৬। ঈদের দিন সৎকাজ করা ও তার শুকুর (কৃতজ্ঞতা) আদায় করার দিন।
অতএব ঐ দিনকে গর্ব, অহংকার, নজরবাজি, তাসবাজি, আতশবাজি ও অন্যান্য অবৈধ খেলা, সিনেমা বা অবৈধ ফ্লিম্ দর্শন, গান-বাজনা করা ও শোনা, মাদকদ্রব্য সেবন প্রভৃতির মাধ্যমে অবৈধ হর্ষোৎফুল্ল দিন বানানো কোন মুসলিমের জন্য আদৌ উচিত নয়। নচেৎ নেক আমলের শুক্রিয়া আদায়ের বদলে কৃত আমলের ফলই নষ্ট হয়ে যাবে। অবশ্য এই পবিত্র খুশির দিনে ছোট শিশু কন্যারা ‘দুফ’ (ঢপঢপে আওয়াজবিশিষ্ট একমুখো ঢোলক) বাজিয়ে মার্জিত বৈধ গজল ইত্যাদি গাইতে পারে।
সতর্কতার বিষয় যে, বিশেষ করে ঈদের দিন ঈদের নামাযের পর পিতামাতা বা কোন আত্মীয়-স্বজনের কবর যিয়ারতের প্রথা ইসলামে নেই। এ অভ্যাসটিকে কর্তব্য মনে করলে নিঃসন্দেহে তা বিদআত হবে।[1]
[1] (আহকামুল জানায়েয, আলবানী ২৫৮পৃঃ)