ইমেইলে পাঠাতে নিচের ফর্মটি পূরণ করুন
security code
জাল হাদীছের কবলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছালাত মসজিদ সমূহ মুযাফফর বিন মুহসিন
(৩) কবরস্থানে মসজিদ তৈরি করা এবং সেখানে ছালাত আদায় করা

বিভিন্ন দেশে করবস্থানকে লক্ষ্য করে অসংখ্য মসজিদ গড়ে উঠেছে। হাযার কিংবা শত বছর পূর্বে মারা গেছেন এমন কোন খ্যাতনামা আলেম বা পরহেযগার ব্যক্তির কবরকে একশ্রেণীর স্বার্থান্বেষী মহল পাকা করে তার উপরে সৌধ নির্মাণ করেছে এবং সেখানে মসজিদ তৈরি করেছে। এভাবে যুগের পর যুগ বিনাপূজির বিশাল ব্যবসা চলছে। এই সমস্ত স্থানে প্রতিষ্ঠিত মসজিদে কোটি কোটি মানুষ ছালাত আদায় করছে। কখনো কবরকে সামনে করে, কখনো ডানে কিংবা কখনো বামে করে। আবার কখনো পিছনে করে। অথচ এটা কবরস্থান। এ ধরনের স্থানে কস্মিনকালেও ছালাত হবে না।

عَنْ أَبِىْ سَعِيْدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  الْأَرْضُ كُلُّهَا مَسْجِدٌ إِلَّا الْمَقْبَرَةَ وَالْحَمَّامَ.

আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘পৃথিবীর পুরোটাই মসজিদ। তবে কবরস্থান ও গোসলখানা ব্যতীত।[1]

উক্ত হাদীছের ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিছগণ বলেন, কবর ক্বিবলার সামনে থাক কিংবা ডানে থাক, বামে থাক বা পিছনে থাক সে স্থানে ছালাত হবে না।[2] কারণ কবরস্থান তাকেই বলা হয়, যেখানে মানুষ দাফন করা হয়।[3] তাছাড়া কবরের মাঝে ছালাত আদায় করা যাবে না মর্মে স্পষ্ট ছহীহ হাদীছ এসেছে,

عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ نَهَى رَسُوْلُ اللهِ  عَنِ الصَّلاَةِ بَيْنَ القُبُوْرِ.

আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) কবরের মাঝে ছালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন।[4]

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে উপমহাদেশে মৃত ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে লক্ষ লক্ষ মাযার তৈরি হয়েছে। আর সেগুলোতে একাধিক মসজিদও আছে। যা মৃত পীরকে বেষ্টন করে রেখেছে। তাকে লক্ষ্য করে প্রত্যেক বছর উরস করা হয়। লাখ লাখ মানুষের ভীড় জমে। এই আনন্দ অনুষ্ঠান করে তাকে মূর্তিতে পরিণত করা হয়েছে। আর এই তীর্থস্থানেই মানুষ কোটি কোটি টাকা, গরু, ছাগল, মহিষ ইত্যাদি নযর-নেওয়ায করছে। যার মূল উদ্দেশ্যই থাকে মৃত পীরকে খুশি করা। উক্ত স্থান সমূহে প্রতিষ্ঠিত মসজিদে ছালাত আদায় করা পরিষ্কার হারাম।

عَنْ جُنْدُبٍ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِىَّ  أَلاَ وَإِنَّ مَنْ كَانَ قَبْلَكُمْ كَانُوْا يَتَّخِذُوْنَ قُبُوْرَ أَنْبِيَائِهِمْ وَصَالِحِيْهِمْ مَسَاجِدَ أَلاَ فَلاَ تَتَّخِذُوْا الْقُبُوْرَ مَسَاجِدَ إِنِّىْ أَنْهَاكُمْ عَنْ ذَلِكَ.

