ইমেইলে পাঠাতে নিচের ফর্মটি পূরণ করুন
কিতাবুল মোকাদ্দস, ইঞ্জিল শরীফ ও ঈসায়ী ধর্ম ৩. প্রচলিত ‘কিতাবুল মোকাদ্দস’-এর আলোকে প্রচলিত ‘ঈসায়ীধর্ম’ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
৩. ১. সাধু পলের উদ্ভাবিত ধর্মকে ‘ঈসায়ীধর্ম’ বলা
পাঠক, আপনি হয়ত জানেন না! বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠিত অসত্য সাধু পল-এর বানানো ধর্মকে “ঈসায়ী” ধর্ম বা “খৃস্টধর্ম” নামকরণ। প্রচলিত খৃস্টধর্মের সাথে প্রচলিত ‘মতানুসারে ইঞ্জিলের’ মধ্যে বিদ্যমান ঈসা মাসীহের কথা ও কর্মের সাথে কোনো মিল নেই। সাধু পলের উদ্ভাবিত ঈসায়ী ধর্মের মূল ভিত্তি (১) ত্রিত্ববাদ, (২) যীশুর ঈশ্বরত্ব, (৩) আদমের পাপে সকল মানুষের জাহান্নামী হওয়া, (৪) তাওবা সত্ত্বেও মানুষদের ক্ষমা করায় আল্লাহর অক্ষমতা, (৫) মানুষদের মুক্তির জন্য আল্লাহর নিজ পুত্রকে কুরবানী করতে বাধ্য হওয়া, (৬) যীশুর ক্রুশে মরে অভিশপ্ত হওয়া, (৭) যীশুর নরকভোগ করা, (৮) শরীয়তের বিধিবিধান বাতিল হওয়া।... প্রচলিত ইঞ্জিলের মধ্যেও এ সকল বিষয়ে ঈসা মাসীহের কোনো সুস্পষ্ট বক্তব্য নেই বরং বিপরীত বক্তব্য রয়েছে।