ইমেইলে পাঠাতে নিচের ফর্মটি পূরণ করুন
নবী (সা.) এর ছলাত সম্পাদনের পদ্ধতি সালাত বিষয়ে বিস্তারিত মুহাম্মাদ নাছিরুদ্দিন আলবানী (রহ.)
وجوب الاطمئنان بين السجدتين দুই সাজদার মধ্যবতীর্ণ অবস্থায় স্থিরতা অবলম্বন ওয়াজিব
کان صلی الله علیه وسلم یطمئن حتی یرجع کل عظم الی موضعه
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দুই সাজদার মধ্যবর্তী অবস্থায় এমনভাবে স্থিরতা অবলম্বন করতেন যার ফলে প্রত্যেক হাড় স্ব স্ব স্থানে ফিরে যেত।[1] তিনি এ বিষয়ে ছালাতে ক্ৰটিকারীকে নির্দেশ দিয়ে বলেনঃ
لاتتم صلاة أحدكم حتى يفعل ذلك
এমনটি না করা পর্যন্ত তোমাদের কারো ছালাত পূর্ণ হবে না।[2]
و کان یطیلها حتی تکون قریبا من سجد ته، واحیانا يمکث حتی یقول القائل : قد نسسی
বৈঠককে এতই দীর্ঘায়িত করতেন যে প্রায় সাজদার পরিমাণ হয়ে যেত।[3] আবার কখনও এত দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত অবস্থান করতেন যে, কেউ কেউ মনে মনে বলত, নিশ্চয় তিনি ভুলে গেছেন।[4]
[1] ছহীহ সনেদ আবু দাউদ ও বাইহাকী।
[2] আবু দাউদ, হাকিম এবং তিনি একে ছাহীহ বলেছেন ও যাহাবী তাতে ঐকমত্য পোষণ করেছেন।
[3] বুখারী ও মুসলিম।
[4] বুখারী, মুসলিম। ইবনুল কাইয়িম বলেনঃ ছাহাবাদের যুগ অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পর থেকে লোকজন এই সুন্নত পরিত্যাগ করেছে, পক্ষান্তরে যারা হাদীছকে ফয়ছালা দানকারী হিসাবে বরণ করে নিয়েছে এবং এর বিপরীত কোন বক্তব্যের দিকে ক্ৰক্ষেপ করেনা, তারা এই আদর্শ বিরুদ্ধ কোন কিছুর তোওয়াক্কাই করে না।
[2] আবু দাউদ, হাকিম এবং তিনি একে ছাহীহ বলেছেন ও যাহাবী তাতে ঐকমত্য পোষণ করেছেন।
[3] বুখারী ও মুসলিম।
[4] বুখারী, মুসলিম। ইবনুল কাইয়িম বলেনঃ ছাহাবাদের যুগ অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পর থেকে লোকজন এই সুন্নত পরিত্যাগ করেছে, পক্ষান্তরে যারা হাদীছকে ফয়ছালা দানকারী হিসাবে বরণ করে নিয়েছে এবং এর বিপরীত কোন বক্তব্যের দিকে ক্ৰক্ষেপ করেনা, তারা এই আদর্শ বিরুদ্ধ কোন কিছুর তোওয়াক্কাই করে না।