জুনদুব (রাঃ) বলেন, আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি যে, সাবধান! তোমাদের পূর্ববর্তীরা তাদের নবী ও সৎকর্মশীল ব্যক্তিদের কবরগুলোকে মসজিদে পরিণত করেছিল। সাবধান! তোমরা কবরকে মসজিদে পরিণত করো না। নিশ্চয় আমি তোমদেরকে এটা থেকে নিষেধ করছি।[5]

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  لاَ تَجْعَلُوْا بُيُوْتَكُمْ قُبُوْرًا وَلاَ تَجْعَلُوْا قَبْرِىْ عِيْدًا وَصَلُّوْا عَلَىَّ فَإِنَّ صَلاَتَكُمْ تَبْلُغُنِىْ حَيْثُ كُنْتُمْ.

আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, তোমরা তোমাদের ঘরসমূহকে কবরে পরিণত করো না এবং আমার কবরকে আনন্দ অনুষ্ঠানে পরিণত করো না। তোমরা আমার উপর দরূদ পাঠ কর। তোমরা যেখানেই থাক তোমাদের দরূদ আমার কাছে পৌঁছানো হয়।[6]

অন্য হাদীছে এসেছে, لَا تَتَّخِذُوْا قَبْرِىْ عِيْدًا ‘তোমরা আমার কবরকে আনন্দ অনুষ্ঠানের স্থান হিসাবে গ্রহণ করো না’।[7]

عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ  قَالَ اللهُمَّ لَا تَجْعَلْ قَبْرِيْ وَثَنًا يُعْبَدُ اشْتَدَّ غَضَبُ اللهِ عَلَى قَوْمٍ اتَّخَذُوْا قُبُوْرَ أَنْبِيَائِهِمْ مَسَاجِدَ.

আত্বা ইবনু ইয়াসার (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘হে আল্লাহ! আমার কবরকে মূর্তিতে পরিণত করবেন না, যেখানে ইবাদত করা হবে। ঐ জাতির উপর আল্লাহ কঠিন গযব বর্ষণ করুন, যারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদে পরিণত করেছে’।[8] অন্য বর্ণনায় এসেছে,

عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  اللهُمَّ لَا تَجْعَلْ قَبْرِيْ وَثَنًا يُصَلًّى لًهُ اشْتَدَّ غَضَبُ اللهِ عَلَى قَوْمٍ اتَّخَذُوْا قُبُوْرَ أَنْبِيَائِهِمْ مَسَاجِدَ.

যায়েদ ইবনু আসলাম (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘হে আল্লাহ! আমার কবরকে মূর্তিতে পরিণত করবেন না, যেখানে ছালাত আদায় করা হবে। ঐ জাতির উপর আল্লাহ কঠিন শাস্তি বর্ষণ করুন, যারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদে পরিণত করেছে।[9]

عَنْ جَابِرٍ قَالَ نَهَى رَسُوْلُ اللهِ  أَنْ يُجَصَّصَ الْقَبْرُ وَأَنْ يُقْعَدَ عَلَيْهِ وَأَنْ يُبْنَى عَلَيْهِ.

জাবের (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) কবর পাকা করতে, তার উপর বসতে এবং এর উপর সমাধি সৌধ নির্মাণ করতে নিষেধ করেছেন।[10]

عَنْ أَبِىْ مَرْثَدِ الْغَنَوِىِّ قَالَ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ  يَقُوْلُ لاَ تُصَلُّوْا إِلَى الْقُبُوْرِ وَلاَ تَجْلِسُوْا عَلَيْهَا.

আবু মারছাদ গানাবী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, তোমরা কবরের দিকে ছালাত আদায় কর না এবং তার উপর বস না।[11]

বিশ্ব ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ যিনি, তিনি তাঁর কবরস্থানকে উরস বা আনন্দ অনুষ্ঠানে পরিণত করতে অত্যন্ত কঠোর ভাষায় নিষেধ করেছেন। নবী-রাসূল ও সৎকর্মশীল বান্দাদের কবরকে মসজিদে পরিণত করতে নিষেধ করেছেন এবং যারা এ ধরনের জঘন্য কাজ করবে তাদেরকে কঠোর শাস্তি দানের জন্য আল্লাহর নিকট বদ দু‘আ করেছেন। তাহলে সাধারণ লোকদের কবরকে কিভাবে মসজিদের স্থান হিসাবে নির্ধারণ করা যাবে? তাদের কবরস্থানে কিভাবে উরস করা যাবে?

