৮ জিলহজের আগে:
মীকাতের বাহির থেকে আগত ব্যক্তিগণ মীকাত থেকেই ইহরাম করবেন, (মক্কার অধিবাসীরা তাদের বাসস্থান থেকে করবেন) তালবিয়া পাঠ করতে থাকবেন এবং শুধুমাত্র হজের নিয়ত করবেন।
‘‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা হাজ্জান’’।
তাওয়াফুল কুদুম করতে পারেন। এটা বাধ্যতামুলক নয়, সুন্নাত।
তাওয়াফুল কুদুমের সঙ্গে সা‘ঈও করতে পারেন। তবে কেউ যদি সা‘ঈ না করেই হজের জন্য যান তাহলে তাকে তাওয়াফুল ইফাদার পরে অবশ্যই সা‘ঈ করতে হবে।
এরপর ৮ যিলহজ পর্যন্ত ইহরাম অবস্থায় থাকতে হবে এবং ইহরামের সকল বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে।
৮ যিলহজ:
যেহেতু আপনি ইহরাম অবস্থায়ই আছেন, তাই মিনায় চলে যাবেন এবং হজে তামাত্তুর সকল বিধান পালন করবেন, তবে আপনাকে নতুন করে হজের নিয়ত করতে হবে না, কারণ মীকাতে ইহরাম করার সময় আপনি হজের নিয়ত করেছেন।
৯ যিলহজ:
হজে তামাত্তুর মতো সকল বিধান পালন করুন।
১০ যিলহজ:
হজে তামাত্তুর মতোই সকল বিধান পালন করবেন, তবে কিছু বিষয় লক্ষ্য করতে হবে।
কোনো হাদী প্রদান করতে হবে না।
তাওয়াফুল কুদুমের পর সা‘ঈ করে না থাকলে তাওয়াফে ইফাদার পরে করতে হবে। তবে কেউ যদি তাওয়াফে কুদুমের সময় সা‘ঈ করে থাকেন তাহলে তার আর করতে হবে না।
১১, ১২ ও ১৩ যিলহজ:
হজে তামাত্তুর মতো সকল বিধান পালন করুন। বিদায়ী তাওয়াফের ক্ষেত্রে হজে তামাত্তুর একই নিয়ম প্রযোজ্য।