকে। সুতরাং শাসক ছাড়া অন্য কারো জন্য নিজেকে জনগনের এহেন প্রত্যাবর্তন স্থলে পরিণত করা জায়েয নয়। কেননা এটা আনুগত্য থেকে বের হয়ে যাওয়ার প্রাথমিক কারণ/ সূত্র। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
{ وَمَنْ يُشَاقِقِ الرَّسُولَ مِنْ بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُ الْهُدَى وَيَتَّبِعْ غَيْرَ سَبِيلِ الْمُؤْمِنِينَ نُوَلِّهِ مَا تَوَلَّى وَنُصْلِهِ جَهَنَّمَ وَسَاءَتْ مَصِيراً }
আর যে তার জন্য হিদায়াত প্রকাশ পাওয়ার পর রসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মুমিনদের পথের বিপরীত পথ অনুসরণ করে, আমি তাকে ফেরাব যেদিকে সে ফিরে এবং তাকে প্রবেশ করাব জাহান্নামে। আর আবাস হিসেবে তা খুবই মন্দ। (সূরা আন নিসা আয়াত ১১৫)।
ইসলামে বিশৃঙখলার কোন স্থান নাই। বিশৃঙখলা হলো কাফির ও মুনাফিকদের ব্যবস্থার কাজ। ইসলামী জীবন ব্যবস্থা শৃঙখলাবদ্ধ, সুনিয়ন্ত্রিত। সকল প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলারই জন্য।