এ সমস্ত কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও মৃত ব্যক্তির কবরকে কেন্দ্র করে কেন লক্ষ লক্ষ মাযার-খানকা তৈরি হয়েছে? সেখানে মসজিদ তৈরি করে কেন কোটি কোটি মানুষের ঈমান হরণ করা হচ্ছে? কবরকে সিজদা করে, সেখানে মাথা ঠুকে আল্লাহর তাওহীদী চেতনাকে কেন নস্যাৎ করা হচ্ছে? তাদের কর্ণকুহরে এই সমস্ত বাণী কেন প্রবেশ করে না? কারণ হল, প্রতিনিয়ত তাদেরকে নগ্ন জিন শয়তান মূর্তিপূজা করতে উৎসাহিত করছে। উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ) বলেন, مَعَ كُلِّ صَنَمٍ جِنِّيَّةٌ ‘প্রত্যেক মূর্তির সাথে একজন করে নারী জিন থাকে’।[12] আল্লাহ তা‘আলা বলেন,إِنْ يَدْعُوْنَ مِنْ دُونِهِ إِلاَّ إِنَاثًا وَإِنْ يَدْعُوْنَ إِلاَّ شَيْطَانًا مَرِيْدًا ‘আল্লাহকে বাদ দিয়ে তারা কেবল নারীদের আহবান করে। বরং তারা বিদ্রোহী শয়তানকে আহবান করে’ (নিসা ১১৭)। নিম্নের হাদীছে আরো পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠেছে-

عَنْ أَبِى الطُّفَيْلِ قَالَ لَمَّا فَتَحَ رَسُوْلُ اللهِ  مَكَّةَ بَعَثَ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيْدِ إِلَى نَخْلَةٍ وَكَانَتْ بِهَا الْعُزَّى فَأَتَاهَا خَالِدٌ وَكاَنَتْ عَلَى ثَلاَثَ سَمَرَاتٍ فَقَطَعَ السَّمَرَاتِ وَهَدَمَ الْبَيْتَ الَّذِىْ كَانَ عَلَيْهَا ثُمَّ أَتَى النَّبِىَّ  فَأَخْبَرَهُ فَقَالَ ارْجِعْ فَإِنَّكَ لَمْ تَصْنَعْ شَيْئًا فَرَجَعَ خَالِدٌ فَلَمَّا أَبْصَرَتْ بِهِ السَّدْنَةُ وَهُمْ حَجَبَتْهَا أَمْعَنُوْا فِى الْجَبَلِ وَهُمْ يَقُوْلُوْنَ يَا عُزَّى فَأَتَاهَا خَالِدٌ فَإِذَا هِىَ اِمْرَأَةٌ عُرْيَانَةٌ نَاشِرَةٌ شَعْرَهَا تَحْتَفِنُ التُّرَابَ عَلَى رَأْسِهَا فَعَمَّمَهَا بِالسَّيْفِ حَتَّى قَتَلَهَا ثُمَّ رَجَعَ إِلَى النَّبِىِّ  فَأَخْبَرَهُ فَقَالَ تِلْكَ الْعُزَّى.

