رَبَّنَا وَسِعْتَ كُلَّ شَيْءٍ رَّحْمَةً وَعِلْمًا فَاغْفِرْ لِلَّذِينَ تَابُوا وَاتَّبَعُوا سَبِيلَكَ وَقِهِمْ عَذَابَ الْجَحِيمِ ٭ رَبَّنَا وَأَدْخِلْهُمْ جَنَّاتِ عَدْنٍ الَّتِي وَعَدتَّهُمْ وَمَن صَلَحَ مِنْ آبَائِهِمْ وَأَزْوَاجِهِمْ وَذُرِّيَّاتِهِمْ ۚ إِنَّكَ أَنتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ ٭ وَقِهِمُ السَّيِّئَاتِ ۚ وَمَن تَقِ السَّيِّئَاتِ يَوْمَئِذٍ فَقَدْ رَحِمْتَهُ ۚ وَذَٰلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
“রাব্বানা অসি’তা কুল্লা শাইয়ির রাহমাতাঁউ অইলমা, ফাগফির লিল্লাযীনা তা-বূ অত্তাবাউ সাবীলাকা অক্বিহিম আযা-বাল জাহীম। রাব্বানা অআদখিলহুম জান্নাতি আনিনিল্লাতী ওয়াত্তাহুম অমান স্বালাহা মিন আ-বা-ইহিম অআযওয়া-জিহিম অযুররিয়্যাতিহিম, ইন্নাকা আন্তাল আযীযুল হাকীম। অক্বিহিমুস সাইয়্যিআ-ত, অমান তাক্বিস সাইয়্যিআতি য়্যাউমাইযিন ফাক্বাদ রাহিমতাহ, অযা-লিকা হুওয়াল ফাউযুল আযীম।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! তোমার দয়া ও জ্ঞান সর্বব্যাপী; অতএব যারাতওবা করে ও তোমার পথ অবলম্বন করে, তুমি তাদেরকে ক্ষমা কর এবং জাহান্নামের শাস্তি হতে রক্ষা কর। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি তাদেরকে স্থায়ী জান্নাতে প্রবেশ দান কর; যার প্রতিশ্রুতি তুমি তাদের দিয়েছ (এবং তাদের) পিতা-মাতা, পতি-পত্নী ও সন্তান সন্ততিদের মধ্যে (যারা) সৎকাজ করেছে, তাদেরকেও (জান্নাত প্রবেশের অধিকার দাও)। নিশ্চয়ই তুমি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। এবং তুমি তাদেরকে শাস্তি হতে রক্ষা কর। সেদিন তুমি যাকে শাস্তি হতে রক্ষা করবে, তাকে তো দয়াই করবে। আর এটিইতো মহাসাফল্য।” (মুমিন : ৭-৯)