যায়েদ ইবনে সাবিত (রাঃ) বর্ণনা করছেন যে, তিনি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছেন-
مَنْ كَانَتِ الدُّنْيَا هَمَّهُ فَرَّقَ اللَّهُ عَلَيْهِ أَمْرَهُ وَجَعَلَ فَقْرَهُ بَيْنَ عَيْنَيْهِ وَلَمْ يَأْتِهِ مِنَ الدُّنْيَا إِلاَّ مَا كُتِبَ لَهُ وَمَنْ كَانَتِ الآخِرَةُ نِيَّتَهُ جَمَعَ اللَّهُ لَهُ أَمْرَهُ وَجَعَلَ غِنَاهُ فِى قَلْبِهِ وَأَتَتْهُ الدُّنْيَا وَهِىَ رَاغِمَةٌ
ভাবাৰ্থঃ “দুনিয়া যার প্রধান উদ্দেশ্য আল্লাহ তার কাজকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিবেন এবং তার চোখের সামনে দরিদ্রতাকে বড় করে ধরবেন আর তার তকদীরে যা আছে, তা ছাড়া দুনিয়া থেকে কোন কিছুই তার নিকট আসবে না (তকদীরের অতিরিক্ত কোন কিছুই সে পাবে না)। আর পরকাল যার উদ্দেশ্য আল্লাহ তার কাজকে সুসংহত করে দিবেন তাঁর অন্তরে ধনাঢ্যতা দান করবেন এবং দুনিয়া লাঞ্ছিত হয়ে (বাধ্য হয়ে) তার নিকট আসবে।”
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, তিনি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছেন –
مَنْ جَعَلَ الْهُمُومَ هَمًّا وَاحِدًا هَمَّ آخِرَتِهِ كَفَاهُ اللَّهُ هَمَّ دُنْيَاهُ ، وَمَنْ تَشَعَّبَتْ بِهِ الْهُمُومُ فِي أَحْوَالِ الدُّنْيَا : لَمْ يُبَالِ اللَّهُ فِي أَيِّ أَوْدِيَتِهَا هَلَكَ
ভাবাৰ্থঃ “যার আখেরাতের উদ্দেশ্যই একমাত্র উদ্দেশ্যে (হয়) আল্লাহ তার দুনিয়ার উদ্দেশ্যের জন্য যথেষ্ট (হন) আর দুনিয়ার বিভিন্ন বিষয়ে যার উদ্দেশ্য (হয়) সে দুনিয়ার কোন উপত্যকায় ধ্বংস হবে, সে বিষয়ে আল্লাহ কোন পরোয়া করেন না।”