আবু তোফাইল (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) যখন মক্কা বিজয় করলেন তখন খালিদ ইবনু ওয়ালিদ (রাঃ)-কে একটি খেজুর গাছের নিকট পাঠালেন। সেখানে উযযা নামক মূর্তি ছিল। খালিদ (রাঃ) সেখানে আসলেন। মূর্তিটি তিনটি বাবলা গাছের উপর ছিল। তিনি সেগুলো কেটে ফেললেন এবং তার উপরে তৈরি করা ঘর ভেঙ্গে দিলেন। অতঃপর তিনি রাসূল (ছাঃ)-কে এসে খবর দিলেন। তিনি বললেন, ফিরে যাও, তুমি কোন অপরাধ করোনি। অতঃপর খালিদ (রাঃ) ফিরে গেলেন। যখন খালিদ (রাঃ)-কে পাহারাদাররা দেখল তখন তারা ঐ মূর্তিকে পাহাড়ের মধ্যে রক্ষা করার জন্য বেষ্টন করে ঘিরে ফেলল এবং হে উযযা! বলে ডাকতে লাগল। খালিদ (রাঃ) কাছে এসে বিস্তৃত চুল বিশিষ্ট এক নগ্ন মহিলাকে দেখতে পেলেন, যার মাথা কাদায় ল্যাপ্টানো। তিনি তাকে তরবারি দিয়ে আঘাত করলেন এবং হত্যা করলেন। অতঃপর ফিরে এসে রাসূল (ছাঃ)-কে খবর দিলেন। তখন রাসূল (ছাঃ) বললেন, এটাই সেই উযযা।[13] উল্লেখ্য যে, শয়তানের পরামর্শেই মূর্তিপূজার সূচনা হয়েছে।[14]

শয়তান জিনের রূপ ধারণ করে প্রত্যেক মূর্তির মাঝে অবস্থান করে এবং মানুষকে এভাবেই পথভ্রষ্ট করে। এজন্যই কা‘বার চতুর্পাশ্বে স্থাপিত ৩৬০ মূর্তিকে মক্কা বিজয়ের দিন রাসূল (ছাঃ) মুহূর্তের মধ্যে নিজ হাতে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছিলেন।[15] পিতা ইবরাহীম (আঃ) যেমন মূর্তি ভেঙ্গে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিলেন (আম্বিয়া ৫৭-৫৮) যোগ্য সন্তান হিসাবে মুহাম্মাদ (ছাঃ)ও তাই করলেন। রাসূল (ছাঃ) বলেন, আমাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে মূর্তি ভেঙ্গে খান খান করার জন্য এবং আল্লাহর তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করার জন্য, যেন তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক না করা হয়।[16] আলী (রাঃ)-কে বলেছিলেন, لاَ تَدَعَ تِمْثَالاً إِلاَّ طَمَسْتَهُ وَلاَ قَبْرًا مُشْرِفًا إِلاَّ سَوَّيْتَهُ ‘তুমি কোন মূর্তি না ভাঙ্গা পর্যন্ত ছাড়বে না এবং ছাড়বে না কোন উঁচু কবর যতক্ষণ না তা ভেঙ্গে মাটির সাথে মিশিয়ে দিবে।[17] উক্ত নির্দেশের কারণে ছাহাবায়ে কেরামও শিরকের আস্তানাকে এক মুহূর্তের জন্যও বরদাশত করেননি। শিরকের শিখন্ডী উপড়ে ফেলেছেন।

عَنْ نَافِعٍ قَالَ بَلَغَ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ أَنَّ أُنَاسًا يَأْتُوْنَ الشَّجَرَةَ الَّتِيْ بُوْيِعَ تَحْتَهَا قَالَ فَأَمَرَ بِهَا فَقُطِعَتْ

নাফে‘ (রাঃ) বলেন, ওমর (রাঃ) এ মর্মে জানতে পারলেন যে, যে গাছের নীচে রাসূল (ছাঃ) বায়‘আত নিয়েছিলেন ঐ গাছের কাছে মানুষ ভীড় করছে। তখন তিনি নির্দেশ দান করলে কেটে ফেলা হয়।[18]

অতএব মসজিদের নামে যেভাবে মূর্তি ও কবরপূজা চলছে তা প্রাচীন যুগের শিরকের ঘাটির শামিল। মুসলিম উম্মাহকে সচেতনভাবে সেগুলো ত্যাগ করতে হবে। কা‘বা চত্তর থেকে রাসূল (ছাঃ) যেভাবে মূর্তি অপসারণ করেছিলেন সেভাবে তা অপসারণ করতে হবে। ছালাতের স্থানগুলোকে যাবতীয় শিরক থেকে মুক্ত করতে হবে।

