সরকারী ব্যবস্থাপনায় হজ সম্পাদন
বাংলাদেশ থেকে আপনি দু’ভাবে হজে গমন করতে পারেন। সরকারী ব্যবস্থাপনায় ও প্রাইভেট হজ এজেন্সির মাধ্যমে। উভয় শ্রেণীর হাজীদের প্রথম কাজ পাসপোর্ট সংগ্রহ করা। পাসপোর্ট সংগ্রহ যেহেতু সময়সাপেক্ষ ব্যাপার তাই আগে থেকেই এর জন্য প্রস্তুতি নেবেন।
সরকারী ব্যবস্থাপনায় হজ সম্পাদন
আপনি সরকারী ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে চাইলে নিম্নে বর্ণিত আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করুন :
- সরকার নির্ধারিত তারিখের মধ্যে সমুদয় টাকা যেকোনো অনুমোদিত ব্যাংকে একত্রে জমা দিবেন। সরকার কর্তৃক সরবরাহকৃত নির্ধারিত ফরম পূরণ করে তা ঘোষিত তারিখের মধ্যে জমাকৃত টাকার রসিদসহ জেলা প্রশাসকের অফিসে জমা দেবেন।
- জমা দেয়া টাকার রসিদ ও অন্যান্য কাগজ-পত্র দেখিয়ে অফিস কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত হয়ে হজ ক্যাম্প থেকে বিমানের টিকিট সংগ্রহ করবেন।
- আপনার জমা দেয়া টাকা যেসব খাতে ব্যয় করা হয় তা নিম্নরূপ : ১. বিমান ভাড়া। ২. এম্বারকেশন ফি। ৩. ভ্রমণ কর। ৪. ইনস্যুরেন্স ও সারচার্জ (ব্যাজ কার্ড, পুস্তিকা, কবজি-বেল্ট, আইটি সার্ভিস ইত্যাদি)। ৫. মু‘আল্লিম ফি। ৬. মক্কা ও মদীনা শরীফের বাড়ি ভাড়া। ৭. সৌদি আরবে অবস্থানকালীন খাওয়া-দাওয়া ও কুরবানী খরচ, যা হাজীদেরকে বাংলাদেশেই দিয়ে দেয়া হয়।