সকাল এবং সান্ধ্যকালীন যিকর-আযকারের প্রতি যত্নশীল হওয়া। বিশেষ করে সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার নিম্নোক্ত দো‘আটি পড়তে হবে,
«بِسْمِ اللَّهِ الَّذِى لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَىْءٌ فِى الأَرْضِ وَلاَ فِى السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ»
“আল্লাহ্র নামে শুরু করছি, যার নামে শুরু করলে আসমান ও যমীনের কোনো কিছুই কোনো ক্ষতি করতে পারে না। তিনি সর্বশ্রোতা এবং সর্বজ্ঞ”। আরো পড়তে হবে,
«أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ»
“আমি আল্লাহ্র পরিপূর্ণ কালিমা দ্বারা তার সৃষ্টির অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।”
সন্তান-সন্ততির জন্য এই দো‘আ পড়তে হবে,
«أُعِيذُكُمْ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لاَمَّةٍ»
“আমি তোমাদের জন্য আল্লাহ্র পরিপূর্ণ কালিমা দ্বারা প্রত্যেকটি শয়তান, ক্ষতিকর কীট-পতঙ্গ এবং কুনযর থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।”
এছাড়া সকাল-সন্ধ্যায় সূরা এখলাছ, সূরা ফালাক্ব এবং সূরা নাস তিনবার করে পড়তে হবে। আর রাতে আয়াতুল কুরসী এবং সূরা বাক্বারাহ্র শেষ আয়াত দু’টি পড়তে হবে।
আর জাদুতে আক্রান্ত হলে সাথে সাথে এ মর্মে কুরআনুল কারীম ও সহীহ হাদীসে বর্ণিত আয়াত এবং দো‘আসমূহ পড়তে হবে।