[1]. তিরমিযী হা/৩১৭, ১/৭৩ পৃঃ; ইবনু মাজাহ হা/৭৪৫; মিশকাত হা/৭৩৭, পৃঃ ৭০; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৮১, ২/২২৮ পৃঃ, ‘ছালাত’ অধ্যায়, ‘মসজিদ সমূহ’ অনুচ্ছেদ।

[2]. আলবানী, আহকামুল জানাইয, পৃঃ ২১৪; আছ-ছামারুল মুস্তাত্বাব, পৃঃ ৩৫৭- وسواء في ذلك أ كان القبر قبلته أو عن يمينه أو عن يساره و خلفه لكن استقباله بالصلاة أشد لقوله صلى الله عليه وسلم لعنة الله على اليهود والنصارى اتخذوا قبور أنبيائهم مساجد ।

[3]. আছ-ছামারুল মুস্তাত্বাব, পৃঃ ৩৫৭- المقبرة وهي الموضع الذي دفن فيه إنسان واحد فأكثر لقوله عليه الصلاة والسلام الأرض كلها مسجد إلا المقبرة الحمام ।

[4]. ছহীহ ইবনু হিববান হা/২৩১৩, সনদ ছহীহ।

[5]. ছহীহ মুসলিম হা/১২১৬, ১/২০১ পৃঃ, (ইফাবা হা/১০৬৯), ‘মসজিদ সমূহ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৪; মিশকাত হা/৭১৩, পৃঃ ৬৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৬০, ২/২২০ পৃঃ।

[6]. আবুদাঊদ হা/২০৪২, ১/২৭৯ পৃঃ, ‘হজ্জ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১০০; নাসাঈ, মিশকাত হা/৯২৬, পৃঃ ৮৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৬৫, ২/৩১১ পৃঃ।

[7]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/৭৫৪২; আলবানী, তাহযীরুস সাজেদ, পৃঃ ১১৩।

[8]. মালেক মুওয়াত্ত্ব হা/৫৯৩, সনদ ছহীহ।

[9]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/৭৫৪৪, সনদ ছহীহ।

[10]. ছহীহ মুসলিম হা/২২৮৯, ১/৩১২ পৃঃ, ‘জানাযা’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৩২ (ইফাবা হা/২১১৪); মিশকাত হা/১৬৯৭, পৃঃ ১৪৮; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১৬০৬, ৪/৭৩ পৃঃ।

[11]. ছহীহ মুসলিম হা/২২৯৫, ১/৩১২ পৃঃ, (ইফাবা হা/২১২০); মিশকাত হা/১৬৯৮, পৃঃ ১৪৮।

[12]. আহমাদ হা/২১২৬৯, সনদ হাসান; আল-আহাদীছুল মুখতারাহ হা/১১৫৭।

[13]. নাসাঈ কুবরা হা/১১৫৪৭; মুসনাদে আবী ইয়ালা হা/৯০২, সনদ ছহীহ।

[14]. সূরা নূহ ২৩; ছহীহ বুখারী হা/৪৯২০, ২/৭৩২ পৃঃ, ‘তাফসীর’ অধ্যায়, সূরা নূহ।

[15]. বুখারী হা/২৪৭৮, ১/৩৩৬ পৃঃ, ‘মাযালেম’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৩২; মুসলিম হা/৪৭২৫- باب إِزَالَةِ الأَصْنَامِ مِنْ حَوْلِ الْكَعْبَةِ।

[16]. ছহীহ মুসলিম হা/১৯৬৭, ১/২৭৬ পৃঃ, (ইফাবা হা/১৮০০), ‘মুসাফিরের ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৫২- أَرْسَلَنِىْ بِصِلَةِ الأَرْحَامِ وَكَسْرِ الأَوْثَانِ وَأَنْ يُوَحَّدَ اللهُ لاَ يُشْرَكُ بِهِ شَىْءٌ।

[17]. ছহীহ মুসলিম হা/২২৮৭, ১/৩১২ পৃঃ, (ইফাবা হা/২১১২); মিশকাত হা/১৬৯৬, পৃঃ ১৪৮।

[18]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/৭৫৪৫; তাহযীরুস সাজেদ, পৃঃ ৮৩।