লগইন করুন
আবু আত্বিয়্যাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: মালিক বিন্ ’হুওয়াইরিস্ (রা.) প্রায়ই আমাদের মসজিদে আসতেন। একদা তাঁরই উপস্থিতিতে নামাযের ইক্বামাত দেয়া হলে আমি তাঁকে বললাম: সামনে বাড়ুন। নামায পড়িয়ে দিন। তিনি আমাকে বললেনঃ তোমাদের কাউকে নামায পড়াতে বলো। অতঃপর আমি নামায না পড়ানোর কারণ একটু পরেই বলছি। আমি রাসূল (সা.) কে বলতে শুনেছি তিনি বলেন:
مَنْ زَارَ قَوْمًا ؛ فَلاَ يَؤُمَّهُمْ ، وَلْيَؤُمَّهُمْ رَجُلٌ مِنْهُمْ
‘‘কেউ কারোর নিকট মেহ্মান হলে সে যেন তাদের ইমামতি না করে। বরং তাদের কেউই যেন তাদের ইমামতি করে’’।[1]
আবু মাস্’ঊদ্ বদরী (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
وَلاَ تَؤُمَّنَّ الرَّجُلَ فِيْ أَهْلِهِ وَلاَ فِيْ سُلْطَانِهِ ، وَلاَ تَجْلِسْ عَلَى تَكْرِمَتِهِ فِيْ بَيْتِهِ إِلاَّ بِإِذْنِهِ
‘‘তুমি কারোর ঘরে কিংবা তার অধীনস্থ জায়গায় তার অনুমতি ছাড়া কোন নামাযের ইমামতি করবে না। তেমনিভাবে তুমি কারোর ঘরে তার সম্মানজনক সুনির্দিষ্ট বসার জায়গায় তার অনুমতি ছাড়া বসবে না’’।[2]
>[2] (মুসলিম, হাদীস ৬৭৩ আবু দাউদ, হাদীস ৫৮২)