লগইন করুন
আদল-ইনসাফের সাথে বিচার-ফায়সালা করাও ঈমানের অন্যতম শাখা। আল্লাহ্ সুবহানাহু তা'আলা বলেন,
وَإِذَا حَكَمْتُم بَيْنَ النَّاسِ أَن تَحْكُمُوا بِالْعَدْلِ
‘তোমরা যখন লোকদের মধ্যে বিচার-ফায়সালা করবে তখন আদল-ইনসাফের সাথে করবে।[১]
আরেক জায়গায় বলা হয়েছে,
وَلَا تَكُن لِّلْخَائِنِينَ خَصِيمًا
(হে নবী!) আপনি খিয়ানতকারী ও দুর্নীতিপরায়ণ লোকদের সমর্থনে বিতর্ককারী হবেন না।[২]
সূরা আল হুজুরাতে বলা হয়েছে,
وَأَقْسِطُوا ۖ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ
‘তোমরা ইনসাফ কর। আল্লাহ ইনসাফকারী লোকদেরকেই পছন্দ করেন।[৩]
আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ (সা.) বলেছেন,
لَا حَسَدَ إِلَّا فِي اثْنَتَيْنِ، رَجُلٌ آتَاهُ اللَّهُ مَالًا فَسُلِّطَ عَلَى هَلَكَتِهِ فِي الْحَقِّ، وَرَجُلٌ آتَاهُ اللَّهُ الْحِكْمَةَ فَهُوَ يَقْضِي بِهَا وَيُعَلِّمُهَا
‘দুই ব্যক্তি ছাড়া আর কারও ব্যাপারে ঈর্ষা করা যায় না। এক. যাকে আল্লাহ্ ধন-সম্পদ দান করেছেন এবং তা যথার্থ ক্ষেত্রে ব্যয় করার তাওফিক দিয়েছেন। দুই, যাকে আল্লাহ্ হিকমাত দান করেছেন, সেই ব্যক্তি তদানুযায়ী কাজ করে এবং অন্যকে তা শিক্ষা দেয়।[৪]
[২]. সূরা আন নিসা, আয়াত : ১০৫।
[৩]. সূরা আল হুজুরাত, আয়াত : ৯।
[৪]. সহীহ আল বুখারী; সহীহ মুসলিম।