এটা দু'প্রকার প্রথমঃ যার সম্পর্ক পুরুষাঙ্গের সাথে এর চিকিৎসা ডাক্তারের মাধ্যমে করতে হবে যদি তারা পারে।
দ্বিতীয় প্রকার হল মানুষের ভেতর জ্বিন ও শয়তানের দুষ্টক্রিয়া থেকে। এর চিকিৎসা কুরআনের আয়াতসমূহ ও যিকির এবং দু'আর মাধ্যমে করতে হবে। একটি বিষয় অনেকেরই জানা যে, সন্তান জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা তখনই থাকে যখন পুরুষের বীর্যে এক বর্গ সেন্টিমিটারে বিশ মিলিয়নের বেশি শুক্রানু কীট বিরাজ করে।
কখনও শয়তান পুরুষের শুক্রাশয়ে প্রভাব বিস্তার করে যা শুক্রানুগুলিকে চাপ দিয়ে আলাদা করে । সুতরাং যখন চাপ দিয়ে প্রয়োজন অনুযায়ী তা পৃথক করতে পারেন এর জন্ম কম হয় যার ফলে সন্তান জন্মের সম্ভাবনা কমে যায়। যখন কীটসমূহ শুক্রানুতে পরিণত হয় এই জীবানুসমূহে তরল পদার্থের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এই পদার্থ শুক্রানুতে মিশ্রিত হওয়ার পর কীটগুলোর খাদ্যে পরিণত হয়। শয়তান এখানেও বাধা সৃষ্টি করে। যার পরিণামে তরল পদার্থ আর শুক্রানুর খাদ্যে পরিণত হতে পারেনা। যার জন্যে সেগুলোর মৃত্যু হয়। এরপর আর সন্তান জন্মের সম্ভাবনা থাকে না।