আরাফায় যাত্রা ও নামিরাতে অবস্থান
৫৪- এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রওয়ানা হলেন। কুরাইশরা সন্দেহাতীতভাবে মনে করছিল যে, তিনি মাশ‘আরে হারাম (অর্থাৎ) ‘মুযদালিফাতেই’[1] অবস্থান করবেন এবং সেখানেই তাঁর অবস্থানস্থল হবে। কেননা, কুরাইশরা জাহেলী যুগে এরকম করত।[2] কিন্তু রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাশ‘আরে হারাম অতিক্রম করে আরাফার নিকট উপনীত হলেন এবং নামিরা নামক স্থানে তাঁর জন্য তাবু তৈরি করা অবস্থায় পেলেন। তিনি সেখানে অবতরণ করলেন।
৫৫- অতপর যখন সূর্য হেলে পড়ল, তিনি কসওয়া নামক উট আনতে বললেন এবং তাতে সওয়ার হয়ে উপত্যকার কোলে এসে থামলেন[3]।
[1]. আবূ দাউদ, ইবন মাজাহ্।
[2]. হজ পালনকারী সাহাবীগণ নিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরাফার ময়দানে অবস্থান করলেন এবং এ-ক্ষেত্রেও মুশরিকদের বিপরীত করলেন, কেননা মুশরিকরা মুযদালিফায় অবস্থান করতো এবং বলতো আমরা হারাম এলাকা ছাড়া অন্য জায়গায় যাব না এবং সেখান থেকে প্রস্থান করব না। উল্লেখ্য, আরাফা হারাম এলাকার বাইরে অবস্থিত।
[3]. এই উপত্যকার নাম হচ্ছে ‘উরনা’। এটা আরাফার এলাকার বাইরে অবস্থিত। রাসূল সা. এই উরনা উপত্যকা থেকে আরাফার ভাষণ দিয়েছেন।
[2]. হজ পালনকারী সাহাবীগণ নিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরাফার ময়দানে অবস্থান করলেন এবং এ-ক্ষেত্রেও মুশরিকদের বিপরীত করলেন, কেননা মুশরিকরা মুযদালিফায় অবস্থান করতো এবং বলতো আমরা হারাম এলাকা ছাড়া অন্য জায়গায় যাব না এবং সেখান থেকে প্রস্থান করব না। উল্লেখ্য, আরাফা হারাম এলাকার বাইরে অবস্থিত।
[3]. এই উপত্যকার নাম হচ্ছে ‘উরনা’। এটা আরাফার এলাকার বাইরে অবস্থিত। রাসূল সা. এই উরনা উপত্যকা থেকে আরাফার ভাষণ দিয়েছেন।