ইহরাম ও তালবিয়ার ক্ষেত্রে প্রচলিত ভুলত্রুটি ও বিদ‘আত
- উমরাহ বা হজের নিয়ত থাকা পরও ইহরাম না বেঁধে মীকাত অতিক্রম করা।
- মীকাতের আগেই ইহরাম করা ও উচ্চস্বরে হজ বা উমরাহর নিয়ত করা।
- এ কথা মানা, কথা না বলে মৌনতার সাথে হজ-উমরাহ পালন করা উত্তম।
- যাত্রা শুরুর সময় বিমানবন্দরে পৌঁছেই ইহরাম করার আগেই তালবিয়াহ পাঠ শুরু করা, অথবা দল বেঁধে সমবেত কণ্ঠে তালবিয়াহ পাঠ করা।
- কোনো এক নির্দিষ্ট নিয়মে ইহরামের কাপড় পরতে হবে এ কথা মান্য করা।
- ইহরামের কাপড় ডান বগলের নিচ দিয়ে এবং বাম কাঁধের উপর দিয়ে পরা। বস্তুত এটা কেবল প্রথম তাওয়াফের সুন্নাত। অন্য সময় কাঁধ ঢেকে রাখতে হবে।
- ইহরাম অবস্থায় তালবিয়ার স্থলে উচ্চস্বরে সমবেত কণ্ঠে তাকবীর পাঠ করা।
- তালবিয়ার আগে বা পরে ‘আলহামদুল্লিাহ ইন্নি উরিদুল...’ দো‘আ পাঠ করা।
- ইহরাম বেঁধে আয়েশা/তান‘ঈম মসজিদে সালাত আদায় করতে যাওয়া।
- কিছু বইয়ের নির্দেশনা অনুসারে নির্দিষ্ট কিছু শর্তে বিশেষ ধরনের জুতা পরা।
- ইহরাম ছাড়া মীকাতে ঢুকে আয়েশা মসজিদে গিয়ে উমরাহর নিয়ত করা।
- ইহরামের কাপড় পরে এ কথা মানা যে সুরা-কাফিরুন ও সুরা-ইখলাস দিয়ে ইহরামের দুই রাকাত সালাত আদায় করতে হবে।
- মীকাত এলাকায় ভেতরে প্রবেশের পর মীকাত সীমানার বাইরে যাওয়া। যাওয়ার পর সেখান থেকে ইহরাম না করে ফিরে আসা।
জেদ্দা বিমানবন্দরে প্রবেশের ও অবতরনের তথাকথিত দো‘আ পাঠ করা।