লগইন করুন
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন:
« أَرَأَيْتُمْ لَوْ أَنَّ نَهَرًا بِبَابِ أَحَدِكُمْ يَغْتَسِلُ فِيهِ كُلَّ يَوْمٍ خَمْسًا ، مَا تَقُولُ ذلِكَ يُبْقِي مِنْ دَرَنِهِ ؟ » قالُوا: لاَ يُبْقِي مِنْ دَرَنِهِ شَيْئًا . قَالَ: « فَذلِكَ مِثْلُ الصَّلَواتِ الْخَمْسِ يَمْحُو اللهُ بِهِ الْخَطَايَا » . ( رواه البخاري و مسلم ) .
“তোমরা কি মনে কর— যাদি তোমাদের কারো দরজায় একটি প্রবাহিত নদী থাকে এবং সে তাতে দৈনিক পাঁচবার গোসল করে, তাহলে তোমার মতে কি এই গোসল তার শরীরে কোনো ময়লা অবশিষ্ট রাখবে? জবাবে সাহাবীগণ বললেন: না, তার শরীরে কোনো ময়লা থাকবে না; তখন তিনি বললেন: ‘এটাই হলো পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের দৃষ্টান্ত— এর মাধ্যমে আল্লাহ তা‘আলা (সালাত আদায়কারীর) গুনাহসমূহ মুছে ফেলেন।”[1]
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে আরও বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
« الصَّلوَاتُ الْخَمْسُ ، وَالْجُمُعَةُ إِلَى الْجُمُعَةِ كَفَّارَةٌ لِمَا بَيْنَهُنَّ مَا لَمْ تُغْشَ الْكَبَائِرُ » . ( رواه مسلم و الترمذي ) .
“পাঁচ ওয়াক্ত সালাত এবং এক জুমু‘আর সালাত থেকে অপর জুমু‘আর সালাত সেসব গুনাহের জন্য কাফ্ফারা হয়, যা এর মধ্যবর্তী সময়ে হয়ে থাকে, যে পর্যন্ত না কবীরা গুনাহ্ করা হয়।”[2]
>[2] মুসলিম, হাদিস নং- ৫৭২; তিরমিযী, হাদিস নং- ২১৪