হ্যাঁ, পর্দার বিরুদ্ধে অভিযোগকারী ও বিরোধীদের অভিযোগ সম্পর্কে বলতে থাকুন, এতে কোনো দোষ নেই .. .. .. .. .. তারা অবশ্য মিথ্যারোপ করে, আর তারা নিজেরাও অবগত যে তারা অবশ্যই মিথ্যাবাদী ..। তারা বলে: এই মর্যাদার (পর্দার) দিকে আহ্বানকারীগণ নারীদেরকে শুধু দৈহিক দৃষ্টিকোণে প্রত্যক্ষ করে থাকে; পক্ষান্তরে নারীদেরকে যদি স্বাধীনতা দেওয়া যায় অর্থাৎ তারা যা খুশি তা পরিধান করবে, তবে দেখা যাবে তাদের প্রতি আর উক্ত দৃষ্টিবোধ থাকবে না এবং অচিরেই নারী-পুরুষের মধ্যে পর্যায়ক্রমে পারস্পরিক মর্যাদাবোধের ভিত্তি গড়ে উঠবে।
বাস্তবে বিনাতর্কেই বলা যায় যে, এটি একটি মিথ্যা দাবী ও ভ্রান্ত কথা। কেননা এর মিথ্যা ও ভ্রান্ততার পিছনে প্রমাণ হলো, বর্তমানে যে সমাজের মহিলারা যা খুশী তা পরিধান করে এবং যার সাথে ইচ্ছা তার সাথে চলাফেরা করার ফলে যা কিছু ঘটে চলেছে......এর ফলে এ সমস্ত সমাজের যৌনকামনা-বাসনা কি হ্রাস পেয়েছে?
নারী-পুরুষের পারস্পরিক ব্যবহার এ সমাজে ক্রমান্বয়ে কি মর্যাদার ভিত্তিতে হয়ে চলেছে?
এ ক্ষেত্রে নিম্নের পরিসংখ্যানের প্রতি লক্ষ্য করা অপরিহার্য।